এবার ঐতিহ্যগতভাবে স্পিনারদের জন্য পরিচিত বাংলাদেশ দলের পেসাররা এবার গড়লেন অনন্য কীর্তি। রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে পাকিস্তানের সবক’টি উইকেট নিলেন তিন পেসার হাসান মাহমুদ, নাহিদ রানা, তাসকিন আহমেদ।
আজ সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) রাওয়ালপিন্ডিতে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের চতুর্থ দিনে আগুনঝরা বোলিং করেন হাসান মাহমুদ ও নাহিদ রানা। এই দুই তরুণের তাণ্ডবের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন অভিজ্ঞ তাসকিন আহমেদ। পাকিস্তানকে দ্বিতীয় ইনিংসে ১৭২ রান গুটিয়ে দেয়ার পথে ১০ উইকেটের সবগুলোই মিলেমিশে নেন তারা।
এদিকে ১০.৪ ওভারে ৪৩ রানে ৫ উইকেট নেন হাসান। সুইং আদায়ের পাশাপাশি তিনি ছিলেন লাইন ও লেংথে নিখুঁত। গতি আর বাউন্স দিয়ে পাকিস্তানের ব্যাটারদের রীতিমতো নাজেহাল করেন নাহিদ। ১১ ওভারে তার শিকার ৪৪ রানে ৪ উইকেট। তাসকিন ১ উইকেট নিতে ১০ ওভারে খরচ করেন ৪০ রান।
এদিকে, বাংলাদেশের সপ্তম পেসার হিসেবে টেস্টে এক ইনিংসে ৫ উইকেট নিলেন হাসান মাহমুদ। পাকিস্তানের বিপক্ষে তিনিই প্রথম। হাসানের চেয়ে কম রানে ৫ উইকেট নেয়া বাংলাদেশি পেসার শুধু শাহাদাত হোসেন। ২০০৬ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২৭ রানে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি।
আজ সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) রাওয়ালপিন্ডিতে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের চতুর্থ দিনে আগুনঝরা বোলিং করেন হাসান মাহমুদ ও নাহিদ রানা। এই দুই তরুণের তাণ্ডবের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন অভিজ্ঞ তাসকিন আহমেদ। পাকিস্তানকে দ্বিতীয় ইনিংসে ১৭২ রান গুটিয়ে দেয়ার পথে ১০ উইকেটের সবগুলোই মিলেমিশে নেন তারা।
এদিকে ১০.৪ ওভারে ৪৩ রানে ৫ উইকেট নেন হাসান। সুইং আদায়ের পাশাপাশি তিনি ছিলেন লাইন ও লেংথে নিখুঁত। গতি আর বাউন্স দিয়ে পাকিস্তানের ব্যাটারদের রীতিমতো নাজেহাল করেন নাহিদ। ১১ ওভারে তার শিকার ৪৪ রানে ৪ উইকেট। তাসকিন ১ উইকেট নিতে ১০ ওভারে খরচ করেন ৪০ রান।
এদিকে, বাংলাদেশের সপ্তম পেসার হিসেবে টেস্টে এক ইনিংসে ৫ উইকেট নিলেন হাসান মাহমুদ। পাকিস্তানের বিপক্ষে তিনিই প্রথম। হাসানের চেয়ে কম রানে ৫ উইকেট নেয়া বাংলাদেশি পেসার শুধু শাহাদাত হোসেন। ২০০৬ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২৭ রানে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি।