এবার ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের ফল যেন জনগণ ভোগ করতে পারে, সেজন্য নেতাকর্মীদের কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি ড. কামাল হোসেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে দলের ৩১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় ড. কামাল হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে লুটপাট আর পাচার করে তাদের কিছু মানুষের উন্নতি হয়েছে। সামগ্রিকভাবে দেশের জনগণের জীবনমানের কোনো উন্নতি হয়নি। নতুন বাংলাদেশে মন্ত্রী হওয়ার কোনো আকাঙ্ক্ষা নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, জনগণের সঙ্গে থেকে জনকল্যাণে কাজ করতে চান।
এদিকে গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা বলেন, টাকাপয়সা দিয়ে ভোট পাওয়া গেলেও মানুষের আস্থা পাওয়া যায় না। তাই জনগণকে সাথে নিয়ে নিজ এলাকায় নেতাকর্মীদের কাজ করতে হবে। তিনি আরও বলেন, দুর্নীতি ও শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার আকাঙ্খায় ছাত্র-জনতা বুকের রক্ত দিয়ে দেশ স্বৈরাচারমুক্ত করেছে। তাদের এই অবদান রাজনৈতিক দলগুলোকে মাথায় রাখার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানের সভাপতি মোস্তফা মহসীন মন্টু বলেন, যারা দেশের অর্থ পাচার ও লুটপাট করেছে, তাদের ধরতে হবে। তারা যেন আগামীতে নির্বাচন করতে না পারে, সেই পথ বন্ধ করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ যারা ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালিয়েছে, তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
এ সময় ড. কামাল হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে লুটপাট আর পাচার করে তাদের কিছু মানুষের উন্নতি হয়েছে। সামগ্রিকভাবে দেশের জনগণের জীবনমানের কোনো উন্নতি হয়নি। নতুন বাংলাদেশে মন্ত্রী হওয়ার কোনো আকাঙ্ক্ষা নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, জনগণের সঙ্গে থেকে জনকল্যাণে কাজ করতে চান।
এদিকে গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা বলেন, টাকাপয়সা দিয়ে ভোট পাওয়া গেলেও মানুষের আস্থা পাওয়া যায় না। তাই জনগণকে সাথে নিয়ে নিজ এলাকায় নেতাকর্মীদের কাজ করতে হবে। তিনি আরও বলেন, দুর্নীতি ও শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার আকাঙ্খায় ছাত্র-জনতা বুকের রক্ত দিয়ে দেশ স্বৈরাচারমুক্ত করেছে। তাদের এই অবদান রাজনৈতিক দলগুলোকে মাথায় রাখার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানের সভাপতি মোস্তফা মহসীন মন্টু বলেন, যারা দেশের অর্থ পাচার ও লুটপাট করেছে, তাদের ধরতে হবে। তারা যেন আগামীতে নির্বাচন করতে না পারে, সেই পথ বন্ধ করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ যারা ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালিয়েছে, তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।