এবার সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রতিবাদে গোপালগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা করেছে জেলা আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ছয়জন সমন্বয়কের বিরুদ্ধে পাল্টা মামলার হুমকিও দিয়ে তারা।
গতকাল মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) ঢাকার একটি আদালতে শেখ হাসিনার নামে মামলা দায়েরের খবর ছড়িয়ে পড়লে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা।
এই ঘটনার প্রতিবাদে জেলা শহরের সর্বস্তরের মানুষকে সাথে নিয়ে সন্ধ্যার দিকে দলীয় কার্যালয় থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে আওয়ামী লীগ। মিছিলে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ ছাড়াও সর্বস্তরের মানুষ অংশ নেন।
এদিকে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জিএম সাহাবউদ্দিন আজম বলেন, যারা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে ষড়যন্ত্রমুলক মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন, আমরা তাদের নামে গোপালগঞ্জে সত্যি মামলা করবো।
তিনি বলেন, গত ৫ আগষ্টের পর দেশে যতো আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও পুলিশ সদস্য হত্যা হয়েছে এর প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনাই তারা ঘটিয়েছে। কোটা সংস্কারের নামে যে ছয়জন সমন্বয়ক মানুষ হত্যা করে শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগসহ দেশ ত্যাগে বাধ্য করে নিজেরাই ক্ষমতায় বসেছে, তাদেরকেও এই মামলায় আসামি করা হবে। এরপর ১৫ আগষ্টের পর দেশের সকল মানুষকে সাথে নিয়ে ঢাকায় লংমার্চ করা হবে।
গতকাল মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) ঢাকার একটি আদালতে শেখ হাসিনার নামে মামলা দায়েরের খবর ছড়িয়ে পড়লে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা।
এই ঘটনার প্রতিবাদে জেলা শহরের সর্বস্তরের মানুষকে সাথে নিয়ে সন্ধ্যার দিকে দলীয় কার্যালয় থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে আওয়ামী লীগ। মিছিলে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ ছাড়াও সর্বস্তরের মানুষ অংশ নেন।
এদিকে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জিএম সাহাবউদ্দিন আজম বলেন, যারা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে ষড়যন্ত্রমুলক মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন, আমরা তাদের নামে গোপালগঞ্জে সত্যি মামলা করবো।
তিনি বলেন, গত ৫ আগষ্টের পর দেশে যতো আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও পুলিশ সদস্য হত্যা হয়েছে এর প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনাই তারা ঘটিয়েছে। কোটা সংস্কারের নামে যে ছয়জন সমন্বয়ক মানুষ হত্যা করে শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগসহ দেশ ত্যাগে বাধ্য করে নিজেরাই ক্ষমতায় বসেছে, তাদেরকেও এই মামলায় আসামি করা হবে। এরপর ১৫ আগষ্টের পর দেশের সকল মানুষকে সাথে নিয়ে ঢাকায় লংমার্চ করা হবে।