দেশের ইউনিয়ন পরিষদগুলোর চেয়ারম্যানদের এখনই অপসারণ করা হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ। তিনি জানান, পরবর্তীতে প্রয়োজন অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আজ সোমবার (১৯ আগস্ট) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
এদিকে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের অপসারণের কোন সিদ্ধান্ত আছে কিনা— জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, ইউনিয়ন পরিষদে এখন হাত দিচ্ছি না। যাচাই-বাছাই করে দেখা যাক সেখানে কার্যক্রম কী রকম আছে, যদি পরবর্তীকালে প্রয়োজন হয় বা প্রয়োজনের তাগিদে কোনো পদক্ষেপ নিতে হয় সেটি নেওয়া হবে। আর জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনসহ অন্যান্য যে কাগুলো দৈনন্দিন করতে হয় সেগুলো যেন চালু থাকে এবং গ্রামীণ পর্যায়ের উন্নয়ন কার্যক্রম যেন চলমান থাকে সেজন্য প্রথম দিকেই স্থানীয় যারা সরকারি কর্মচারী আছেন, তাদেরকে দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, সিটি কর্পোরেশনের মেয়রদের অপসারণ করে সেখানে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। পৌরসভা, উপজেলা ও জেলা পরিষদেও প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এই সরকার রুটিন সরকার নয়। একটা বিপ্লবের মাধ্যমে ছাত্র-জনতা, সেনা সবার সম্মিলিতভাবে দেশের প্রতিটি জায়গার মানুষের আন্দোলনের ফলে এই সরকার এসেছে। আমরা তাদেরই প্রতিনিধি। ছাত্র-জনতা যে দাবি-দাওয়া কার্যকরের জন্য আমাদের উপর বিশ্বাস রেখেছে সেটার প্রতিনিধি হিসেবে আমরা কাজ করছি।
এদিকে সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলরদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি জানিয়ে তিনি বলেন, প্রশাসক থাকলে কাউন্সিলররা দায়িত্ব পালন করবে কি করবে না, সেটা এখন তাদের ব্যাপার। মূল হচ্ছে মেয়র-চেয়ারম্যানের জায়গায় প্রশাসক দায়িত্ব পালন করবে।
কেন তাদের অপসারণ করা হলো— জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, এগুলো কিন্তু সংসদের পর প্রতিনিধি। গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত তারা প্রতিনিধিত্ব করে। ছাত্র ও জনতা যে কারণে আন্দোলন করেছে সেটির একটি ধারাবাহিক প্রকাশ এটি। উপস্থিত অনুপস্থিত বড় ফ্যাক্টর না। দুই চারজন তো উপস্থিত আছেন। এসব অপসারণ আন্দোলনের প্রত্যাশার প্রতিফলন বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, আমরা ধারাবাহিকভাবে যাব। এটি মার মার কাট কাটের কোনো ব্যাপার না। এটি হলো পুরো লোকাল গভর্নমেন্টকে পরিচ্ছন্ন করার একটা প্রচেষ্টা। যেটা প্রত্যেকের প্রত্যাশা। আন্দোলন ছিল সিস্টেমের বিরুদ্ধে। সে সিস্টেম গ্রাম পর্যন্ত স্থানীয় সরকারের মাধ্যমে পরিচালিত। পরিস্থিতির উপর নির্ভর করছে প্রশাসকরা কতোদিন দায়িত্ব পালন করবেন।
এদিকে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের অপসারণের কোন সিদ্ধান্ত আছে কিনা— জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, ইউনিয়ন পরিষদে এখন হাত দিচ্ছি না। যাচাই-বাছাই করে দেখা যাক সেখানে কার্যক্রম কী রকম আছে, যদি পরবর্তীকালে প্রয়োজন হয় বা প্রয়োজনের তাগিদে কোনো পদক্ষেপ নিতে হয় সেটি নেওয়া হবে। আর জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনসহ অন্যান্য যে কাগুলো দৈনন্দিন করতে হয় সেগুলো যেন চালু থাকে এবং গ্রামীণ পর্যায়ের উন্নয়ন কার্যক্রম যেন চলমান থাকে সেজন্য প্রথম দিকেই স্থানীয় যারা সরকারি কর্মচারী আছেন, তাদেরকে দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, সিটি কর্পোরেশনের মেয়রদের অপসারণ করে সেখানে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। পৌরসভা, উপজেলা ও জেলা পরিষদেও প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এই সরকার রুটিন সরকার নয়। একটা বিপ্লবের মাধ্যমে ছাত্র-জনতা, সেনা সবার সম্মিলিতভাবে দেশের প্রতিটি জায়গার মানুষের আন্দোলনের ফলে এই সরকার এসেছে। আমরা তাদেরই প্রতিনিধি। ছাত্র-জনতা যে দাবি-দাওয়া কার্যকরের জন্য আমাদের উপর বিশ্বাস রেখেছে সেটার প্রতিনিধি হিসেবে আমরা কাজ করছি।
এদিকে সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলরদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি জানিয়ে তিনি বলেন, প্রশাসক থাকলে কাউন্সিলররা দায়িত্ব পালন করবে কি করবে না, সেটা এখন তাদের ব্যাপার। মূল হচ্ছে মেয়র-চেয়ারম্যানের জায়গায় প্রশাসক দায়িত্ব পালন করবে।
কেন তাদের অপসারণ করা হলো— জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, এগুলো কিন্তু সংসদের পর প্রতিনিধি। গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত তারা প্রতিনিধিত্ব করে। ছাত্র ও জনতা যে কারণে আন্দোলন করেছে সেটির একটি ধারাবাহিক প্রকাশ এটি। উপস্থিত অনুপস্থিত বড় ফ্যাক্টর না। দুই চারজন তো উপস্থিত আছেন। এসব অপসারণ আন্দোলনের প্রত্যাশার প্রতিফলন বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, আমরা ধারাবাহিকভাবে যাব। এটি মার মার কাট কাটের কোনো ব্যাপার না। এটি হলো পুরো লোকাল গভর্নমেন্টকে পরিচ্ছন্ন করার একটা প্রচেষ্টা। যেটা প্রত্যেকের প্রত্যাশা। আন্দোলন ছিল সিস্টেমের বিরুদ্ধে। সে সিস্টেম গ্রাম পর্যন্ত স্থানীয় সরকারের মাধ্যমে পরিচালিত। পরিস্থিতির উপর নির্ভর করছে প্রশাসকরা কতোদিন দায়িত্ব পালন করবেন।