এবার চাকরি জাতীয়করণসহ একাধিক দাবিতে রোববার রাজধানীর সচিবালয় এলাকায় আন্দোলন করছিলেন আনসার সদস্যরা। অন্যদিকে দেশে চলমান ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে আনসারদের শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়ে আসছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা। একপর্যায়ে দুই সমন্বয়ক-হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলম তাদের সংযত থাকার আহ্বান জানান। এতে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে উঠে। তারা দুই সমন্বয়ককে জিম্মি করে বলেও অভিযোগ উঠে।
এদিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই দুই সমন্বয়ক নিজেদের ফেসবুক পোস্টে তাদের আটকে রাখার বিষয়ে জানালে শিক্ষার্থীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন। এরপরই তারা টিএসসির রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে জড়ো হতে থাকেন। পরে তাদের উদ্ধারে সচিবালয়ের উদ্দেশে রওনা হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
এর আগে সকাল থেকে চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে সচিবালয়ের সামনে বিক্ষোভ করছিলেন আনসার সদস্যরা। একপর্যায়ে দুপুরে সচিবালয়ে ঢুকে পড়েন বিক্ষোভকারী আনসারদের একাংশ। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বাধা উপেক্ষা করে তারা সচিবালয়ে তিন নম্বর গেট দিয়ে ভেতরে ঢুকে পড়েন।
পরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী তাদের প্রতিনিধিদের দাবি-দাওয়া মেনে নেয়ার আশ্বাস দিলে আন্দোলন স্থগিত রাখার ঘোষণা দেয়া হয়। তবে কিছুক্ষণ পরই আবারও আন্দোলন শুরু করেন আনসার সদস্যরা। এ সময় দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তারা।
দুই সমন্বয়কের পাশাপাশি আনসার সদস্যদের আন্দোলনের কারণে অবরুদ্ধ হয়ে আছেন সচিবালয়ে কর্মরত বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও। তাদের অনেকেই এখন ক্ষুধায় কাতর। বের হওয়ার জন্য এক গেট থেকে অন্য গেটে ছুটলেও তারা বের হতে পারেননি।
পরবর্তীতে রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সচিবালয়ে গেলে আনসার সদস্যদের সঙ্গে তাদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩৫ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
এদিকে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনার পর কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে শিক্ষার্থীদের রাজপথ না ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছেন ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। রোববার রাত সোয়া ১০টার দিকে ফেসবুকে এক পোস্টে এ আহ্বান জানান তিনি।
সেই পোস্টে সারজিস আলম লিখেছেন, ‘এরা পুরনো শকুন। এটি তাদের বৃহৎ পরিকল্পনার অংশ। তাদের সব পরিকল্পনা ছাত্র-জনতা ধুলোয় মিশিয়ে দেবে। আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না। সব বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাই নেমে আসুন। দেখি কত বড় কলিজা ওদের ...।’
এদিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই দুই সমন্বয়ক নিজেদের ফেসবুক পোস্টে তাদের আটকে রাখার বিষয়ে জানালে শিক্ষার্থীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন। এরপরই তারা টিএসসির রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে জড়ো হতে থাকেন। পরে তাদের উদ্ধারে সচিবালয়ের উদ্দেশে রওনা হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
এর আগে সকাল থেকে চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে সচিবালয়ের সামনে বিক্ষোভ করছিলেন আনসার সদস্যরা। একপর্যায়ে দুপুরে সচিবালয়ে ঢুকে পড়েন বিক্ষোভকারী আনসারদের একাংশ। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বাধা উপেক্ষা করে তারা সচিবালয়ে তিন নম্বর গেট দিয়ে ভেতরে ঢুকে পড়েন।
পরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী তাদের প্রতিনিধিদের দাবি-দাওয়া মেনে নেয়ার আশ্বাস দিলে আন্দোলন স্থগিত রাখার ঘোষণা দেয়া হয়। তবে কিছুক্ষণ পরই আবারও আন্দোলন শুরু করেন আনসার সদস্যরা। এ সময় দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তারা।
দুই সমন্বয়কের পাশাপাশি আনসার সদস্যদের আন্দোলনের কারণে অবরুদ্ধ হয়ে আছেন সচিবালয়ে কর্মরত বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও। তাদের অনেকেই এখন ক্ষুধায় কাতর। বের হওয়ার জন্য এক গেট থেকে অন্য গেটে ছুটলেও তারা বের হতে পারেননি।
পরবর্তীতে রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সচিবালয়ে গেলে আনসার সদস্যদের সঙ্গে তাদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩৫ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
এদিকে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনার পর কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে শিক্ষার্থীদের রাজপথ না ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছেন ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। রোববার রাত সোয়া ১০টার দিকে ফেসবুকে এক পোস্টে এ আহ্বান জানান তিনি।
সেই পোস্টে সারজিস আলম লিখেছেন, ‘এরা পুরনো শকুন। এটি তাদের বৃহৎ পরিকল্পনার অংশ। তাদের সব পরিকল্পনা ছাত্র-জনতা ধুলোয় মিশিয়ে দেবে। আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না। সব বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাই নেমে আসুন। দেখি কত বড় কলিজা ওদের ...।’