এবার মানিকগঞ্জে সরকারি দেবেন্দ্র কলেজের মহিলা হোস্টেলে ১৫ আগস্ট বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি ও চাঁদাবাজির সময় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্রীদের নিকট হাতেনাতে ধরা খেলেন কলেজ ছাত্রলীগের ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ছাত্রলীগ নেত্রী জেরিন বিশ্বাস।
এদিকে হোস্টেল ও কলেজের ছাত্রীরা জানায়, জেরিন বিশ্বাস হঠাৎ করে মাত্র দু’দিনের জন্য আজ ছাত্রী হোস্টেলে আসে এবং তার নির্ধারিত ৩০৮ রুমে উঠে। সে ইতোপূর্বে ছাত্রীদের নিকট থেকে ওয়াইফাই, সংগঠন খরচ, ব্যানার বানানো, লিফলেট বিলি, সংগঠনের নেতা-কর্মীদের নাস্তা খরচ, মিছিলের খরচসহ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন নামে সাধারণ ছাত্রীদের থেকে জোর করে চাঁদা তুলতো। কেউ দিতে না চাইলেই তার উপর নেমে আসতো নির্যাতন ও ছাত্রলীগ নেতাদের দিয়ে নানান রকমের হয়রানি।
গতকাল কলেজের ছাত্রী আসমানী নূর বলেন, আজ ছাত্রলীগ নেত্রী জেরিন হোস্টেলে এসে কয়েক জন ছাত্রীর নিকট আগামী কালের শোক দিবসের কথা বলে ১০০ টাকা করে চাঁদা নেয় এবং ১৫ আগস্টে কিভাবে শোক দিবসে মাঠে নামা যায় সেই বিষয়ে কয়েকজনের সাথে আলাপ-আলোচনা করে। বিষয়টি সাধারণ ছাত্রীরা বৈষম্য বিরোধী ছাত্রী নেত্রীদের নিকট বলে দিলে টাকাসহ হোস্টেলেই আটক করে ছাত্রীরা। এ সময় তার মোবাইলে দেখা যায়, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-নেত্রীরে তালিকা।
ওই তালিকা সে জেলা ছাত্রলীগে সভাপতি সিফাত কোরাইশী সুমনের সাথে কথা বলে জানিয়ে দেয়। তার মোবাইল চেক করে ১৫ আগস্টের কার্যক্রম নিয়ে বিভিন্ন তথ্য ও প্রমাণ পাওয়া যায়। তখন ছাত্র-ছাত্রীরা মিলে তাকে আটকের পর জিজ্ঞাসা করলে সে তার অপরাধের কথা স্বীকার করে। ছাত্র-ছাত্রীরা তাকে কান ধরে উঠবস করিয়ে কলেজ প্রিন্সিপালের নিকট নিয়ে যায়। পরে পুলিশে সোর্পদ করে। তার বিরুদ্ধে পুলিশ মামলা করেছে।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মো: ফরিদ হোসেন বলেন, আমরা ১৫ আগস্টে যেকোনো যড়ষন্ত্র রুখে দেব। আমাদের ভাই-বোনেরা সদা প্রস্তুত আছে। ছাত্র-ছাত্রীরা জানান,জেরিনের গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জ শহরের নিকটেই তার হোস্টেলে না থাকলেও চলে। সে মূলত প্রভাব বিস্তার ও নানান ভাবে চাঁদাবাজি করার জন্যেই হোস্টেলে অবস্থান করতো। সে ওয়াই ফাই বিল বাবদ ৫০০০ টাকা নিতো ছাত্রীদের নিকট থেকে। কিন্তু বিল দিতো মাত্র ৩০০ টাকা।
এদিকে ছাত্র-ছাত্রীদের আরো অভিযোগ সে ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ নেতাদের সাথে অশালীন ও অশ্লীলভাবে চলাফেরা করতো। তার বেপরোয়া চলাফেরা ও অসামাজিক কাজকর্ম নিয়ে কেউ কথা বলতে পারতো না। শহরের নিকটেই নালী ইউনিয়নের কুন্দুরিয়া গ্রামের মোঃ শাপলু বিশ্বাসের মেয়ে জেরিন বিশ্বাস দেবেন্দ্র কলেজে বিএসএস (অর্নাস) এর তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী।
এদিকে কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা এ সময় ছাত্রলীগকে সহযোগিতার জন্যে দেবেন্দ্র কলেজের অধ্যক্ষ ড. রেজাউল করিমসহ বেশ কিছু শিক্ষককে দায়ী করে কথা বলেন। ছাত্রসমন্বয় নাহিদ মনির বলেন, ফ্যাসিবাদী-সস্ত্রাসী ছাত্রলীগকে সরকারি দেবেন্দ্র কলেজ সহ পুরো জেলায় অবাঞ্চিত ও নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আর কোনোভাবেই দাড়াতে দেয়া হবে না।
এদিকে হোস্টেল ও কলেজের ছাত্রীরা জানায়, জেরিন বিশ্বাস হঠাৎ করে মাত্র দু’দিনের জন্য আজ ছাত্রী হোস্টেলে আসে এবং তার নির্ধারিত ৩০৮ রুমে উঠে। সে ইতোপূর্বে ছাত্রীদের নিকট থেকে ওয়াইফাই, সংগঠন খরচ, ব্যানার বানানো, লিফলেট বিলি, সংগঠনের নেতা-কর্মীদের নাস্তা খরচ, মিছিলের খরচসহ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন নামে সাধারণ ছাত্রীদের থেকে জোর করে চাঁদা তুলতো। কেউ দিতে না চাইলেই তার উপর নেমে আসতো নির্যাতন ও ছাত্রলীগ নেতাদের দিয়ে নানান রকমের হয়রানি।
গতকাল কলেজের ছাত্রী আসমানী নূর বলেন, আজ ছাত্রলীগ নেত্রী জেরিন হোস্টেলে এসে কয়েক জন ছাত্রীর নিকট আগামী কালের শোক দিবসের কথা বলে ১০০ টাকা করে চাঁদা নেয় এবং ১৫ আগস্টে কিভাবে শোক দিবসে মাঠে নামা যায় সেই বিষয়ে কয়েকজনের সাথে আলাপ-আলোচনা করে। বিষয়টি সাধারণ ছাত্রীরা বৈষম্য বিরোধী ছাত্রী নেত্রীদের নিকট বলে দিলে টাকাসহ হোস্টেলেই আটক করে ছাত্রীরা। এ সময় তার মোবাইলে দেখা যায়, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-নেত্রীরে তালিকা।
ওই তালিকা সে জেলা ছাত্রলীগে সভাপতি সিফাত কোরাইশী সুমনের সাথে কথা বলে জানিয়ে দেয়। তার মোবাইল চেক করে ১৫ আগস্টের কার্যক্রম নিয়ে বিভিন্ন তথ্য ও প্রমাণ পাওয়া যায়। তখন ছাত্র-ছাত্রীরা মিলে তাকে আটকের পর জিজ্ঞাসা করলে সে তার অপরাধের কথা স্বীকার করে। ছাত্র-ছাত্রীরা তাকে কান ধরে উঠবস করিয়ে কলেজ প্রিন্সিপালের নিকট নিয়ে যায়। পরে পুলিশে সোর্পদ করে। তার বিরুদ্ধে পুলিশ মামলা করেছে।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মো: ফরিদ হোসেন বলেন, আমরা ১৫ আগস্টে যেকোনো যড়ষন্ত্র রুখে দেব। আমাদের ভাই-বোনেরা সদা প্রস্তুত আছে। ছাত্র-ছাত্রীরা জানান,জেরিনের গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জ শহরের নিকটেই তার হোস্টেলে না থাকলেও চলে। সে মূলত প্রভাব বিস্তার ও নানান ভাবে চাঁদাবাজি করার জন্যেই হোস্টেলে অবস্থান করতো। সে ওয়াই ফাই বিল বাবদ ৫০০০ টাকা নিতো ছাত্রীদের নিকট থেকে। কিন্তু বিল দিতো মাত্র ৩০০ টাকা।
এদিকে ছাত্র-ছাত্রীদের আরো অভিযোগ সে ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ নেতাদের সাথে অশালীন ও অশ্লীলভাবে চলাফেরা করতো। তার বেপরোয়া চলাফেরা ও অসামাজিক কাজকর্ম নিয়ে কেউ কথা বলতে পারতো না। শহরের নিকটেই নালী ইউনিয়নের কুন্দুরিয়া গ্রামের মোঃ শাপলু বিশ্বাসের মেয়ে জেরিন বিশ্বাস দেবেন্দ্র কলেজে বিএসএস (অর্নাস) এর তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী।
এদিকে কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা এ সময় ছাত্রলীগকে সহযোগিতার জন্যে দেবেন্দ্র কলেজের অধ্যক্ষ ড. রেজাউল করিমসহ বেশ কিছু শিক্ষককে দায়ী করে কথা বলেন। ছাত্রসমন্বয় নাহিদ মনির বলেন, ফ্যাসিবাদী-সস্ত্রাসী ছাত্রলীগকে সরকারি দেবেন্দ্র কলেজ সহ পুরো জেলায় অবাঞ্চিত ও নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আর কোনোভাবেই দাড়াতে দেয়া হবে না।