এবার লক্ষ্মীপুরে ভয়াবহ বন্যায় বিষাক্ত সাপ ছড়িয়ে পড়েছে। এতে বাড়িঘরে ও পানিতে হাঁটা-চলার সময় গত ১০ দিনে জেলার বিভিন্ন স্থানে ১১২ জনকে সাপে কামড় দিয়েছে। এর মধ্যে সদর হাসপাতালে ৮০ জন রোগীকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। গতকাল শনিবার (৩১ আগস্ট) দুপুরে জেলা সিভিল সার্জন (সিএস) আহাম্মদ কবীর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্র জানা যায়, লক্ষ্মীপুর সদর, রায়পুর, রামগঞ্জ, রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় বন্যায় বিস্তীর্ণ এলাকা পানিবন্দি। এতে গর্তে থাকা সাপগুলো বের হয়ে ছড়িয়ে পড়েছে। এসব এলাকার লোকজনকে নানান কারণে পানি দিয়ে চলাচল করতে হয়।
অনেকে পানিতে তলিয়ে থাকা বাড়িতেই রয়েছেন। এতে জেলার বিভিন্ন এলাকার মানুষজনকে সাপে কাটছে। জেলা সদরসহ চারটি হাসপাতালে ১১২ জন রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে সদর হাসপাতালে ৮০ জন, রায়পুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৭ জন, রামগঞ্জে ১৪, কমলনগর ১১ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে লক্ষ্মীপুর জেলা সিভিল সার্জন (সিএস) আহাম্মদ কবীর বলেন, বন্যার পানিতে ভেসে গিয়ে বিভিন্ন এলাকায় মানুষজনকে সাপে কাটছে। এ ধরনের রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য আমাদের পর্যাপ্ত ইনজেকশন রয়েছে। এখনও পর্যন্ত যাদেরকে সাপে কামড়িয়েছে সবাই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। অনেকে ইনজেকশন দেওয়ার পরপরই বাড়ি ফিরেছেন। আবার কয়েকজনকে ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রেখে তারপর বাড়িতে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
এদিকে সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্র জানা যায়, লক্ষ্মীপুর সদর, রায়পুর, রামগঞ্জ, রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় বন্যায় বিস্তীর্ণ এলাকা পানিবন্দি। এতে গর্তে থাকা সাপগুলো বের হয়ে ছড়িয়ে পড়েছে। এসব এলাকার লোকজনকে নানান কারণে পানি দিয়ে চলাচল করতে হয়।
অনেকে পানিতে তলিয়ে থাকা বাড়িতেই রয়েছেন। এতে জেলার বিভিন্ন এলাকার মানুষজনকে সাপে কাটছে। জেলা সদরসহ চারটি হাসপাতালে ১১২ জন রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে সদর হাসপাতালে ৮০ জন, রায়পুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৭ জন, রামগঞ্জে ১৪, কমলনগর ১১ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে লক্ষ্মীপুর জেলা সিভিল সার্জন (সিএস) আহাম্মদ কবীর বলেন, বন্যার পানিতে ভেসে গিয়ে বিভিন্ন এলাকায় মানুষজনকে সাপে কাটছে। এ ধরনের রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য আমাদের পর্যাপ্ত ইনজেকশন রয়েছে। এখনও পর্যন্ত যাদেরকে সাপে কামড়িয়েছে সবাই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। অনেকে ইনজেকশন দেওয়ার পরপরই বাড়ি ফিরেছেন। আবার কয়েকজনকে ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রেখে তারপর বাড়িতে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।