এবার ফেনীতে মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ার সচল রাখতে মোবাইল অপারেটরে নিয়োজিত জেনারেটরগুলোর ডিজেল ফ্রি করার নির্দেশনা দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) এই নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। শনিবার (২৪ আগস্ট) সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য জানানো হয়।
এদিকে মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, বিদ্যুৎ না থাকায় ফেনী জেলার ৭৮টি মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ার সচল রাখতে প্রচুর ডিজেলের প্রয়োজন হচ্ছে। বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতিতে মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ারগুলো সচল রাখা অত্যন্ত জরুরি। তাই মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ার সচল রাখতে মোবাইল অপারেটর কর্তৃক জেলায় নিয়োজিত জেনারেটরগুলোর প্রয়োজনীয় ডিজেল বিনামূল্যে দিতে নির্দেশনা দেয়া হলো।
সেই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতি ঘণ্টায় পোর্টেবল জেনারেটরে (পিজি) (৭৫ কেভী) ডিজেল ব্যবহৃত হয় ২.৩ লিটার এবং জেনারেটর(ডিজি) (৩০ কেভী) ডিজেল ব্যবহৃত হয় ৪.৪ লিটার। এই হিসেবে ৭৮টি জেনারেটরে প্রতিদিন ৬ হাজার ৫৫২ লিটার ডিজেল ব্যবহৃত হয় যার মূল্য ৭ লাখ ১৪ হাজার ১৬৮ টাকা এবং ৭ দিনে ৪৫ হাজার ৮৬৪ লিটার যার মূল্য ৪৯ লাখ ৯৯ হাজার ১৭৬ টাকা।
এদিএক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টার নির্দেশনায় বিটিআরসির ফান্ড থেকে এই টাকা দেয়া হচ্ছে বলেও জানানো হয়।
এদিকে মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, বিদ্যুৎ না থাকায় ফেনী জেলার ৭৮টি মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ার সচল রাখতে প্রচুর ডিজেলের প্রয়োজন হচ্ছে। বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতিতে মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ারগুলো সচল রাখা অত্যন্ত জরুরি। তাই মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ার সচল রাখতে মোবাইল অপারেটর কর্তৃক জেলায় নিয়োজিত জেনারেটরগুলোর প্রয়োজনীয় ডিজেল বিনামূল্যে দিতে নির্দেশনা দেয়া হলো।
সেই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতি ঘণ্টায় পোর্টেবল জেনারেটরে (পিজি) (৭৫ কেভী) ডিজেল ব্যবহৃত হয় ২.৩ লিটার এবং জেনারেটর(ডিজি) (৩০ কেভী) ডিজেল ব্যবহৃত হয় ৪.৪ লিটার। এই হিসেবে ৭৮টি জেনারেটরে প্রতিদিন ৬ হাজার ৫৫২ লিটার ডিজেল ব্যবহৃত হয় যার মূল্য ৭ লাখ ১৪ হাজার ১৬৮ টাকা এবং ৭ দিনে ৪৫ হাজার ৮৬৪ লিটার যার মূল্য ৪৯ লাখ ৯৯ হাজার ১৭৬ টাকা।
এদিএক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টার নির্দেশনায় বিটিআরসির ফান্ড থেকে এই টাকা দেয়া হচ্ছে বলেও জানানো হয়।