গতকাল নৌপথে পালানোর সময় কোস্টগার্ডের হাতে গ্রেফতার হন শেখ হাসিনা সরকারের বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। এরপর পুলিশের মাধ্যমে গতকাল মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) রাত ১০টার দিকে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেয়া হয় তাদেরকে। সেখানে রাতভর তাদের সঙ্গে ঘটে নানান কাহিনি।
জানা গেছে, রাতভর ডিবি অফিসের হাজতখানায় ছিলেন সালমান এফ রহমান এবং আনিসুল হক। ছিলো না কোনো বিশেষ ব্যবস্থা। আসামিদের জন্য নির্ধারিত স্বাভাবিক খাবার খেতে দেয়া হয় তাদের।
এছাড়া, ভিআইপি আসামির ক্ষেত্রে মাঝে মাঝে বিশেষ ব্যবস্থা রাখে গোয়েন্দা পুলিশ। কখনও কখনও পরিবার থেকে পাঠানো খাবার খেতে দেয়া হয়। বিছানায় ঘুমাতে দেয়া হয়। কিন্তু সালমান এফ রহমান এবং আনিসুল হকের ক্ষেত্রে এসব কিছুই হয়নি। অন্য আসামিদের মতো হাজতের মেঝেতেই ঘুমাতে হয় তাদেরকে।
এদিকে হেভিওয়েট আসামি গ্রেফতারের পর মঙ্গলবার রাতে ডিবি অফিসের মধ্যে ছিল রুদ্ধশ্বাস অবস্থা। আসামিকে কখন-কোথায় আনা হচ্ছে, কী করা হচ্ছে অধিকাংশ কর্মকর্তাই তা জানতে পারেননি। হাতেগোনা দু-একজন কর্মকর্তা মামলা ও আইনী প্রক্রিয়া দেখভাল করছেন।
ডিবির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার রাতে ডিএমপি কমিশনারসহ দুএকজন কর্মকর্তা ডিবি অফিসে আসেন। তবে প্রথাগত কোন জিজ্ঞাসাবাদ হয়নি। দুপুরে আদালতে নিয়ে তাদের রিমান্ড চাওয়া হবে।
জানা গেছে, রাতভর ডিবি অফিসের হাজতখানায় ছিলেন সালমান এফ রহমান এবং আনিসুল হক। ছিলো না কোনো বিশেষ ব্যবস্থা। আসামিদের জন্য নির্ধারিত স্বাভাবিক খাবার খেতে দেয়া হয় তাদের।
এছাড়া, ভিআইপি আসামির ক্ষেত্রে মাঝে মাঝে বিশেষ ব্যবস্থা রাখে গোয়েন্দা পুলিশ। কখনও কখনও পরিবার থেকে পাঠানো খাবার খেতে দেয়া হয়। বিছানায় ঘুমাতে দেয়া হয়। কিন্তু সালমান এফ রহমান এবং আনিসুল হকের ক্ষেত্রে এসব কিছুই হয়নি। অন্য আসামিদের মতো হাজতের মেঝেতেই ঘুমাতে হয় তাদেরকে।
এদিকে হেভিওয়েট আসামি গ্রেফতারের পর মঙ্গলবার রাতে ডিবি অফিসের মধ্যে ছিল রুদ্ধশ্বাস অবস্থা। আসামিকে কখন-কোথায় আনা হচ্ছে, কী করা হচ্ছে অধিকাংশ কর্মকর্তাই তা জানতে পারেননি। হাতেগোনা দু-একজন কর্মকর্তা মামলা ও আইনী প্রক্রিয়া দেখভাল করছেন।
ডিবির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার রাতে ডিএমপি কমিশনারসহ দুএকজন কর্মকর্তা ডিবি অফিসে আসেন। তবে প্রথাগত কোন জিজ্ঞাসাবাদ হয়নি। দুপুরে আদালতে নিয়ে তাদের রিমান্ড চাওয়া হবে।