অবশেষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিখোঁজের ৪ দিন পর দুই মাদরাসা ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) সকালে সাদেকপুর উত্তর পাড়ায় একটি মসজিদের পাশের জমি থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এদিকে নিহতরা হলেন- কালিসীমা গ্রামের বিল্লাল মিয়ার মেয়ে নাইমা (১৪) ও সাদেকপুর গ্রামের আব্দুল বারেকের মেয়ে মাইমুনা (১৪)। তারা সদর উপজেলার পয়াগ গ্রামের ময়না বেগম ইসলামিয়া হাফিজিয়া মাদরাসার হেফজ বিভাগের ছাত্রী ছিল।
নিহতের স্বজনরা জানান, শুক্রবার বিকেলে তারা মাদরাসায় যায়। শনিবার সকালে মাদরাসা থেকে ফোনে জানানো হয় তারা মাদরাসায় নেই। মাদরাসার শিক্ষকের কাছে তাদের বিষয়ে জানতে চাইলে তারা জানান, রাতে ওই দুই ছাত্রী দুষ্টামি করলে তাদের শাসানো হয়।
এর পর থেকে তাদের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। পরে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখতে চাইলে শিক্ষক তা দেখাতে গড়িমসি করেন। ঘটনার ৪ দিন পর মঙ্গলবার সকালে সাদেকপুর উত্তর পাড়ায় একটি মসজিদের পাশে জমির পানি থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয়রা।
এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোজাফফর হোসেন জানান, এ বিষয়ে খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে। তবে মাদরাসায় তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে গেছেন শিক্ষকরা। ময়নাতদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এদিকে নিহতরা হলেন- কালিসীমা গ্রামের বিল্লাল মিয়ার মেয়ে নাইমা (১৪) ও সাদেকপুর গ্রামের আব্দুল বারেকের মেয়ে মাইমুনা (১৪)। তারা সদর উপজেলার পয়াগ গ্রামের ময়না বেগম ইসলামিয়া হাফিজিয়া মাদরাসার হেফজ বিভাগের ছাত্রী ছিল।
নিহতের স্বজনরা জানান, শুক্রবার বিকেলে তারা মাদরাসায় যায়। শনিবার সকালে মাদরাসা থেকে ফোনে জানানো হয় তারা মাদরাসায় নেই। মাদরাসার শিক্ষকের কাছে তাদের বিষয়ে জানতে চাইলে তারা জানান, রাতে ওই দুই ছাত্রী দুষ্টামি করলে তাদের শাসানো হয়।
এর পর থেকে তাদের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। পরে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখতে চাইলে শিক্ষক তা দেখাতে গড়িমসি করেন। ঘটনার ৪ দিন পর মঙ্গলবার সকালে সাদেকপুর উত্তর পাড়ায় একটি মসজিদের পাশে জমির পানি থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয়রা।
এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোজাফফর হোসেন জানান, এ বিষয়ে খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে। তবে মাদরাসায় তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে গেছেন শিক্ষকরা। ময়নাতদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।