এবার চলমান ‘গণত্রাণ কর্মসূচিতে’ একাত্মতা পোষণ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবাই সকলের পাশে দাঁড়িয়ে সম্প্রীতির বাংলাদেশের প্রত্যাশা করেন।
গতকাল শুক্রবার (২৩ আগস্ট) রাত ৯টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সাংবাদিক সমিতির (ডুজা) কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেওয়ার কথা বলেন। ত্রাণ সামগ্রী হিসেবে অর্থের পরিবর্তে বাচ্চাদের খাবার, কাপড়চোপড়, রাইস স্যালাইন, ওয়াটার পিওরিফাইং ট্যবলেট, বিস্কুট ও ত্রাণ রাখার ৫০০ ব্যাগ প্রদান করেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীরা।
এদিকে সংবাদ সম্মেলনে সংখ্যালঘুদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন প্রতিনিধি সুষ্মিতা কর ও অর্থি দে। এসময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আহনাফ সাঈদ খান ও লুৎফর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি শিক্ষার্থী অর্থি দে বলেন, আমরা অর্থের চেয়ে পণ্য সামগ্রীর দিকে নজর দিয়েছি। আমরা নিজেদের মধ্যে ও বাইরে বক্স নিয়ে ঘুরে টাকা কালেকশন করে সেটা দিয়ে যেসব জিনিসের কমতি রয়েছে সেগুলো কিনে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমরা সম্প্রীতির বাংলাদেশ চাই যেখানে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবাই সকলের পাশে দাঁড়াবে ও সাহায্য করতে এগিয়ে আসবে।
সমন্বয়ক আহনাফ সাঈদ খান সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, সকল সাহায্য অর্থের মূল্যমানে হিসেব করা যায় না। আমাদের সংখ্যালঘু ভাই-বোনেরা তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন এবং আমাদের কাছে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন। আমরা দেখেছিলাম সবাই একইরকম জিনিস আমাদের কাছে পৌছাচ্ছেন। পরে তাদেরকে আমরা ঘাটতি লিস্ট দিলে তারা সেগুলো আমাদেরকে সরবরাহ করেন। যতদিন এই দুর্যোগ অবস্থা চলমান থাকবে ততদিন তারা আমাদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে যাবে।
গতকাল শুক্রবার (২৩ আগস্ট) রাত ৯টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সাংবাদিক সমিতির (ডুজা) কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেওয়ার কথা বলেন। ত্রাণ সামগ্রী হিসেবে অর্থের পরিবর্তে বাচ্চাদের খাবার, কাপড়চোপড়, রাইস স্যালাইন, ওয়াটার পিওরিফাইং ট্যবলেট, বিস্কুট ও ত্রাণ রাখার ৫০০ ব্যাগ প্রদান করেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীরা।
এদিকে সংবাদ সম্মেলনে সংখ্যালঘুদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন প্রতিনিধি সুষ্মিতা কর ও অর্থি দে। এসময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আহনাফ সাঈদ খান ও লুৎফর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি শিক্ষার্থী অর্থি দে বলেন, আমরা অর্থের চেয়ে পণ্য সামগ্রীর দিকে নজর দিয়েছি। আমরা নিজেদের মধ্যে ও বাইরে বক্স নিয়ে ঘুরে টাকা কালেকশন করে সেটা দিয়ে যেসব জিনিসের কমতি রয়েছে সেগুলো কিনে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমরা সম্প্রীতির বাংলাদেশ চাই যেখানে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবাই সকলের পাশে দাঁড়াবে ও সাহায্য করতে এগিয়ে আসবে।
সমন্বয়ক আহনাফ সাঈদ খান সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, সকল সাহায্য অর্থের মূল্যমানে হিসেব করা যায় না। আমাদের সংখ্যালঘু ভাই-বোনেরা তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন এবং আমাদের কাছে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন। আমরা দেখেছিলাম সবাই একইরকম জিনিস আমাদের কাছে পৌছাচ্ছেন। পরে তাদেরকে আমরা ঘাটতি লিস্ট দিলে তারা সেগুলো আমাদেরকে সরবরাহ করেন। যতদিন এই দুর্যোগ অবস্থা চলমান থাকবে ততদিন তারা আমাদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে যাবে।