এবার দুর্দান্ত এক ছুটে চলা ছিল লিটন দাস ও মেহেদী হাসান মিরাজের জুটিতে। ছয় উইকেট হারিয়ে চাপে পড়া দলকে টেনে তোলার চেষ্টা করছিলেন তারা। ওই পথেই গড়ে ফেলেছিলেন বিশ্ব রেকর্ড গড়া জুটিও। রাওয়ালপিন্ডিতে দ্বিতয়ি টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম ইনিংসে মাত্র ১১ ওভারে ২৬ রান তুলতে ৬ উইকেট হারায় টাইগাররা।
সেখান থেকেই কী প্রতিরোধই না গড়লেন লিটন ও মিরাজ। না, তাঁরা খুঁটি গেড়ে বসে থাকেননি উইকেটে। দারুণ সব শটের পসরা সাজিয়েই গড়ে ফেললেন ১৬৫ রানের জুটি। তাতেই বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফেলেছেন লিটন-মিরাজ। ১৪৭ বছরের টেস্ট ইতিহাসে ৫০ রানের কমে ষষ্ঠ উইকেট পতনের পর সপ্তম উইকেটে সবচেয়ে বড় জুটিটা যে তাঁদেরই। সপ্তম উইকেটে ১৬৫ রানের জুটি গড়েছেন লিটন-মিরাজ।
এর আগে ৫০ রানের কমে ৬ উইকেট খোয়ানোর সপ্তম উইকেটে সর্বোচ্চ জুটিটা ছিল ১১৫ রানের। সেই রেকর্ডটিও হয়েছিল পাকিস্তানে। ২০০৬ সালে করাচিতে ভারতের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৯ রানে প্রথম ৬ উইকেট হারায় পাকিস্তান।
এরপর সপ্তম উইকেটে ১১৫ রানের জুটি গড়েন আবদুল রাজ্জাক ও কামরান আকমল। রাজ্জাক ৪৫ রান করে বিদায় নিলে ভাঙে সেই জুটি। উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান কামরান ফিরেছিলেন শোয়েব আখতারকে নিয়ে অষ্টম উইকেটে ৮২ রানের জুটি গড়ার পর ১১৩ রান করে। সেই ইনিংসে ২৪৫ রানে অলআউট হয়েছিল পাকিস্তান।
সেখান থেকেই কী প্রতিরোধই না গড়লেন লিটন ও মিরাজ। না, তাঁরা খুঁটি গেড়ে বসে থাকেননি উইকেটে। দারুণ সব শটের পসরা সাজিয়েই গড়ে ফেললেন ১৬৫ রানের জুটি। তাতেই বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফেলেছেন লিটন-মিরাজ। ১৪৭ বছরের টেস্ট ইতিহাসে ৫০ রানের কমে ষষ্ঠ উইকেট পতনের পর সপ্তম উইকেটে সবচেয়ে বড় জুটিটা যে তাঁদেরই। সপ্তম উইকেটে ১৬৫ রানের জুটি গড়েছেন লিটন-মিরাজ।
এর আগে ৫০ রানের কমে ৬ উইকেট খোয়ানোর সপ্তম উইকেটে সর্বোচ্চ জুটিটা ছিল ১১৫ রানের। সেই রেকর্ডটিও হয়েছিল পাকিস্তানে। ২০০৬ সালে করাচিতে ভারতের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৯ রানে প্রথম ৬ উইকেট হারায় পাকিস্তান।
এরপর সপ্তম উইকেটে ১১৫ রানের জুটি গড়েন আবদুল রাজ্জাক ও কামরান আকমল। রাজ্জাক ৪৫ রান করে বিদায় নিলে ভাঙে সেই জুটি। উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান কামরান ফিরেছিলেন শোয়েব আখতারকে নিয়ে অষ্টম উইকেটে ৮২ রানের জুটি গড়ার পর ১১৩ রান করে। সেই ইনিংসে ২৪৫ রানে অলআউট হয়েছিল পাকিস্তান।