আজ হিরো আলম বলেছেন, আমি জানি আমি নির্বাচনের যোগ্য না। কিন্তু আমার চেয়েও অনেক খারাপ লোক সংসদে আছে। তাই আমি হিরো আলম প্রতিবাদের এক মশাল হয়ে এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছি। আজ সোমবার ৫ জুন ঢাকা-১৭ আসনের উপ-নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মনির হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন এই আসনের এমপি পদপ্রার্থী হিরো আলম।
এ সময় তিনি বলেন, গত নির্বাচনে বগুড়াতে জনগণ আমাকে কি রকম ভালোবেসেছিল এবং ভোট দিয়েছিল আপনারা সবাই তা জানেন। সারাবিশ্বই দেখেছে। কাহালু-নন্দীগ্রাম আমার আসনে কীভাবে নয়ছয় করে হারানো হয়েছিল। আমি জানি আমি নির্বাচনের যোগ্য না। কিন্তু আমার থেকেও অনেক খারাপ লোক সংসদে আছে। তাই আমি হিরো আলম প্রতিবাদের এক মশাল হয়ে এ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছি।
হিরো আলম বলেন, হিরো আলম যদি মাঠে থাকে তাহলে সারা বাংলাদেশ চেয়ে থাকবে এই নির্বাচনে। কারণ মানুষের যে ভালোবাসা দেখেছি, গত কয়েকদিন ধরে অনেকেই মনে মনে ভেবেছে হিরো আলম দাঁড়াতে পারে। আমি দেখেছি বস্তি এলাকাগুলোয় আমার বড় ভাই, ফারুক ভাই অসুস্থতার কারণে কাজ করতে পারেননি। এই আসনে যারা ভোটার ছিল, এটা দুঃখজনক। আমি মিডিয়া ব্যক্তি, মিডিয়াকে ভালোবাসি। সেই ফারুক ভাইয়ের অসমাপ্ত একটি কাজ যদি করতে পারি, তাহলে মিডিয়ায় আমরা যারা আছি কিছুটা হলেও ধন্য হব। সব কিছু মিলিয়ে ঢাকা-১৭ নির্বাচনে আসা। আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বগুড়া সদর ও কাহালু-নন্দীগ্রামে করবেন বলে জানান তিনি।
এদিকে ঢাকা-১৭ আসনের উপ-নির্বাচনে মনোনয়ন নিয়েছেন কি না– এমন প্রশ্নের জবাবে হিরো আলম বলেন, অনলাইনে ফরম নিতে বলেছে। যদি আজকের মধ্যে না নেওয়া যায় তাহলে কাল হার্ডকপি দেবে। বিএনপি কোনো নির্বাচনে অংশ নেয়নি আস্থাহীনতার কারণে, আপনার কাছে কেন আস্থা পেল, যেখানে বগুড়াতেও নয়ছয় হয়েছে বলে মনে করছেন– এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি একটু সাহস পেয়েছি গাজীপুর সিটি ভোটের পর যে, ঢাকা-১৭ আসনেও ভোট সুষ্ঠু হবে।
নিজেকে আলোচনায় রাখতেই ভোটে অংশ নেন কি না– এমন প্রশ্নের জবাবে হিরো আলম বলেন, আমি সবাইকে বলেছি, প্রথমে মিডিয়াকেই বেছে নিতে চাই। দ্বিতীয়ত, রাজনীতির মাঠে কাজ করতে চাই। এই আসনে আমি ঘুরে ঘুরে দেখেছি প্রচুর বাজে অবস্থা। একটু হলেও যদি ভালো কাজ করতে পারি, সময় খুব কম, পাঁচ মাস সময় পাওয়া যাবে। এসময়েও যদি অল্প কাজ করতে পারি, আমি ধন্য হতে পারব। বস্তি এলাকার জন্য কাজ করতে চাই। মানুষের পাশে দাঁড়াতে চাই।
তিনি বলেন, আমি ইউটিউব, ফেসবুকে কনটেন্ট বানিয়ে টাকা পাই। নির্বাচনে দাঁড়িয়ে টাকা কামাতে হবে, এজন্য না। এই ধারণাটা ভুল। আমি কাজ করে মানুষের চোখ খুলে দিতে চাই। মানুষের বিবেকে নাড়া দিতে চাই। ঘুমন্ত মানুষকে জাগাতে চাই। আপনারা আসুন। আমি পারলে আপনারা কেন পারবেন না। ভাইরাল হওয়ার জন্য দাঁড়াতে চাই না। এলিট শ্রেণি এক জায়গায়। সেখানে বস্তিবাসীও আছে। সামাজিক কাজে, অন্যান্য কাজে আমি মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করি। মানুষের পাশে থাকি। সেই সততা দেখেই মানুষ আমাকে ভোট দেবে। আমাকে আসার সুযোগ করে দেন। সময় খুব কম। চার বছর তো কোনো কাজই হয়নি। আমি যদি অল্প কাজ করতে পারি, এতে ধন্য হব।
হিরো আলম বলেন, যারা অংশ গ্রহণ করতে চায়, সবাই অযোগ্য। কেউ আগে নির্বাচন করেনি। যোগ্য-অযোগ্য বিবেচনা করবে জনগণ। আমাদের চেয়েও অযোগ্য লোক আছে। আমি কোনো দিন ব্যাংক ডাকাতি করিনি। বিদেশে টাকা পাচার করিনি। এসময় একাধিক বিয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি চটে যান। বলেন, চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলবেন না। নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করুন।
এ সময় তিনি বলেন, গত নির্বাচনে বগুড়াতে জনগণ আমাকে কি রকম ভালোবেসেছিল এবং ভোট দিয়েছিল আপনারা সবাই তা জানেন। সারাবিশ্বই দেখেছে। কাহালু-নন্দীগ্রাম আমার আসনে কীভাবে নয়ছয় করে হারানো হয়েছিল। আমি জানি আমি নির্বাচনের যোগ্য না। কিন্তু আমার থেকেও অনেক খারাপ লোক সংসদে আছে। তাই আমি হিরো আলম প্রতিবাদের এক মশাল হয়ে এ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছি।
হিরো আলম বলেন, হিরো আলম যদি মাঠে থাকে তাহলে সারা বাংলাদেশ চেয়ে থাকবে এই নির্বাচনে। কারণ মানুষের যে ভালোবাসা দেখেছি, গত কয়েকদিন ধরে অনেকেই মনে মনে ভেবেছে হিরো আলম দাঁড়াতে পারে। আমি দেখেছি বস্তি এলাকাগুলোয় আমার বড় ভাই, ফারুক ভাই অসুস্থতার কারণে কাজ করতে পারেননি। এই আসনে যারা ভোটার ছিল, এটা দুঃখজনক। আমি মিডিয়া ব্যক্তি, মিডিয়াকে ভালোবাসি। সেই ফারুক ভাইয়ের অসমাপ্ত একটি কাজ যদি করতে পারি, তাহলে মিডিয়ায় আমরা যারা আছি কিছুটা হলেও ধন্য হব। সব কিছু মিলিয়ে ঢাকা-১৭ নির্বাচনে আসা। আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বগুড়া সদর ও কাহালু-নন্দীগ্রামে করবেন বলে জানান তিনি।
এদিকে ঢাকা-১৭ আসনের উপ-নির্বাচনে মনোনয়ন নিয়েছেন কি না– এমন প্রশ্নের জবাবে হিরো আলম বলেন, অনলাইনে ফরম নিতে বলেছে। যদি আজকের মধ্যে না নেওয়া যায় তাহলে কাল হার্ডকপি দেবে। বিএনপি কোনো নির্বাচনে অংশ নেয়নি আস্থাহীনতার কারণে, আপনার কাছে কেন আস্থা পেল, যেখানে বগুড়াতেও নয়ছয় হয়েছে বলে মনে করছেন– এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি একটু সাহস পেয়েছি গাজীপুর সিটি ভোটের পর যে, ঢাকা-১৭ আসনেও ভোট সুষ্ঠু হবে।
নিজেকে আলোচনায় রাখতেই ভোটে অংশ নেন কি না– এমন প্রশ্নের জবাবে হিরো আলম বলেন, আমি সবাইকে বলেছি, প্রথমে মিডিয়াকেই বেছে নিতে চাই। দ্বিতীয়ত, রাজনীতির মাঠে কাজ করতে চাই। এই আসনে আমি ঘুরে ঘুরে দেখেছি প্রচুর বাজে অবস্থা। একটু হলেও যদি ভালো কাজ করতে পারি, সময় খুব কম, পাঁচ মাস সময় পাওয়া যাবে। এসময়েও যদি অল্প কাজ করতে পারি, আমি ধন্য হতে পারব। বস্তি এলাকার জন্য কাজ করতে চাই। মানুষের পাশে দাঁড়াতে চাই।
তিনি বলেন, আমি ইউটিউব, ফেসবুকে কনটেন্ট বানিয়ে টাকা পাই। নির্বাচনে দাঁড়িয়ে টাকা কামাতে হবে, এজন্য না। এই ধারণাটা ভুল। আমি কাজ করে মানুষের চোখ খুলে দিতে চাই। মানুষের বিবেকে নাড়া দিতে চাই। ঘুমন্ত মানুষকে জাগাতে চাই। আপনারা আসুন। আমি পারলে আপনারা কেন পারবেন না। ভাইরাল হওয়ার জন্য দাঁড়াতে চাই না। এলিট শ্রেণি এক জায়গায়। সেখানে বস্তিবাসীও আছে। সামাজিক কাজে, অন্যান্য কাজে আমি মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করি। মানুষের পাশে থাকি। সেই সততা দেখেই মানুষ আমাকে ভোট দেবে। আমাকে আসার সুযোগ করে দেন। সময় খুব কম। চার বছর তো কোনো কাজই হয়নি। আমি যদি অল্প কাজ করতে পারি, এতে ধন্য হব।
হিরো আলম বলেন, যারা অংশ গ্রহণ করতে চায়, সবাই অযোগ্য। কেউ আগে নির্বাচন করেনি। যোগ্য-অযোগ্য বিবেচনা করবে জনগণ। আমাদের চেয়েও অযোগ্য লোক আছে। আমি কোনো দিন ব্যাংক ডাকাতি করিনি। বিদেশে টাকা পাচার করিনি। এসময় একাধিক বিয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি চটে যান। বলেন, চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলবেন না। নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করুন।