এবার চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক তাহসিন নাসের আকিলকে আটক করেছে পুলিশ। ছাত্রদের মারধরের একটি মামলায় তাকে আটক করা হয়েছে।
গত রোববার (১ সেপ্টেম্বর) সকালে আকিল চট্টগ্রাম কলেজের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগে গেলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে তার ভূমিকা নিয়ে ছাত্রদের সঙ্গে উত্তেজনা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। পরে ছাত্ররা কলেজ কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় চকবাজার থানা পুলিশের হাতে তাকে তুলে দেন। এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়ালি উদ্দিন আকবর।
এদিকে চট্টগ্রাম কলেজের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ইবনে হোসাইন বলেন, সকালে আমরা বাজার মনিটরিংয়ের কাজে ছিলাম। এ সময় তাহসিন নাসের আকিল কলেজ কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অমান্য করে ড্রেস ও আইডি কার্ড ছাড়া কলেজের ভেতরে প্রবেশ করতে চাইলে দারোয়ানের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। পরে তিনি সমাজ বিজ্ঞান বিভাগে গেলে সেখানে তার সহপাঠীরা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সাধারণ ছাত্রদের বিপক্ষে গিয়ে মুরাদপুর ও নিউমার্কেটে অবস্থানের বিষয়ে প্রশ্ন তুললে সেখানে দুপক্ষের হাতহাতির ঘটনা ঘটে।
তিনি বলেন, এ সময় নওশেদ জামান তানভীর নামে এক সাধারণ ছাত্রের মাথা ফাটে ও বেলাল নামে একজন হাতে আঘাত পান। এরপর আকিলকে কলেজ প্রিন্সিপালের রুমে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তার বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বিতর্কিত ভূমিকার প্রমাণ দেখালে সেখান থেকে তাকে পুলিশের হাতে হস্তান্তর করা হয়।
গত রোববার (১ সেপ্টেম্বর) সকালে আকিল চট্টগ্রাম কলেজের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগে গেলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে তার ভূমিকা নিয়ে ছাত্রদের সঙ্গে উত্তেজনা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। পরে ছাত্ররা কলেজ কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় চকবাজার থানা পুলিশের হাতে তাকে তুলে দেন। এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়ালি উদ্দিন আকবর।
এদিকে চট্টগ্রাম কলেজের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ইবনে হোসাইন বলেন, সকালে আমরা বাজার মনিটরিংয়ের কাজে ছিলাম। এ সময় তাহসিন নাসের আকিল কলেজ কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অমান্য করে ড্রেস ও আইডি কার্ড ছাড়া কলেজের ভেতরে প্রবেশ করতে চাইলে দারোয়ানের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। পরে তিনি সমাজ বিজ্ঞান বিভাগে গেলে সেখানে তার সহপাঠীরা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সাধারণ ছাত্রদের বিপক্ষে গিয়ে মুরাদপুর ও নিউমার্কেটে অবস্থানের বিষয়ে প্রশ্ন তুললে সেখানে দুপক্ষের হাতহাতির ঘটনা ঘটে।
তিনি বলেন, এ সময় নওশেদ জামান তানভীর নামে এক সাধারণ ছাত্রের মাথা ফাটে ও বেলাল নামে একজন হাতে আঘাত পান। এরপর আকিলকে কলেজ প্রিন্সিপালের রুমে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তার বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বিতর্কিত ভূমিকার প্রমাণ দেখালে সেখান থেকে তাকে পুলিশের হাতে হস্তান্তর করা হয়।