এবার সংঘাতময় পরিস্থিতির মধ্যে ইউক্রেনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরকে সম্ভবনাময় সহায়ক হিসেবে বর্ণনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। হোয়াইট হাউসের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। খবর এনডিটিভি
এদিকে পোল্যান্ড থেকে দীর্ঘ সাত ঘণ্টার ট্রেন ভ্রমণ করে আজ শনিবার (২৪ আগস্ট) ইউক্রেনে পৌঁছেছেন মোদি। ১৯৯২ সালে ইউক্রেনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক স্থাপিত হওয়ার পর প্রথম কোনো ভারতীয় নেতা দেশটিতে ভ্রমণ করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এমন এক সময় ইউক্রেন সফর করছেন, যখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে কিয়েভ নতুন অধ্যায়ে প্রবেশ করেছে। আন্তর্জাতিক সীমান্ত অতিক্রম করে ইউক্রেন রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চল দখলে নিয়েছে।
এদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের মুখপাত্র জন কিরবি সাংবাদিকদের বলেন, ‘ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যদি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির অবসান ঘটায় তাহলে তার এ সফর সহায়ক হবে বলে আমরা মনে করি।’
মার্কিন স্টেট অব ম্যানেজমেন্ট এন্ড রিসোর্চের ডেপুটি সেক্রেটারি রিচার্ড আর ভার্মা মোদির এ সফরকে গুরুত্বপূর্ণ সফর বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘ইউক্রেনে মোদির সফর নিয়ে আমি আনন্দিত’।
গত ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। যা এখনও চলছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইউক্রেন সফরের মাধ্যমে দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে এ যুদ্ধের সমাধান খুঁজবেন।
এদিকে পোল্যান্ড থেকে দীর্ঘ সাত ঘণ্টার ট্রেন ভ্রমণ করে আজ শনিবার (২৪ আগস্ট) ইউক্রেনে পৌঁছেছেন মোদি। ১৯৯২ সালে ইউক্রেনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক স্থাপিত হওয়ার পর প্রথম কোনো ভারতীয় নেতা দেশটিতে ভ্রমণ করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এমন এক সময় ইউক্রেন সফর করছেন, যখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে কিয়েভ নতুন অধ্যায়ে প্রবেশ করেছে। আন্তর্জাতিক সীমান্ত অতিক্রম করে ইউক্রেন রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চল দখলে নিয়েছে।
এদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের মুখপাত্র জন কিরবি সাংবাদিকদের বলেন, ‘ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যদি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির অবসান ঘটায় তাহলে তার এ সফর সহায়ক হবে বলে আমরা মনে করি।’
মার্কিন স্টেট অব ম্যানেজমেন্ট এন্ড রিসোর্চের ডেপুটি সেক্রেটারি রিচার্ড আর ভার্মা মোদির এ সফরকে গুরুত্বপূর্ণ সফর বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘ইউক্রেনে মোদির সফর নিয়ে আমি আনন্দিত’।
গত ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। যা এখনও চলছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইউক্রেন সফরের মাধ্যমে দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে এ যুদ্ধের সমাধান খুঁজবেন।