গত বছরের ওয়ানডে বিশ্বকাপে সাকিব আল হাসানের করা টাইমড আউট ভুলে যাওয়ার কথা নয়। হেলমেটের ফিতা ছেড়া জানিয়ে ক্রিজে এসে বল খেলার জন্য প্রস্তুত হতে দেরি করেন শ্রীলঙ্কার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুউজ। নির্ধারিত সময়ে ব্যাটিংয়ের জন্য প্রস্তুত হতে না পারায় টাইমড আউটের আবেদন করেন সাকিব। নিয়ম অনুযায়ী, আউটও হন তিনি। গত বছরের সেই ‘টাইমড আউট’ ছিল ক্রিকেটের ১৪৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম।
আর সেই ঘটনার পর থেকেই ‘টাইমড আউট’ বিষয়টি নিয়ে সচেতন হয়ে যান ক্রিকেটাররা। বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার সিরিজ শেষে কিংবা ম্যাচের সময় এমন উদযাপন করতে দেখা গেছে। স্বয়ং ম্যাথিউজকেও দেখা গেছে ‘টাউমড আউট’ উদযাপন করতে।
এদিকে রাওয়ালপিন্ডিতে আজ ক্ষণিকের জন্য ফিরে এসেছিল ম্যাথুউজের টাইমড–আউট বিতর্কের স্মৃতি! মোহাম্মদ আলী মাত্র আউট হয়েছেন। অপ্রস্তুত আবরার আহমেদ তাড়াহুড়া করে মাঠে ঢুকতে চাচ্ছিলেন। গ্লাভস হাতে রেখেই হেলমেট পরতে গিয়ে গ্লাভস মাঠে পড়ে গেল। তখন মজা করে সাকিব হাসতে হাসতে আঙুল তোলেন। মাঠে, ড্রেসিংরুমে, ডাগআউটে এবং কমেন্ট্রি বক্সেও সবাই বিষয়টি নিয়ে মজা করে হাসছিলেন। ভিডিওটি বারবার দেখানো হচ্ছিল টিভিতে।
এদিকে সাকিব কীসের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, সেটা বুঝতে কারও অসুবিধা হয়নি। আবরার হয়তো সে ভয়েই কোনোমতে গ্লাভস হাতে নিয়ে হেলমেট অর্ধেক পরেই চলে এলেন নন-স্ট্রাইকিং প্রান্তে। তবে পাকিস্তানকে অলআউট করতে টাইমড আউট করার মতো বুদ্ধি দরকার হয়নি বাংলাদেশের। অবশ্য সাকিব নয়, বাংলাদেশি পেসাররাই পাকিস্তানের সর্বনাশ করেছেন। ১০ উইকেটই নিয়েছেন বাংলাদেশের তিন পেসার। আর পাকিস্তান অলআউট ১৭২ রানে। সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ১৮৫ রান।
আর সেই ঘটনার পর থেকেই ‘টাইমড আউট’ বিষয়টি নিয়ে সচেতন হয়ে যান ক্রিকেটাররা। বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার সিরিজ শেষে কিংবা ম্যাচের সময় এমন উদযাপন করতে দেখা গেছে। স্বয়ং ম্যাথিউজকেও দেখা গেছে ‘টাউমড আউট’ উদযাপন করতে।
এদিকে রাওয়ালপিন্ডিতে আজ ক্ষণিকের জন্য ফিরে এসেছিল ম্যাথুউজের টাইমড–আউট বিতর্কের স্মৃতি! মোহাম্মদ আলী মাত্র আউট হয়েছেন। অপ্রস্তুত আবরার আহমেদ তাড়াহুড়া করে মাঠে ঢুকতে চাচ্ছিলেন। গ্লাভস হাতে রেখেই হেলমেট পরতে গিয়ে গ্লাভস মাঠে পড়ে গেল। তখন মজা করে সাকিব হাসতে হাসতে আঙুল তোলেন। মাঠে, ড্রেসিংরুমে, ডাগআউটে এবং কমেন্ট্রি বক্সেও সবাই বিষয়টি নিয়ে মজা করে হাসছিলেন। ভিডিওটি বারবার দেখানো হচ্ছিল টিভিতে।
এদিকে সাকিব কীসের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, সেটা বুঝতে কারও অসুবিধা হয়নি। আবরার হয়তো সে ভয়েই কোনোমতে গ্লাভস হাতে নিয়ে হেলমেট অর্ধেক পরেই চলে এলেন নন-স্ট্রাইকিং প্রান্তে। তবে পাকিস্তানকে অলআউট করতে টাইমড আউট করার মতো বুদ্ধি দরকার হয়নি বাংলাদেশের। অবশ্য সাকিব নয়, বাংলাদেশি পেসাররাই পাকিস্তানের সর্বনাশ করেছেন। ১০ উইকেটই নিয়েছেন বাংলাদেশের তিন পেসার। আর পাকিস্তান অলআউট ১৭২ রানে। সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ১৮৫ রান।