চলতি সপ্তাহজুড়ে রাতের আকাশ উজ্জ্বল থাকবে। তবে এর সঙ্গে সূর্যের আলোর কোনো সম্পর্ক নেই, উল্কাবৃষ্টির কারণে এমনটি হয়ে থাকবে। উল্কাবৃষ্টি জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকে সক্রিয় থাকে। তবে সোমবার (১২ আগস্ট) মধ্যরাত থেকে মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) ভোর পর্যন্ত রাতের আকাশে সবচেয়ে বেশি আলোর ফুলকি দেখা যাবে।
এদিকে যুক্তরাজ্যের রয়্যাল অবজারভেটরি গ্রিনউইচের সিনিয়র জ্যোতির্বিজ্ঞানী ডা. ইড ব্লুমা সংবাদ মাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে জানিয়েছেন, সোমবার রাত ১২টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত উল্কাবৃষ্টির কারণে রাতের আকাশ সবচেয়ে উজ্জ্বলতম দেখা যাবে। এসময় অসংখ্য উল্কা ছোটাছুটি করতে দেখা যাবে।
এদিকে উল্কাগুলো ক্যামেলোপারডালিস এবং পার্সাস নক্ষত্রমণ্ডলের মধ্য থেকে এসেছে বলে মনে হচ্ছে, যেখান থেকে তারা তাদের নাম পেয়েছে। ব্লুমার বলেন, আড়াআড়িভাবে উল্কার দিকে তাকানোর পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
সূর্যাস্তের পর উত্তর-পূর্ব আকাশে এসব উল্কা দেখা যাবে। উত্তর গোলার্ধ থেকে এসব সবচেয়ে ভালোভাবে দেখা যাবে। এই দৃশ্যটি ঘটে যখন ধূমকেতু ১০৯পি-টাটল থেকে ছিটকে আসা বস্তুকণা পৃথিবীর কক্ষপথে চলে আসে এবং বায়ুমণ্ডলে আঘাত করে। তখন তাদের সামনের বাতাস সংকুচিত হয়ে তাপ তৈরি করে এবং এতে টুকরোগুলো পুড়ে যায়। এর ফলে আকাশ জুড়ে উজ্জ্বল রেখার উপস্থিতি বাড়তে থাকে।
এদিকে সূর্যের চারপাশের কক্ষপথে এই বিশালাকার ধূমকেতুটি দীর্ঘ ১৩৩ বছরে একবার ঘুরে আসে। এর থেকে ছিটকে আসা ফুলকিগুলো পৃথিবীর কক্ষপথে এসে পড়ায় এমন ঘটনার সাক্ষী হয় পৃথিবীবাসী, যোগ করেন ব্লুমার। এর অর্থ হল উল্কাবৃষ্টি একই সময়ে এবং আকাশের একই অংশ থেকে প্রতি বছর দেখা যায়।
এদিকে যুক্তরাজ্যের রয়্যাল অবজারভেটরি গ্রিনউইচের সিনিয়র জ্যোতির্বিজ্ঞানী ডা. ইড ব্লুমা সংবাদ মাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে জানিয়েছেন, সোমবার রাত ১২টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত উল্কাবৃষ্টির কারণে রাতের আকাশ সবচেয়ে উজ্জ্বলতম দেখা যাবে। এসময় অসংখ্য উল্কা ছোটাছুটি করতে দেখা যাবে।
এদিকে উল্কাগুলো ক্যামেলোপারডালিস এবং পার্সাস নক্ষত্রমণ্ডলের মধ্য থেকে এসেছে বলে মনে হচ্ছে, যেখান থেকে তারা তাদের নাম পেয়েছে। ব্লুমার বলেন, আড়াআড়িভাবে উল্কার দিকে তাকানোর পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
সূর্যাস্তের পর উত্তর-পূর্ব আকাশে এসব উল্কা দেখা যাবে। উত্তর গোলার্ধ থেকে এসব সবচেয়ে ভালোভাবে দেখা যাবে। এই দৃশ্যটি ঘটে যখন ধূমকেতু ১০৯পি-টাটল থেকে ছিটকে আসা বস্তুকণা পৃথিবীর কক্ষপথে চলে আসে এবং বায়ুমণ্ডলে আঘাত করে। তখন তাদের সামনের বাতাস সংকুচিত হয়ে তাপ তৈরি করে এবং এতে টুকরোগুলো পুড়ে যায়। এর ফলে আকাশ জুড়ে উজ্জ্বল রেখার উপস্থিতি বাড়তে থাকে।
এদিকে সূর্যের চারপাশের কক্ষপথে এই বিশালাকার ধূমকেতুটি দীর্ঘ ১৩৩ বছরে একবার ঘুরে আসে। এর থেকে ছিটকে আসা ফুলকিগুলো পৃথিবীর কক্ষপথে এসে পড়ায় এমন ঘটনার সাক্ষী হয় পৃথিবীবাসী, যোগ করেন ব্লুমার। এর অর্থ হল উল্কাবৃষ্টি একই সময়ে এবং আকাশের একই অংশ থেকে প্রতি বছর দেখা যায়।