গত বছর ভারতের মাটিতে ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলেছিল বাংলাদেশ। আর কয়েক মাস পরই বছর হবে। কিন্তু সেই বিশ্বকাপের প্রাইজমানির টাকা ক্রিকেটাররা এখনো পাননি বলে দাবি করেছেন ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (কোয়াব) সাধারণ সম্পাদক দেবব্রত পাল। গতকাল রোববার (১১ আগস্ট) মিরপুরের শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে এ দাবি করেন কোয়াব সাধারণ সম্পাদক। যদিও টাকা পাওয়া না পাওয়া নিয়ে কিছু বলেনি ক্রিকেটাররা।
এদিকে দেবব্রত পাল বলেন, ২০২৩ সালে যে ওয়ানডে বিশ্বকাপ হয়েছিল ভারতে, সেই ওয়ানডে বিশ্বকাপের টাকা আইসিসির সঙ্গে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের চুক্তি অনুযায়ী ৫০ দিনের মধ্যে দেয়ার কথা। এটা খেলোয়াড়দের মধ্যে বণ্টন করা হয়। তবে সেই টাকা এখনও পর্যন্ত খেলোয়াড়দের দেওয়া হয়নি। এই বিশ্বকাপেরও কিন্তু ১৪ দিন চলে গেছে। আপনারা জিনিসগুলো বুঝবেন।
কোয়াব সাধারণ সম্পাদক ক্ষোভ জানিয়ে আরও বলেন, আম্পায়ার্স কমিটিসহ ক্রিকেট বোর্ড তারা যে ব্যবস্থাপনা ও পেশাদারিত্ব ছিল। এরপরও আমি যেটা বললাম যে ক্রিকেটে একটা ভদ্রলোকের খেলা। কিন্তু কোনো প্রকার ভদ্র আচরণ এখানে ছিল না। আম্পায়ার ডিপার্টমেন্টে আগের চেয়ারম্যান দেখেন বর্তমান দেখেন আজকে মোর্শেদ আলী খান ইন্টারন্যাশনাল প্যানেলে গিয়েছে। আমরা কি জানি সে এখনো পর্যন্ত বিসিবির কন্ট্রাক্টে এ নাই। এমন একটা বৈষম্যের শিকার করা এগুলো কখনো হইতে পারে না।
প্রসঙ্গত, সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে হতাশায়ভরা পারফরম্যান্স করেছিল বাংলাদেশ দল। তবে বিশ্বকাপের মূল পর্বে অংশগ্রহণের জন্য ১ লাখ মার্কিন ডলার প্রাইজমানি পেয়েছিল তারা। কোনো ম্যাচ না জিতলেও ওই পরিমাণ অর্থ নিশ্চিত ছিল তাদের জন্য। তবে দুই ম্যাচ জেতায় ৪০ হাজার করে আরও ৮০ হাজার মার্কিন ডলার বেশি পেয়েছে বাংলাদেশ। সব মিলিয়ে ১ লাখ ৮০ হাজার ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২ কোটি টাকার মতো।
এদিকে দেবব্রত পাল বলেন, ২০২৩ সালে যে ওয়ানডে বিশ্বকাপ হয়েছিল ভারতে, সেই ওয়ানডে বিশ্বকাপের টাকা আইসিসির সঙ্গে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের চুক্তি অনুযায়ী ৫০ দিনের মধ্যে দেয়ার কথা। এটা খেলোয়াড়দের মধ্যে বণ্টন করা হয়। তবে সেই টাকা এখনও পর্যন্ত খেলোয়াড়দের দেওয়া হয়নি। এই বিশ্বকাপেরও কিন্তু ১৪ দিন চলে গেছে। আপনারা জিনিসগুলো বুঝবেন।
কোয়াব সাধারণ সম্পাদক ক্ষোভ জানিয়ে আরও বলেন, আম্পায়ার্স কমিটিসহ ক্রিকেট বোর্ড তারা যে ব্যবস্থাপনা ও পেশাদারিত্ব ছিল। এরপরও আমি যেটা বললাম যে ক্রিকেটে একটা ভদ্রলোকের খেলা। কিন্তু কোনো প্রকার ভদ্র আচরণ এখানে ছিল না। আম্পায়ার ডিপার্টমেন্টে আগের চেয়ারম্যান দেখেন বর্তমান দেখেন আজকে মোর্শেদ আলী খান ইন্টারন্যাশনাল প্যানেলে গিয়েছে। আমরা কি জানি সে এখনো পর্যন্ত বিসিবির কন্ট্রাক্টে এ নাই। এমন একটা বৈষম্যের শিকার করা এগুলো কখনো হইতে পারে না।
প্রসঙ্গত, সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে হতাশায়ভরা পারফরম্যান্স করেছিল বাংলাদেশ দল। তবে বিশ্বকাপের মূল পর্বে অংশগ্রহণের জন্য ১ লাখ মার্কিন ডলার প্রাইজমানি পেয়েছিল তারা। কোনো ম্যাচ না জিতলেও ওই পরিমাণ অর্থ নিশ্চিত ছিল তাদের জন্য। তবে দুই ম্যাচ জেতায় ৪০ হাজার করে আরও ৮০ হাজার মার্কিন ডলার বেশি পেয়েছে বাংলাদেশ। সব মিলিয়ে ১ লাখ ৮০ হাজার ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২ কোটি টাকার মতো।