এবার এস আলম গ্রুপ ও তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের সব ব্যাংকের লেনদেন, ঋণ, এলসি স্থগিত করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন প্রতিষ্ঠানটি নামে-বেনামে থাকা বিভিন্ন জমি-সম্পদ বিক্রি করার চেষ্টা করছে।
এগুলো ঠেকাতে আইনি প্রক্রিয়া দরকার। তাই রাষ্ট্রীয় স্বার্থে এ মুহূর্তে এস আলম গ্রুপের জমি ও সম্পদ না কেনার পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। আজ বুধবার (২৮ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকে এক সংবাদ সম্মেলনে গভর্নর এসব কথা জানান।
এদিকে এস আলমের ব্যাংক লুটের বিষয় উল্লেখ করে গভর্নর বলেন, রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে এমন ব্যাংক লুটের ঘটনা পৃথিবীতে আর আছে কিনা আমার জানা নেই। এ ধরনের ঘটনা পৃথিবীতে বিরল। তবে দেশে থাকা তার সম্পদ এবং জমি-জমা বিক্রি করে আমরা লুটের টাকা সমন্বয় করার চেষ্টা করব। এজন্য আইনের সহায়তা নেওয়ার বিকল্প নেই।
এর আগে বিতর্কিত ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ সাইফুল আলম, তার ছয় ভাই, স্ত্রী ও দুই ছেলেসহ পরিবারের বেশ কয়েকজনের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ। একই সঙ্গে তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে পরিচালিত ব্যাংক হিসাব এবং অন্যান্য তথ্যও চাওয়া হয়েছে।
গত রোববার (২৫ আগস্ট) সব ব্যাংকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠায় আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিআইএফইউ)। সেখানে সব মিলিয়ে ১৩ ব্যক্তি ও তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের আর্থিক তথ্য তলব করা হয়।
এগুলো ঠেকাতে আইনি প্রক্রিয়া দরকার। তাই রাষ্ট্রীয় স্বার্থে এ মুহূর্তে এস আলম গ্রুপের জমি ও সম্পদ না কেনার পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। আজ বুধবার (২৮ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকে এক সংবাদ সম্মেলনে গভর্নর এসব কথা জানান।
এদিকে এস আলমের ব্যাংক লুটের বিষয় উল্লেখ করে গভর্নর বলেন, রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে এমন ব্যাংক লুটের ঘটনা পৃথিবীতে আর আছে কিনা আমার জানা নেই। এ ধরনের ঘটনা পৃথিবীতে বিরল। তবে দেশে থাকা তার সম্পদ এবং জমি-জমা বিক্রি করে আমরা লুটের টাকা সমন্বয় করার চেষ্টা করব। এজন্য আইনের সহায়তা নেওয়ার বিকল্প নেই।
এর আগে বিতর্কিত ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ সাইফুল আলম, তার ছয় ভাই, স্ত্রী ও দুই ছেলেসহ পরিবারের বেশ কয়েকজনের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ। একই সঙ্গে তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে পরিচালিত ব্যাংক হিসাব এবং অন্যান্য তথ্যও চাওয়া হয়েছে।
গত রোববার (২৫ আগস্ট) সব ব্যাংকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠায় আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিআইএফইউ)। সেখানে সব মিলিয়ে ১৩ ব্যক্তি ও তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের আর্থিক তথ্য তলব করা হয়।