এবার স্থানীয় জনসাধারণের আন্দোলনের মুখে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সেতুর টোল আদায় বন্ধ করে দিল সেনাবাহিনী। আজ মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সেনাবাহিনীর একটি দল পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত টোল আদায় বন্ধ করে দেয়। এদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কের মহানন্দী নদীর উপর নির্মিত ওই সেতুতে টোল আদায় বন্ধের দাবি ছিল দীর্ঘদিনের।
এ নিয়ে বিভিন্ন সংগঠন দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছিল। কিন্তু কয়েক-দফা আন্দোলন হলেও তা সফল হয়নি। সরকার পতনের পর আবারো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও স্থানীয়রা দাবি তুলেন টোল আদায় বন্ধের। এরই প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার সকালে গণঅধিকার পরিষদের উদ্যোগে টোল প্লাজার সামনে টোল বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভার আয়োজন করে স্থানীয়রা। সকাল ১০টার দিকে স্থানীয়রা অবস্থান নিতে শুরু করলে সেনাবাহিনীর একটি দল পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত টোল আদায় বন্ধ করার নির্দেশ দেন।
এদিকে, সেতুটির ইজারাদার হাম্মাদ আলী জানিয়েছেন, তারা বৈধভাবে সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক ভ্যাটসহ সরকারকে রাজস্ব প্রদান করে সেতু ইজারা নিয়েছেন। তারপরেও এভাবে টোল আদায় বন্ধ করে দেয়ায় আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হব। তিনি আরও জানান, হয় দ্রুত টোল আদায়ের অনুমতি প্রদান অথবা তাদের অর্থ ফেরত দেয়ার অনুরোধ করছি সরকারের প্রতি।’
অপরদিকে, স্থানীয়রা জানান ১৯৯৩ সালের ২৩ জুন ৪৩ কোটি টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মিত হয়। সেতুটি উদ্বোধনের দিন প্রাক্কলিত ব্যয় উত্তোলন হলে টোল ফ্রি করার ঘোষণা ছিল। আর প্রাক্কলিত ব্যয় উত্তোলনের পর থেকেই স্থানীয় জনতাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও কৃষক সংগঠন, ছাত্র সংগঠন এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ টোল ফ্রি করার দাবি জানিয়ে আসছিল।
এ নিয়ে বিভিন্ন সংগঠন দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছিল। কিন্তু কয়েক-দফা আন্দোলন হলেও তা সফল হয়নি। সরকার পতনের পর আবারো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও স্থানীয়রা দাবি তুলেন টোল আদায় বন্ধের। এরই প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার সকালে গণঅধিকার পরিষদের উদ্যোগে টোল প্লাজার সামনে টোল বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভার আয়োজন করে স্থানীয়রা। সকাল ১০টার দিকে স্থানীয়রা অবস্থান নিতে শুরু করলে সেনাবাহিনীর একটি দল পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত টোল আদায় বন্ধ করার নির্দেশ দেন।
এদিকে, সেতুটির ইজারাদার হাম্মাদ আলী জানিয়েছেন, তারা বৈধভাবে সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক ভ্যাটসহ সরকারকে রাজস্ব প্রদান করে সেতু ইজারা নিয়েছেন। তারপরেও এভাবে টোল আদায় বন্ধ করে দেয়ায় আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হব। তিনি আরও জানান, হয় দ্রুত টোল আদায়ের অনুমতি প্রদান অথবা তাদের অর্থ ফেরত দেয়ার অনুরোধ করছি সরকারের প্রতি।’
অপরদিকে, স্থানীয়রা জানান ১৯৯৩ সালের ২৩ জুন ৪৩ কোটি টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মিত হয়। সেতুটি উদ্বোধনের দিন প্রাক্কলিত ব্যয় উত্তোলন হলে টোল ফ্রি করার ঘোষণা ছিল। আর প্রাক্কলিত ব্যয় উত্তোলনের পর থেকেই স্থানীয় জনতাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও কৃষক সংগঠন, ছাত্র সংগঠন এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ টোল ফ্রি করার দাবি জানিয়ে আসছিল।