অবশেষে ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তাকসিম এ খান পদত্যাগ করেছেন। গতকাল বুধবার (১৪ আগস্ট) অনলাইন মাধ্যমে তিনি পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) এমডির স্টাফ অফিসার ও ঢাকা ওয়াসার নির্বাহী প্রকৌশলী বদরুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, ওয়াসার আলোচিত এই এমডি পদত্যাগপত্রে অসুস্থতার কথা উল্লেখ করেছেন। বলেছেন, তিনি আর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। ২০০৯ সালে ঢাকা ওয়াসার এমডি পদে প্রথমবারের মতো নিয়োগ পান তাকসিম এ খান। এরপর দফায় দফায় তার মেয়াদ বাড়তে থাকে। সর্বশেষ গত বছরের আগস্টে সপ্তমবারের মতো ওই পদে আরও তিন বছরের জন্য নিয়োগ পান তিনি। দুর্নীতি, অনিয়মসহ নানা অভিযোগ থাকার পরও তাকসিমকে সরায়নি আওয়ামী লীগ সরকার।
এদিকে ওয়াসা সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর তাকসিম এ খান আর অফিসে আসেননি। তিনি দেশে আছেন, নাকি বিদেশে চলে গেছেন, সেটিও জানে না কেউ। যদিও তাকসিম এ খান, তার স্ত্রী ও সন্তানেরা যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। তাই অনেকেই ধারণা করছেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছেন।
অবশ্য শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর, তাকসিমকে অবিলম্বে পদত্যাগ ও গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন ঢাকা ওয়াসার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। বর্তমানে বিভিন্ন প্রকল্পে ঢাকা ওয়াসার বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ প্রায় ১৯ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু প্রকল্প বাস্তবায়নের ধীরগতি এবং বাস্তবায়নের পর তা চালু করতে না পারার মতো কারণে সংস্থাটির ব্যয় বেড়েছে।
জানা গেছে, ওয়াসার আলোচিত এই এমডি পদত্যাগপত্রে অসুস্থতার কথা উল্লেখ করেছেন। বলেছেন, তিনি আর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। ২০০৯ সালে ঢাকা ওয়াসার এমডি পদে প্রথমবারের মতো নিয়োগ পান তাকসিম এ খান। এরপর দফায় দফায় তার মেয়াদ বাড়তে থাকে। সর্বশেষ গত বছরের আগস্টে সপ্তমবারের মতো ওই পদে আরও তিন বছরের জন্য নিয়োগ পান তিনি। দুর্নীতি, অনিয়মসহ নানা অভিযোগ থাকার পরও তাকসিমকে সরায়নি আওয়ামী লীগ সরকার।
এদিকে ওয়াসা সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর তাকসিম এ খান আর অফিসে আসেননি। তিনি দেশে আছেন, নাকি বিদেশে চলে গেছেন, সেটিও জানে না কেউ। যদিও তাকসিম এ খান, তার স্ত্রী ও সন্তানেরা যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। তাই অনেকেই ধারণা করছেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছেন।
অবশ্য শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর, তাকসিমকে অবিলম্বে পদত্যাগ ও গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন ঢাকা ওয়াসার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। বর্তমানে বিভিন্ন প্রকল্পে ঢাকা ওয়াসার বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ প্রায় ১৯ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু প্রকল্প বাস্তবায়নের ধীরগতি এবং বাস্তবায়নের পর তা চালু করতে না পারার মতো কারণে সংস্থাটির ব্যয় বেড়েছে।