সিলেটের কানাইঘাট উপজেলায় নামাজে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ফাহিম আহমদ (১২) নামে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আহত হয়েছেন আরও একজন। ফাহিম আহমদ বড়দেশ উত্তর গ্রামের ফয়েজ আহমদের ছেলে। আহত কিশোরের নাম আল-আমিন (১৩)। সে নিহতের চাচাতো ভাই। আল-আমিন একই এলাকার নিজাম উদ্দিনের ছেলে। বুধবার (৭ জুন) কানাইঘাট থানার সেকন্ড অফিসার সোহেল মাহমুদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মঙ্গলবার (৬ জুন) সন্ধ্যায় দক্ষিণ বাণীগ্রাম ইউনিয়নের বড়দেশ উত্তর পাঁচঘরি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ফাহিম আহমদ ও তার চাচাতো ভাই আল-আমিন গ্রামের জামে মসজিদে নামাজ পড়তে যাচ্ছিল। এ সময় হালকা বাতাস ও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছিল। হঠাৎ বজ্রপাতে ফাহিম আহমদ ও আল-আমিনের শরীর ঝলসে যায়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক ফাহিম আহমদকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় আল-আমিনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
কানাইঘাট থানার সেকন্ড অফিসার সোহেল মাহমুদ জানান, মঙ্গলবার রাতে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। অন্যজনকে হাসপাতালের ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ফাহিম আহমদ ও তার চাচাতো ভাই আল-আমিন গ্রামের জামে মসজিদে নামাজ পড়তে যাচ্ছিল। এ সময় হালকা বাতাস ও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছিল। হঠাৎ বজ্রপাতে ফাহিম আহমদ ও আল-আমিনের শরীর ঝলসে যায়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক ফাহিম আহমদকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় আল-আমিনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
কানাইঘাট থানার সেকন্ড অফিসার সোহেল মাহমুদ জানান, মঙ্গলবার রাতে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। অন্যজনকে হাসপাতালের ভর্তি করা হয়েছে।