এবার কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার মুখোমুখি আফ্রিকার দেশ ‘নামিবিয়া’। দেশজুড়ে বৃষ্টি অভাব। নেই খাবার। তাই ভয়াবহ খাদ্য সংকটের কারণে কঠিন এক সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে দেশটির সরকার। রোববার (১ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচ ভেলে এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, জেব্রা, জলহস্তীসহ ৭০০ টিরও বেশি বন্যপ্রাণী হত্যার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। মূলত ক্ষুধার্তদের মাংস সরবরাহের জন্য এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। বস্তুত, দেশটির জনসংখ্যার প্রায় ১৪ লাখ মানুষ, খাদ্য ও পানির তীব্র ঘাটতির কারণে হুমকির সম্মুখীন। নামিবিয়ার কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যেই এই কাজ শুরু করেছে।
এদিকে ১৫০টিরও বেশি প্রাণী ইতিমধ্যেই গুলি করে হত্যা করা হয়েছে এবং প্রায় ৫৭টন মাংস ক্ষতিগ্রস্থ এলাকার কাছাকাছি গ্রামগুলোতে বিতরণ করা হয়েছে। জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের একজন মুখপাত্র সংবাদ সম্মেলনে নামিবিয়ার পরিস্থিতিকে ‘মানবিক সংকট’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। খরার ফলে নামিবিয়ার প্রায় ৮৪ শতাংশ খাদ্য মজুদ শেষ হয়ে গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, জেব্রা, জলহস্তীসহ ৭০০ টিরও বেশি বন্যপ্রাণী হত্যার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। মূলত ক্ষুধার্তদের মাংস সরবরাহের জন্য এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। বস্তুত, দেশটির জনসংখ্যার প্রায় ১৪ লাখ মানুষ, খাদ্য ও পানির তীব্র ঘাটতির কারণে হুমকির সম্মুখীন। নামিবিয়ার কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যেই এই কাজ শুরু করেছে।
এদিকে ১৫০টিরও বেশি প্রাণী ইতিমধ্যেই গুলি করে হত্যা করা হয়েছে এবং প্রায় ৫৭টন মাংস ক্ষতিগ্রস্থ এলাকার কাছাকাছি গ্রামগুলোতে বিতরণ করা হয়েছে। জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের একজন মুখপাত্র সংবাদ সম্মেলনে নামিবিয়ার পরিস্থিতিকে ‘মানবিক সংকট’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। খরার ফলে নামিবিয়ার প্রায় ৮৪ শতাংশ খাদ্য মজুদ শেষ হয়ে গেছে।