এবার কোটা আন্দোলনে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ পুলিশের গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনায় তিন সদস্য বিশিষ্ট তথ্য অনুসন্ধান কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আন্দোলনকারী সমন্বয়ক ও শিক্ষার্থীরা তাদের ওপর অনাস্থা পোষণ করায় কমিটির সদস্যরা পদত্যাগ করেছেন।
গতকাল মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলমগীর চৌধুরী বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দেন তথ্য অনুসন্ধান কমিটির সদস্যরা। কমিটির পদত্যাগ করা সদস্যরা হলেন- কমিটির আহ্বায়ক ও ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মতিউর রহমান, সদস্য সচিব ও বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. শফিকুর রহমান এবং সদস্য ও রসায়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. বিজন মোহন চাকী।
জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার সময় গত ১৬ জুলাই বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর ফটকের সামনে পুলিশের গুলিতে নিহত হন আবু সাঈদ। এ ঘটনার পরপরই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তিন সদস্য বিশিষ্ট তথ্য অনুসন্ধান কমিটি গঠন করে। এক মাসেরও বেশি সময় ধরে কমিটির সদস্যরা তথ্য উপাত্ত, ফুটেজ, ছবিসহ বিভিন্ন ডকুমেন্ট সংগ্রহ করেন।
এর মধ্যে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলার জন্য গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তাদের ডাকেন কমিটির সদস্যরা। এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বেরোবির কয়েকজন সমন্বয়ক ও কিছু শিক্ষার্থী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন ও তাদের প্রতি অনাস্থা পোষণ করেন। এ কারণে তথ্য অনুসন্ধান কমিটির সদস্যরা পদত্যাগ করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তথ্য অনুসন্ধান কমিটির আহ্বায়ক ও ম্যানেজমেন্ট স্ট্যাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মতিউর রহমান বলেন, যেহেতু আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা আমাদের কমিটির ওপর অনাস্থা পোষণ করেছেন, তাই আমরা দায়িত্ব পালন করতে আর স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছি না। এ জন্য আমরা পদত্যাগ করেছি।
গতকাল মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলমগীর চৌধুরী বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দেন তথ্য অনুসন্ধান কমিটির সদস্যরা। কমিটির পদত্যাগ করা সদস্যরা হলেন- কমিটির আহ্বায়ক ও ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মতিউর রহমান, সদস্য সচিব ও বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. শফিকুর রহমান এবং সদস্য ও রসায়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. বিজন মোহন চাকী।
জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার সময় গত ১৬ জুলাই বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর ফটকের সামনে পুলিশের গুলিতে নিহত হন আবু সাঈদ। এ ঘটনার পরপরই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তিন সদস্য বিশিষ্ট তথ্য অনুসন্ধান কমিটি গঠন করে। এক মাসেরও বেশি সময় ধরে কমিটির সদস্যরা তথ্য উপাত্ত, ফুটেজ, ছবিসহ বিভিন্ন ডকুমেন্ট সংগ্রহ করেন।
এর মধ্যে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলার জন্য গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তাদের ডাকেন কমিটির সদস্যরা। এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বেরোবির কয়েকজন সমন্বয়ক ও কিছু শিক্ষার্থী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন ও তাদের প্রতি অনাস্থা পোষণ করেন। এ কারণে তথ্য অনুসন্ধান কমিটির সদস্যরা পদত্যাগ করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তথ্য অনুসন্ধান কমিটির আহ্বায়ক ও ম্যানেজমেন্ট স্ট্যাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মতিউর রহমান বলেন, যেহেতু আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা আমাদের কমিটির ওপর অনাস্থা পোষণ করেছেন, তাই আমরা দায়িত্ব পালন করতে আর স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছি না। এ জন্য আমরা পদত্যাগ করেছি।