এখন পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ জাপান। দেশটিতে দিন দিন ক্রমশ কমছে জনসংখ্যা। এমন পরিস্থিতিতে দেশটির বেশিরভাগ নারী চাকরি ও উচ্চশিক্ষার প্রত্যাশায় পাড়ি জমাচ্ছেন শহরে। এতে জনসংখ্যার ভারসাম্য কমছে গ্রামীণ অঞ্চলগুলোতে। বিশ্লেষকদের মতে। গ্রামাঞ্চলে পুরুষের তুলনায় কমে যাচ্ছে নারীর সংখ্যা।
এ সমস্যা মোকাবিলায় বিয়েতে উৎসাহিত করতে শিগগিরই অবিবাহিত নারীদের প্রণোদনা দিতে যাচ্ছে জাপান সরকার। শনিবার (৩১ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজ এ তথ্য জানায়।
সেই প্রতিবেদনে বলা হয়, টোকিওর বাইরে পুরুষদের বিয়ে করলে নারীদের সর্বোচ্চ ৬ লাখ ইয়েন (বাংলাদেশে মুদ্রায় প্রায় ৫ লাখ টাকা) প্রণোদনা দেওয়ার পরিকল্পনা করছে দেশটির সরকার। সাম্প্রতিক সময়ে বৃহত্তর টোকিও শহরে পুরুষের তুলনায় নারীদের উপস্থিতি বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এই প্রবণতার ফলে গ্রামাঞ্চলে নারী ও পুরুষের সংখ্যার মধ্যে বৈষম্য দেখা দিচ্ছে।
এর আগে, ২০২০ সালের দেশটির আদমশুমারিতে দেখা যায়, জাপানের ৪৭টি প্রিফেকচারের মধ্যে টোকিও বাদে বাকি ৪৬টিতে ১৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সী অবিবাহিত নারীর সংখ্যা প্রায় ৯.১ মিলিয়ন। সে তুলনায় একই বয়সের পুরুষের সংখ্যা ১১.১ মিলিয়ন, যা নারী থেকে ২০ শতাংশ বেশি।
এ সমস্যা মোকাবিলায় বিয়েতে উৎসাহিত করতে শিগগিরই অবিবাহিত নারীদের প্রণোদনা দিতে যাচ্ছে জাপান সরকার। শনিবার (৩১ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজ এ তথ্য জানায়।
সেই প্রতিবেদনে বলা হয়, টোকিওর বাইরে পুরুষদের বিয়ে করলে নারীদের সর্বোচ্চ ৬ লাখ ইয়েন (বাংলাদেশে মুদ্রায় প্রায় ৫ লাখ টাকা) প্রণোদনা দেওয়ার পরিকল্পনা করছে দেশটির সরকার। সাম্প্রতিক সময়ে বৃহত্তর টোকিও শহরে পুরুষের তুলনায় নারীদের উপস্থিতি বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এই প্রবণতার ফলে গ্রামাঞ্চলে নারী ও পুরুষের সংখ্যার মধ্যে বৈষম্য দেখা দিচ্ছে।
এর আগে, ২০২০ সালের দেশটির আদমশুমারিতে দেখা যায়, জাপানের ৪৭টি প্রিফেকচারের মধ্যে টোকিও বাদে বাকি ৪৬টিতে ১৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সী অবিবাহিত নারীর সংখ্যা প্রায় ৯.১ মিলিয়ন। সে তুলনায় একই বয়সের পুরুষের সংখ্যা ১১.১ মিলিয়ন, যা নারী থেকে ২০ শতাংশ বেশি।