এবার ছাত্র আন্দোলনে যখন উত্তাল ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা তখনই নেট জগতে ভাইরাল হয়ে যান রিকশা চালক মোহাম্মদ সুজন। সাধারণ ছাত্রদের স্যালুট দিয়ে সবার মনে জায়গা করে নেন তিনি। গণআন্দোলনে সফলতায় দেশে এখন নতুন সরকার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় গেলে এখনও সেই রিকশা চালকের মেখা মেলে। দেখামাত্রই অনেকেই চিনে ফেলছেন তাকে।
এদিকে আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে রিকশাওয়ালার সেই স্যালুটের কথা মনে রেখেছে ছাত্ররা। তাই তো ক্যাম্পাসজুড়ে থাকা দেয়ালচিত্রেও জায়গা করে নিয়েছেন মোহাম্মদ সুজন। কামরাঙ্গীরচরের বড়গ্রাম এলাকায় থাকেন তিনি। অভাবের সংসারে স্ত্রী-কন্যা আর অসুস্থ শাশুড়িকে নিয়ে হিমশিম খেতে হয়। বর্তমান সরকারের কাছে তার প্রত্যাশার কথা জানালেন।
ভাইরাল রিকশাচালক মোহাম্মদ সুজন বলেছেন, মেডাম শেখ হাসিনা একদিন কামরাঙ্গীরচরে এসে ভাষণ দিয়ে গিয়েছেন। তখন তিনি বলেছিলেন, ১০ টাকা কেজি চাল খাওয়াবে এবং ঘরে-ঘরে চাকরি দিবে। কিন্তু আমরা ঘরে-ঘরে চাকরি পাই নাই। মোহাম্মদ সুজনের প্রত্যাশা, সব জিনিসপত্রের দাম কমাইতে হবে। কারণ- গত এক বছরে একদিন গরুর গোস্ত খেতে পারি নাই। আশা করি, ড. ইউনূস সাহেব আছেন, তার প্রতি নিবেদন যেন তিনি গরিবের দিকে তাকান।
তবে আন্দোলনের সময় কীভাবে ভাইরাল হলেন, জানালেন সেই ঘটনাও। বলেন, ‘আমি আগের থেকেই শহীদ মিনারে দাঁড়িয়ে ছিলাম। আস্তে আস্তে রিক্সার ওপর দাঁড়িয়ে আমি স্যালুটটা দিয়েছিলাম। এই স্যালুটটাই বেশিরভাগ ভাইরাল হয়েছে। সে সময়ে সরকার গদিতে বসা ছিলেন, তবে আমি এগুলোর কিছুই পরোয়া করি নাই।’
এছাড়াও মোহাম্মদ সুজন জানালেন আন্দোলন চলাকালীন নিজের অভিজ্ঞতা। বলেছেন, ‘সেই সময়ে ছাত্রলীগের লোকজন দেখলাম রড, লাঠি, হকিস্টিক সবকিছু নিয়ে সাধারণ ছাত্রদের মারার জন্য প্রস্তুত। এসব কিছু ছিলো ছাত্রলীগের সাদা গাড়ির ব্যাকডালার মধ্যে। এগুলো সব আমি খেয়াল করেছি। আমি ছাত্রদের বলেছি যে, তাদের ওপর হামলা হবে।’ তবে ছাত্ররা আমাকে উত্তরে বললো,’যত হামলা-ই হোক, আমি প্রতিহত করবো।’ দেশে পরিবর্তনের যে হাওয়া বইছে তা’ নিজের পরিবারেও লাগবে এমনটাই আশা তার।
এদিকে আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে রিকশাওয়ালার সেই স্যালুটের কথা মনে রেখেছে ছাত্ররা। তাই তো ক্যাম্পাসজুড়ে থাকা দেয়ালচিত্রেও জায়গা করে নিয়েছেন মোহাম্মদ সুজন। কামরাঙ্গীরচরের বড়গ্রাম এলাকায় থাকেন তিনি। অভাবের সংসারে স্ত্রী-কন্যা আর অসুস্থ শাশুড়িকে নিয়ে হিমশিম খেতে হয়। বর্তমান সরকারের কাছে তার প্রত্যাশার কথা জানালেন।
ভাইরাল রিকশাচালক মোহাম্মদ সুজন বলেছেন, মেডাম শেখ হাসিনা একদিন কামরাঙ্গীরচরে এসে ভাষণ দিয়ে গিয়েছেন। তখন তিনি বলেছিলেন, ১০ টাকা কেজি চাল খাওয়াবে এবং ঘরে-ঘরে চাকরি দিবে। কিন্তু আমরা ঘরে-ঘরে চাকরি পাই নাই। মোহাম্মদ সুজনের প্রত্যাশা, সব জিনিসপত্রের দাম কমাইতে হবে। কারণ- গত এক বছরে একদিন গরুর গোস্ত খেতে পারি নাই। আশা করি, ড. ইউনূস সাহেব আছেন, তার প্রতি নিবেদন যেন তিনি গরিবের দিকে তাকান।
তবে আন্দোলনের সময় কীভাবে ভাইরাল হলেন, জানালেন সেই ঘটনাও। বলেন, ‘আমি আগের থেকেই শহীদ মিনারে দাঁড়িয়ে ছিলাম। আস্তে আস্তে রিক্সার ওপর দাঁড়িয়ে আমি স্যালুটটা দিয়েছিলাম। এই স্যালুটটাই বেশিরভাগ ভাইরাল হয়েছে। সে সময়ে সরকার গদিতে বসা ছিলেন, তবে আমি এগুলোর কিছুই পরোয়া করি নাই।’
এছাড়াও মোহাম্মদ সুজন জানালেন আন্দোলন চলাকালীন নিজের অভিজ্ঞতা। বলেছেন, ‘সেই সময়ে ছাত্রলীগের লোকজন দেখলাম রড, লাঠি, হকিস্টিক সবকিছু নিয়ে সাধারণ ছাত্রদের মারার জন্য প্রস্তুত। এসব কিছু ছিলো ছাত্রলীগের সাদা গাড়ির ব্যাকডালার মধ্যে। এগুলো সব আমি খেয়াল করেছি। আমি ছাত্রদের বলেছি যে, তাদের ওপর হামলা হবে।’ তবে ছাত্ররা আমাকে উত্তরে বললো,’যত হামলা-ই হোক, আমি প্রতিহত করবো।’ দেশে পরিবর্তনের যে হাওয়া বইছে তা’ নিজের পরিবারেও লাগবে এমনটাই আশা তার।