এবার কদিন আগেই শীর্ষ পর্যায় থেকে জানা গেছে, দ্রুতই পদত্যাগ করবেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। যদিও কবে তিনি নিজের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াবেন বা পদত্যাগপত্র জমা দেবেন তা নিয়ে বিস্তারিত জানা যায়নি। এই বিষয়টি নিয়ে রবিবার গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
তিনি জানিয়েছেন বোর্ড সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে নিয়মিত কথা বলছেন তিনি। এখনও তার কাছে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই। এ প্রসঙ্গে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেছেন, ‘বিসিবি সভাপতি পদত্যাগ করতে সম্মত হয়েছেন আমি এই সংবাদ আমি দেখেছি গণমাধ্যমে। তবে আমার কাছে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই। আমরা এ বিষয়ে বোর্ড-সংশ্লিষ্ট যারা আছেন, তাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করছি। সাবেক ক্রিকেটাররাও আছেন সেখানে। আশা করি দ্রুত একটা সমাধানে পৌঁছাতে পারব।’
এদিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পতন হয়েছে শেখ হাসিনা সরকারের। সেই সঙ্গে ভেঙে দেয়া হয়েছে সংসদও। এর ফলে মেম্বার অব দ্য পার্লামেন্ট হিসেবে নেই পাপন। তবে বিসিবির দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ না করায় এখনও তিনি কার্যত বিসিবি সভাপতি। যদিও তিনি এখন কোথায় আছেন সেই ব্যাপারে খোঁজ পাওয়া যায়নি কোনো। সেই সঙ্গে লাপাত্তা আছেন বোর্ডের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী পরিচালকও।
ফলে বিসিবিতে তৈরি হয়েছে এক ধরনের শূন্যতা। বিসিবির স্বাভাবিক কার্যক্রম চালু রাখতে অচিরেই নতুনদের হাতে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন অনেকে। এরই মধ্যে বিসিবি ও বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি ক্রীড়া ফেডারেশনের দুর্নীতির বিষয়টিও উঠে এসেছে গণমাধ্যমের কল্যাণে। আসিফ মাহমুদ গণমাধ্যমকে এ জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন। জড়িতদের দ্রুতই শাস্তির আওতায় আনার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘ক্রীড়া ফেডারেশনগুলার অপকর্ম ও দুর্নীতি নিয়ে এই সংবাদ প্রকাশের জন্য গণমাধ্যমগুলোকে ধন্যবাদ। আমরা চেষ্টা করছি যারা এসব অপকর্মে জড়িত তাদের বিষয়ে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার। ইতিমধ্যে বিসিবির সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে আমার আলাপ হয়েছে। চেষ্টা চলছে নিজ নিজ ক্রীড়া ফেডারেশনের গঠনতন্ত্র যেন গণতান্ত্রিক ধারায় চালিত হয় সেই সিস্টেম চালু করার। সিস্টেম পুনর্গঠন করার।'
তিনি জানিয়েছেন বোর্ড সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে নিয়মিত কথা বলছেন তিনি। এখনও তার কাছে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই। এ প্রসঙ্গে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেছেন, ‘বিসিবি সভাপতি পদত্যাগ করতে সম্মত হয়েছেন আমি এই সংবাদ আমি দেখেছি গণমাধ্যমে। তবে আমার কাছে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই। আমরা এ বিষয়ে বোর্ড-সংশ্লিষ্ট যারা আছেন, তাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করছি। সাবেক ক্রিকেটাররাও আছেন সেখানে। আশা করি দ্রুত একটা সমাধানে পৌঁছাতে পারব।’
এদিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পতন হয়েছে শেখ হাসিনা সরকারের। সেই সঙ্গে ভেঙে দেয়া হয়েছে সংসদও। এর ফলে মেম্বার অব দ্য পার্লামেন্ট হিসেবে নেই পাপন। তবে বিসিবির দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ না করায় এখনও তিনি কার্যত বিসিবি সভাপতি। যদিও তিনি এখন কোথায় আছেন সেই ব্যাপারে খোঁজ পাওয়া যায়নি কোনো। সেই সঙ্গে লাপাত্তা আছেন বোর্ডের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী পরিচালকও।
ফলে বিসিবিতে তৈরি হয়েছে এক ধরনের শূন্যতা। বিসিবির স্বাভাবিক কার্যক্রম চালু রাখতে অচিরেই নতুনদের হাতে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন অনেকে। এরই মধ্যে বিসিবি ও বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি ক্রীড়া ফেডারেশনের দুর্নীতির বিষয়টিও উঠে এসেছে গণমাধ্যমের কল্যাণে। আসিফ মাহমুদ গণমাধ্যমকে এ জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন। জড়িতদের দ্রুতই শাস্তির আওতায় আনার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘ক্রীড়া ফেডারেশনগুলার অপকর্ম ও দুর্নীতি নিয়ে এই সংবাদ প্রকাশের জন্য গণমাধ্যমগুলোকে ধন্যবাদ। আমরা চেষ্টা করছি যারা এসব অপকর্মে জড়িত তাদের বিষয়ে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার। ইতিমধ্যে বিসিবির সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে আমার আলাপ হয়েছে। চেষ্টা চলছে নিজ নিজ ক্রীড়া ফেডারেশনের গঠনতন্ত্র যেন গণতান্ত্রিক ধারায় চালিত হয় সেই সিস্টেম চালু করার। সিস্টেম পুনর্গঠন করার।'