এবার সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসানকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। নিউমার্কেট থানার একটি হত্যা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। বর্তমানে তিনি ডিবি কার্যালয়ে রয়েছেন। আজ শুক্রবার (১৬ আগস্ট) পুলিশের রমনা বিভাগে দায়িত্বরত এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) শীর্ষ পদগুলোতে বড় রদবদল আনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। এতে মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়ার পাশাপাশি আরও কয়েকজনকে পুনরায় নিযুক্ত করা হয় বলে জানানো হয়েছে আইএসপিআরের প্রেস বিবৃতিতে।
এদিকে জিয়াউল আহসান বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন দুই-তারকা (টু স্টার) পদমর্যাদার কর্মকর্তা। তিনি ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক ছিলেন।
মেজর জেনারেল এএসএম রিদওয়ানুর রহমানকে এনটিএমসি মহাপরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। ফলে তিনি জিয়াউল আহসানের স্থলাভিষিক্ত হন। মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান ২০২২ সাল থেকে এনটিএমসির মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। এর আগে তিনি ওই কোম্পানির পরিচালক ছিলেন।
এদিকে জিয়াউল আহসান মেজর থাকাকালীন ২০০৯ সালে র্যাব-২ এর সহ-অধিনায়কের দায়িত্ব পান। একই বছর তিনি লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদে পদোন্নতি পেয়ে র্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক নিযুক্ত হন।
এর আগে মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) শীর্ষ পদগুলোতে বড় রদবদল আনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। এতে মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়ার পাশাপাশি আরও কয়েকজনকে পুনরায় নিযুক্ত করা হয় বলে জানানো হয়েছে আইএসপিআরের প্রেস বিবৃতিতে।
এদিকে জিয়াউল আহসান বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন দুই-তারকা (টু স্টার) পদমর্যাদার কর্মকর্তা। তিনি ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক ছিলেন।
মেজর জেনারেল এএসএম রিদওয়ানুর রহমানকে এনটিএমসি মহাপরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। ফলে তিনি জিয়াউল আহসানের স্থলাভিষিক্ত হন। মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান ২০২২ সাল থেকে এনটিএমসির মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। এর আগে তিনি ওই কোম্পানির পরিচালক ছিলেন।
এদিকে জিয়াউল আহসান মেজর থাকাকালীন ২০০৯ সালে র্যাব-২ এর সহ-অধিনায়কের দায়িত্ব পান। একই বছর তিনি লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদে পদোন্নতি পেয়ে র্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক নিযুক্ত হন।