এবার কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে দুর্বৃত্তদের হামলায় আহত মইনুর রহমান (৪৫) নামে এক ব্যক্তি ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তার ছেলে কোটা সংস্কার আন্দোলনে জড়িত থাকায় বাবার ওপর হামলা করা হয়েছে বলে অভিযোগ স্বজনদের। আজ বুধবার (২১ আগস্ট) এ তথ্য নিশ্চিত করেন ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া।
এদিকে নিহতের পরিবারের দাবি, গত ৯ আগস্ট শুক্রবার রাত ১০টার দিকে দৌলতপুরের বালিরদিয়ার গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরবর্তীতে তাকে ঢাকায় নিয়ে আসার পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে বুধবার (২১ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে আইসিইউতে মারা যান।
নিহতের ছেলে তামিম আহমেদ জানান, তিনি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্র। কোটা সংস্কার আন্দোলনে তিনি প্রথম থেকেই অংশ নিচ্ছিলেন। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালানোর পর তামিম কুষ্টিয়া কলেজ থেকে বাড়িতে যান। বাড়িতে গিয়েও দৌলতপুরে ৪ আগস্ট শান্তি মিছিল করেন।
এসব দেখে তাদের গ্রামের আওয়ামী লীগের কিছু নেতাকর্মী তাদের বাড়িতে গিয়ে তার বাবাকে হুমকি ধামকি দিয়ে আসে। ছেলে বেশি বাড়াবাড়ি করলে তাকে মেরে ফেলা হবে বলে হুমকি দেয়। হুমকিতে ভয় পেয়ে মইনুর রহমান ৯ আগস্ট শুক্রবার ছেলে তামিমকে জুমার নামাজ পড়ে বাড়ি থেকে নিরাপদ স্থানে চলে যেতে বলেন। সে কথামতো তিনি বাড়ি থেকে চলে আসেন।
তামিম আরও জানান, তার বাবা ইজিবাইকে করে বিভিন্ন দোকানে গ্যাস সিলিন্ডার সরবরাহ করতেন। ৯ আগস্ট রাতে মোটরসাইকেল নিয়ে টাকা কালেকশনে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে ফেরার সময় নিজ গ্রামে তার পথরোধ করে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা। সেখানেই তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে ককটেল বিস্ফোরণ এবং ফাঁকা গুলি করে তারা পালিয়ে যায়।
তিনি জানান, গুরুতর অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ওইদিনই উপজেলা সদর হাসপাতাল, সেখান থেকে রাজশাহী হাসপাতাল, পরবর্তীতে নিয়ে আসা হয় ঢাকায় পঙ্গু হাসপাতালে। সেখানে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া তার ডান হাতটি কেটে ফেলা হয়। অবস্থার অবনতি দেখে ১৫ আগস্ট তাকে ঢাকা মেডিকেলে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। সেখানে আজ তিনি মারা গেছেন।
এদিকে নিহতের পরিবারের দাবি, গত ৯ আগস্ট শুক্রবার রাত ১০টার দিকে দৌলতপুরের বালিরদিয়ার গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরবর্তীতে তাকে ঢাকায় নিয়ে আসার পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে বুধবার (২১ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে আইসিইউতে মারা যান।
নিহতের ছেলে তামিম আহমেদ জানান, তিনি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্র। কোটা সংস্কার আন্দোলনে তিনি প্রথম থেকেই অংশ নিচ্ছিলেন। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালানোর পর তামিম কুষ্টিয়া কলেজ থেকে বাড়িতে যান। বাড়িতে গিয়েও দৌলতপুরে ৪ আগস্ট শান্তি মিছিল করেন।
এসব দেখে তাদের গ্রামের আওয়ামী লীগের কিছু নেতাকর্মী তাদের বাড়িতে গিয়ে তার বাবাকে হুমকি ধামকি দিয়ে আসে। ছেলে বেশি বাড়াবাড়ি করলে তাকে মেরে ফেলা হবে বলে হুমকি দেয়। হুমকিতে ভয় পেয়ে মইনুর রহমান ৯ আগস্ট শুক্রবার ছেলে তামিমকে জুমার নামাজ পড়ে বাড়ি থেকে নিরাপদ স্থানে চলে যেতে বলেন। সে কথামতো তিনি বাড়ি থেকে চলে আসেন।
তামিম আরও জানান, তার বাবা ইজিবাইকে করে বিভিন্ন দোকানে গ্যাস সিলিন্ডার সরবরাহ করতেন। ৯ আগস্ট রাতে মোটরসাইকেল নিয়ে টাকা কালেকশনে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে ফেরার সময় নিজ গ্রামে তার পথরোধ করে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা। সেখানেই তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে ককটেল বিস্ফোরণ এবং ফাঁকা গুলি করে তারা পালিয়ে যায়।
তিনি জানান, গুরুতর অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ওইদিনই উপজেলা সদর হাসপাতাল, সেখান থেকে রাজশাহী হাসপাতাল, পরবর্তীতে নিয়ে আসা হয় ঢাকায় পঙ্গু হাসপাতালে। সেখানে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া তার ডান হাতটি কেটে ফেলা হয়। অবস্থার অবনতি দেখে ১৫ আগস্ট তাকে ঢাকা মেডিকেলে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। সেখানে আজ তিনি মারা গেছেন।