এবার পাহাড়ি ঢল আর বৃষ্টিতে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় বিপর্যস্ত ফেনী, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, লক্ষ্মীপুর ও খাগড়াছড়ি। বন্যার পানিতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে চট্টগ্রামমুখী লেন হাঁটুপানিতে তলিয়ে গেছে।ফলে ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট তৈরি হয়েছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে যানবাহন চালক ও যাত্রী সাধারণ।
আজ বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) ভোর থেকে এ যানজট শুরু হয়। এখনও পর্যন্ত যানজট অব্যাহত রয়েছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানজট আরও দীর্ঘ হচ্ছে। জানা গেছে, মহাসড়কের উপজেলার নবগ্রাম রাস্তার মাথা থেকে চৌদ্দগ্রাম বাজার পর্যন্ত প্রায় ২ কিলোমিটার সড়ক পানিতে ডুবে গেছে। সড়ক ডুবে যাওয়ায় যানবাহন চলাচলে ধীরগতি সৃষ্টি হয়েছে।
এ সময় একজন কাভার্ডভ্যান চালক জানান, চৌদ্দগ্রামে ভোর ৬টায় যানজটের কবলে পড়ি। কালির বাজারের পর থেকে সড়কে হাঁটুপানি। যার কারণে গাড়ি চালানো অনেক কষ্টকর। ধীরগতি হওয়ায় সড়কে যানজট লেগেছে। প্রায় সোয়া ১ ঘণ্টা ধরে আটকে আছি।
এদিকে একজন প্রাইভেটকার চালক বলেন, আমার বয়সে মাহাসড়কে হাঁটুপানি কখনো দেখিনি। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাচ্ছি। আমার আনুরোধ থাকবে যারা ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যাবেন অন্তত ছোট গাড়ি নিয়ে মহাসড়কে বের না হওয়াই ভালো হবে।
একজন বাস চালক বলেন, এক কিলোমিটার সড়ক প্রায় ৪০ মিনিটে অতিক্রম করেছি। খুব সাবধানে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। সড়কে এভাবে পানি থাকলে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানজট আরও দীর্ঘ হবে।
এদিকে মিয়া বাজার হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম লোকমান হোসাইন বলেন, মহাসড়কে পানির কারণে যানবাহন চলাচলে ধীরগতি সৃষ্টি হয়েছে। যানজট নিরসনে হাইওয়ে পুলিশ কাজ করছে।
আজ বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) ভোর থেকে এ যানজট শুরু হয়। এখনও পর্যন্ত যানজট অব্যাহত রয়েছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানজট আরও দীর্ঘ হচ্ছে। জানা গেছে, মহাসড়কের উপজেলার নবগ্রাম রাস্তার মাথা থেকে চৌদ্দগ্রাম বাজার পর্যন্ত প্রায় ২ কিলোমিটার সড়ক পানিতে ডুবে গেছে। সড়ক ডুবে যাওয়ায় যানবাহন চলাচলে ধীরগতি সৃষ্টি হয়েছে।
এ সময় একজন কাভার্ডভ্যান চালক জানান, চৌদ্দগ্রামে ভোর ৬টায় যানজটের কবলে পড়ি। কালির বাজারের পর থেকে সড়কে হাঁটুপানি। যার কারণে গাড়ি চালানো অনেক কষ্টকর। ধীরগতি হওয়ায় সড়কে যানজট লেগেছে। প্রায় সোয়া ১ ঘণ্টা ধরে আটকে আছি।
এদিকে একজন প্রাইভেটকার চালক বলেন, আমার বয়সে মাহাসড়কে হাঁটুপানি কখনো দেখিনি। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাচ্ছি। আমার আনুরোধ থাকবে যারা ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যাবেন অন্তত ছোট গাড়ি নিয়ে মহাসড়কে বের না হওয়াই ভালো হবে।
একজন বাস চালক বলেন, এক কিলোমিটার সড়ক প্রায় ৪০ মিনিটে অতিক্রম করেছি। খুব সাবধানে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। সড়কে এভাবে পানি থাকলে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানজট আরও দীর্ঘ হবে।
এদিকে মিয়া বাজার হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম লোকমান হোসাইন বলেন, মহাসড়কে পানির কারণে যানবাহন চলাচলে ধীরগতি সৃষ্টি হয়েছে। যানজট নিরসনে হাইওয়ে পুলিশ কাজ করছে।