এবার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, বাংলাদেশের জনগণই ঠিক করবে আগামীতে কারা রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়ে সরকার গঠন করবে। তিনি বলেন, স্বৈরাচারের পতন গণতন্ত্রকামী জনগণের দীর্ঘ আন্দোলনের বিজয়। গতকাল শনিবার (৩১ আগস্ট) দলের তৃণমূল নেতাকর্মীদের সঙ্গে ধারাবাহিক মতবিনিময়ের অংশ হিসেবে তৃতীয় দিনে ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এদিকে দলের নেতাকর্মীদের সতর্ক করে তারেক রহমান বলেন, নিকট অতীতে স্বৈরাচার ছিল দৃশ্যমান গণনিপিড়নকারী আর এখন স্বৈরাচারের দোসররা অদৃশ্য শক্তিরূপে জনতার বিজয়কে প্রশ্নবিদ্ধ করার ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। দৃশ্যমান প্রতিপক্ষের চাইতে অদৃশ্য শত্রু অনেক বেশি ভয়ংকর।
তিনি বলেন, দৃশ্যমান প্রতিপক্ষকে আমরা চিনি, তাদের আক্রমণের ধরনও আমাদের পরিচিত কিন্তু অদৃশ্য শত্রুরা অচেনা আর তারা আছে সর্বত্র। তাদের অবস্থান অন্ধকারে আর তাদের কৌশল চোরাগোপ্তা। এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় তৃণমূল নেতাকর্মীদের সার্বক্ষণিক সতর্ক থাকার নির্দেশ দেন তারেক রহমান। তৃণমূল নেতাকর্মীরা সতর্ক নজরদারি রাখলে কোনো ষড়যন্ত্রকারীই দলের সুনাম ক্ষুণ্ণ করতে পারবে না বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
তারেক রহমান বলেন, ৫ আগস্টের পর জনগণের চিন্তা ধারায় পরিবর্তন ঘটেছে। বিএনপিকেও মানুষের এই চিন্তা ধারার সাথে পরিবর্তিত হতে হবে। মনে রাখতে হবে বিএনপি বিরোধী দলে ছিল। এখনো বিরোধী দলে আছে, যতক্ষণ না জনগণ আমাদের পক্ষে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে। তাই জনগণের আস্থা অর্জনের জন্য দলের নেতাকর্মীদের কথাবার্তা ও কাজকর্মে সতর্ক হতে হবে।
তিনি বলেন, জনগণ সকল ক্ষমতার উৎস। শহীদ জিয়ার এই স্লোগানটিকে শুধু স্লোগান হিসেবে বিবেচনা না করে প্রত্যেকটি নেতাকর্মীর মনে তা ধারণ ও বিশ্বাস করতে হবে। তবেই আমাদের দল কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে পারবে। যারা নিজেকে চালাক মনে করছে, তারা বোকার স্বর্গে বাস করছে। অনেকেই ভাবছেন স্বৈরাচার পতনের পর মাঠে তাদের আর কোনো অবস্থান নেই। এ রকম ভাবসাব অনেকের মধ্যে দেখা যায়। যার পতন হয়েছে সে ছিল আমাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ। আজ তারা হয়ত দুর্বল হয়ে পড়েছে। কিন্তু এতে আমাদের জন্য পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়েছে। কারণ আগে আমাদের প্রতিপক্ষ ছিল দৃশ্যমান। এখন আমাদের প্রতিপক্ষ অদৃশ্য। তারা আপনাকে এবং দলকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তাদের বিষয়ে সবাইকে নিজ নিজ এলাকায় সতর্ক থেকে পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় বিএনপির বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো হচ্ছে। এই বিষয়েও সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। স্বৈরাচার পতন আমাদের জন্য প্রিটেস্ট এবং জনগণের আস্থা অর্জন আমাদের জন্য টেস্ট পরীক্ষা। মনে রাখতে হবে আমাদের দলের বিরুদ্ধে ভিন্ন উপায়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। আমাদের প্রতারিত করে দলে অনুপ্রবেশ করে ভ্রান্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে।
তারেক রহমান বলেন, পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে আমাদের মধ্যে অনেকেই ভুল করেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দল পিছপা হয়নি। আমরা সরকারে থাকলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতাম। দেশনেত্রীর স্লোগান- মানুষ বাচাঁও দেশ বাচাঁও। বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশের মানুষকে রক্ষার দায়িত্ব বিএনপির। তাই দলের প্রত্যেকটি নেতাকর্মী নিজেকে সেভাবে প্রস্তুত করুন। যে জনগণ আপনাদের পক্ষে রায় দেয়। ফাঁকা মাঠে গোল দেওয়া সহজ হবে না বরং আমাদের লক্ষ্য অর্জন অতীতের চেয়ে অনেক কঠিন হবে। তাই দলের নেতাকর্মীদের অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে কাজ করতে হবে।
এদিকে দলের নেতাকর্মীদের সতর্ক করে তারেক রহমান বলেন, নিকট অতীতে স্বৈরাচার ছিল দৃশ্যমান গণনিপিড়নকারী আর এখন স্বৈরাচারের দোসররা অদৃশ্য শক্তিরূপে জনতার বিজয়কে প্রশ্নবিদ্ধ করার ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। দৃশ্যমান প্রতিপক্ষের চাইতে অদৃশ্য শত্রু অনেক বেশি ভয়ংকর।
তিনি বলেন, দৃশ্যমান প্রতিপক্ষকে আমরা চিনি, তাদের আক্রমণের ধরনও আমাদের পরিচিত কিন্তু অদৃশ্য শত্রুরা অচেনা আর তারা আছে সর্বত্র। তাদের অবস্থান অন্ধকারে আর তাদের কৌশল চোরাগোপ্তা। এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় তৃণমূল নেতাকর্মীদের সার্বক্ষণিক সতর্ক থাকার নির্দেশ দেন তারেক রহমান। তৃণমূল নেতাকর্মীরা সতর্ক নজরদারি রাখলে কোনো ষড়যন্ত্রকারীই দলের সুনাম ক্ষুণ্ণ করতে পারবে না বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
তারেক রহমান বলেন, ৫ আগস্টের পর জনগণের চিন্তা ধারায় পরিবর্তন ঘটেছে। বিএনপিকেও মানুষের এই চিন্তা ধারার সাথে পরিবর্তিত হতে হবে। মনে রাখতে হবে বিএনপি বিরোধী দলে ছিল। এখনো বিরোধী দলে আছে, যতক্ষণ না জনগণ আমাদের পক্ষে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে। তাই জনগণের আস্থা অর্জনের জন্য দলের নেতাকর্মীদের কথাবার্তা ও কাজকর্মে সতর্ক হতে হবে।
তিনি বলেন, জনগণ সকল ক্ষমতার উৎস। শহীদ জিয়ার এই স্লোগানটিকে শুধু স্লোগান হিসেবে বিবেচনা না করে প্রত্যেকটি নেতাকর্মীর মনে তা ধারণ ও বিশ্বাস করতে হবে। তবেই আমাদের দল কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে পারবে। যারা নিজেকে চালাক মনে করছে, তারা বোকার স্বর্গে বাস করছে। অনেকেই ভাবছেন স্বৈরাচার পতনের পর মাঠে তাদের আর কোনো অবস্থান নেই। এ রকম ভাবসাব অনেকের মধ্যে দেখা যায়। যার পতন হয়েছে সে ছিল আমাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ। আজ তারা হয়ত দুর্বল হয়ে পড়েছে। কিন্তু এতে আমাদের জন্য পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়েছে। কারণ আগে আমাদের প্রতিপক্ষ ছিল দৃশ্যমান। এখন আমাদের প্রতিপক্ষ অদৃশ্য। তারা আপনাকে এবং দলকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তাদের বিষয়ে সবাইকে নিজ নিজ এলাকায় সতর্ক থেকে পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় বিএনপির বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো হচ্ছে। এই বিষয়েও সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। স্বৈরাচার পতন আমাদের জন্য প্রিটেস্ট এবং জনগণের আস্থা অর্জন আমাদের জন্য টেস্ট পরীক্ষা। মনে রাখতে হবে আমাদের দলের বিরুদ্ধে ভিন্ন উপায়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। আমাদের প্রতারিত করে দলে অনুপ্রবেশ করে ভ্রান্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে।
তারেক রহমান বলেন, পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে আমাদের মধ্যে অনেকেই ভুল করেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দল পিছপা হয়নি। আমরা সরকারে থাকলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতাম। দেশনেত্রীর স্লোগান- মানুষ বাচাঁও দেশ বাচাঁও। বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশের মানুষকে রক্ষার দায়িত্ব বিএনপির। তাই দলের প্রত্যেকটি নেতাকর্মী নিজেকে সেভাবে প্রস্তুত করুন। যে জনগণ আপনাদের পক্ষে রায় দেয়। ফাঁকা মাঠে গোল দেওয়া সহজ হবে না বরং আমাদের লক্ষ্য অর্জন অতীতের চেয়ে অনেক কঠিন হবে। তাই দলের নেতাকর্মীদের অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে কাজ করতে হবে।