এবার লক্ষ্মীপুরে টানা বৃষ্টি ও বন্যার পানি প্রবেশ করে প্রায় ৮ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। এর মধ্যে প্রায় ২৩ হাজার মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছেন। তবে অধিকাংশ মানুষ কষ্ট করে হলেও নিজ নিজ বাড়িঘরেই রয়েছেন। বাকিরা উজানে আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে ঠাঁই নিয়েছেন। নোয়াখালী থেকে অনবরত বন্যার পানি রহমতখালী খাল হয়ে লক্ষ্মীপুরে প্রবেশ করায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) সরেজমিনে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, জেলার বিস্তীর্ণ জনপদ এখন পানির নিচে তলিয়ে আছে। ডুবে গেছে, বাড়িঘর, রাস্তাঘাট, ফসলি খেত ও বহু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। কোথাও কোথাও ৪-৫ ফুট পানি রয়েছে।
এদিকে বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে মানুষ মানবেতর জীবনযাপন করছেন। জেলা সদর, রায়পুর, রামগঞ্জ, রামগতি ও কমলনগর উপজেলার ৫৮টি ইউনিয়নের প্রায় প্রত্যেকটি এলাকাতেই পানি ঢুকে পড়েছে। মানুষজন তীব্র খাদ্য সংকটে রয়েছেন বলেও জানা গেছে।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জেপি দেওয়ান বলেন, ‘জেলায় বর্তমানে ৭ লাখ ২০ হাজার মানুষ পানিবন্দি রয়েছেন। আশ্রয়কেন্দ্রে ২৩ হাজার ৪০৪ জন মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন। তাদের জন্য শুকনো খাবার বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা, বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা জেলার সর্বত্র ত্রাণ বিতরণ করছেন।’
আজ মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) সরেজমিনে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, জেলার বিস্তীর্ণ জনপদ এখন পানির নিচে তলিয়ে আছে। ডুবে গেছে, বাড়িঘর, রাস্তাঘাট, ফসলি খেত ও বহু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। কোথাও কোথাও ৪-৫ ফুট পানি রয়েছে।
এদিকে বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে মানুষ মানবেতর জীবনযাপন করছেন। জেলা সদর, রায়পুর, রামগঞ্জ, রামগতি ও কমলনগর উপজেলার ৫৮টি ইউনিয়নের প্রায় প্রত্যেকটি এলাকাতেই পানি ঢুকে পড়েছে। মানুষজন তীব্র খাদ্য সংকটে রয়েছেন বলেও জানা গেছে।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জেপি দেওয়ান বলেন, ‘জেলায় বর্তমানে ৭ লাখ ২০ হাজার মানুষ পানিবন্দি রয়েছেন। আশ্রয়কেন্দ্রে ২৩ হাজার ৪০৪ জন মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন। তাদের জন্য শুকনো খাবার বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা, বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা জেলার সর্বত্র ত্রাণ বিতরণ করছেন।’