এবার নেশনস কাপ খেলতে নেদারল্যান্ডস ও পোল্যান্ডে গিয়ে ডাচ কর্তৃপক্ষের কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করেছিলেন পাকিস্তানের তিন হকি খেলোয়াড় ও এক ফিজিওথেরাপিস্ট। পরে দেশ ছেড়ে চলেও যান, বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর অভিযুক্ত তিন খেলোয়াড় ও ফিজিওকে আজীবন নিষিদ্ধ করেছে পাকিস্তান হকি ফেডারেশন (পিএইচএফ)। খবর ডন
এদিকে তিন পাক খেলোয়াড় হলেন- মুর্তাজা ইয়াকুব, ইহতেশাম আসলাম এবং আবদুর রহমান। ফিজিওথেরাপিস্ট ওয়াকাসকেও একই কারণে নির্বাসিত করা হয়েছে। তারা যে ডাচ কর্তৃপক্ষের কাছে আশ্রয় চেয়েছিল সেই ব্যাপারে কিছুই জানত না পাকিস্তান হকি ফেডারেশন। পরে সেটি জানার পরপরই ব্যবস্থা নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
পাকিস্তান হকি ফেডারেশনের সেক্রেটারি রানা মুজাহিদ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, টুর্নামেন্ট খেলে দল দেশে ফেরার পর এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ট্রেনিং ক্যাম্পের আয়োজন করে পিএইচএফ। সে সময়ে ওই তিন সদস্য জানায়, বিশেষ কারণে তারা ক্যাম্পে যোগ দিতে পারবে না। পরে জানতে পারি নেশনস কাপের ভিসা ব্যবহার করে ওরা নেদারল্যান্ডসের কাছ থেকেই আশ্রয় চেয়েছে।
তবে তারা কোন কারণে নেদারল্যান্ডস কর্তৃপক্ষের কাছে আশ্রয় চেয়েছিল বিষয়টি খোলাসা করেনি পাকিস্তান হকি ফেডারেশনের সেক্রেটারি। পিএইচএফের সেক্রেটারি মুজাহিদ এ বিষয়টিকে অত্যন্ত হতাশাজনক বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, আমরা অন্তর্বর্তী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়কে ওদের বিরুদ্ধে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়ার জন্য জানিয়েছি।’
এদিকে খেলোয়াড়দের এমন আচরণের ফলে আগামী দিনে বিদেশের টুর্নামেন্টে পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণের ওপরে রীতিমতো প্রশ্নচিহ্ন তৈরি হয়ে গেছে বলে মনে করছেন অনেকে। এদিকে পাকিস্তান কর্তৃপক্ষও নেদারল্যান্ডস সরকারের কাছে আবেদন করেছে, যাতে দ্রুত চারজনকে সে দেশে ফেরত পাঠানো হয়।
এদিকে তিন পাক খেলোয়াড় হলেন- মুর্তাজা ইয়াকুব, ইহতেশাম আসলাম এবং আবদুর রহমান। ফিজিওথেরাপিস্ট ওয়াকাসকেও একই কারণে নির্বাসিত করা হয়েছে। তারা যে ডাচ কর্তৃপক্ষের কাছে আশ্রয় চেয়েছিল সেই ব্যাপারে কিছুই জানত না পাকিস্তান হকি ফেডারেশন। পরে সেটি জানার পরপরই ব্যবস্থা নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
পাকিস্তান হকি ফেডারেশনের সেক্রেটারি রানা মুজাহিদ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, টুর্নামেন্ট খেলে দল দেশে ফেরার পর এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ট্রেনিং ক্যাম্পের আয়োজন করে পিএইচএফ। সে সময়ে ওই তিন সদস্য জানায়, বিশেষ কারণে তারা ক্যাম্পে যোগ দিতে পারবে না। পরে জানতে পারি নেশনস কাপের ভিসা ব্যবহার করে ওরা নেদারল্যান্ডসের কাছ থেকেই আশ্রয় চেয়েছে।
তবে তারা কোন কারণে নেদারল্যান্ডস কর্তৃপক্ষের কাছে আশ্রয় চেয়েছিল বিষয়টি খোলাসা করেনি পাকিস্তান হকি ফেডারেশনের সেক্রেটারি। পিএইচএফের সেক্রেটারি মুজাহিদ এ বিষয়টিকে অত্যন্ত হতাশাজনক বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, আমরা অন্তর্বর্তী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়কে ওদের বিরুদ্ধে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়ার জন্য জানিয়েছি।’
এদিকে খেলোয়াড়দের এমন আচরণের ফলে আগামী দিনে বিদেশের টুর্নামেন্টে পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণের ওপরে রীতিমতো প্রশ্নচিহ্ন তৈরি হয়ে গেছে বলে মনে করছেন অনেকে। এদিকে পাকিস্তান কর্তৃপক্ষও নেদারল্যান্ডস সরকারের কাছে আবেদন করেছে, যাতে দ্রুত চারজনকে সে দেশে ফেরত পাঠানো হয়।