এবার দখলদারিত্ব বা চাঁদাবাজি করলে তাদের পা ভেঙে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেন, ‘আমি সেনাপ্রধানকে বলেছি, এমন করলে তাদের পা ভেঙে দিতে। আমার কানে এসব আসলে ভালো হবে না।’ আজ রোববার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি কোনো রাজনীতিবিদ না যে, সকালে এক কথা বলব আর বিকেলে আরেক কথা বলব। আমি এখনও মন্ত্রণালয়ে যাইনি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনেক বড় মন্ত্রণালয়। এটা সম্পূর্ণ আমার ঘাড়ে। আমি একটু যাই, বসি এবং সবার সঙ্গে পরিচিত হই। সমস্যাগুলো শুনি। আমাদের দেশের অনেক সমস্যা আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি দুটি-চারটি কথা বলে যাই, এ দেশে রাজনীতি করতে হলে পলিটিক্যাল অ্যাক্ট অনুযায়ী করতে হবে। আমি যতদিন পর্যন্ত আছি আমি এটা করে ছাড়ব, এটা আপনাদের পছন্দ হলেও, না হলেও। আপনারা জানেন আমি ইলেকশন কমিশনে ছিলাম, সেখানে অনেক কিছু করে ছাড়ছি। আপনারা যদি পলিটিক্যাল অ্যাক্টের মধ্যে থাকেন তাহলে কার্যক্রম চালাতে পারবেন, আর না থাকলে পারবেন না। আপনারা ডিক্টেটরিয়াল জায়গায় চলে যাবেন সেটা হবে না।’
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘আমি সব রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে বলতে চাই- একটা পলিটিক্যাল পার্টির অবস্থা আজকে দেখুন। এত বড় একটি ঐতিহ্যবাহী দল, যার নামের সঙ্গে বাংলাদেশের স্বাধীনতা জড়িত, আজ সেই দলের সদস্যদের পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে। তাদের জায়গায় যদি আপনি মনে করেন বাজার দখল করবেন, এটা দখল করব, ওটা দখল করব, চাঁদাবাজি করব তাহলে কিছুদিন করেন। আমার কাছে খবর আসছে, কাওরান বাজারে চাঁদাবাজি, একটি ব্যাংকে ঢুকে গোলাগুলি করে দখলের চেষ্টা হচ্ছে। এভাবে চলবে না। আমি সেনাপ্রধানকে বলেছি- এমন করলে তাদের পা ভেঙে দিতে। আই ডোন্ট কেয়ার ইউ গো টু হেল৷ আমার কানে এসব আসলে ভালো হবে না। আমি পাবলিকও না, রাজনীতিবিদও না। আমার ব্যাকগ্রাউন্ড হচ্ছে ফৌজি মানুষ। যা বলব তাই করব।’
এদিকে পুলিশ সদস্যদের বৃহস্পতিবারের (১৫ আগস্ট) মধ্যে কাজে যোগ দেয়ার নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, বৃহস্পতিবারের মধ্যে যারা কাজে যোগ দেবেন না, আমরা ধরে নেবো তারা চাকরি করবেন না। বৃহস্পতিবারের মধ্যে আপনারা কাজে যোগদান করুন। এই সময়ের মধ্যে যারা যোগদান করবেন না, তাদের চাকরিচ্যুত করা হবে। যা কিছু ঘটেছে, তার বিচার বিভাগীয় তদন্ত হবে। তদন্ত অনুযায়ী বিচারবিভাগ বিচার করবে। এতে কারোর ভয় পাওয়ার কিছু নাই। নির্দোষ কেউ কোথাও কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না।
এ সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি কোনো রাজনীতিবিদ না যে, সকালে এক কথা বলব আর বিকেলে আরেক কথা বলব। আমি এখনও মন্ত্রণালয়ে যাইনি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনেক বড় মন্ত্রণালয়। এটা সম্পূর্ণ আমার ঘাড়ে। আমি একটু যাই, বসি এবং সবার সঙ্গে পরিচিত হই। সমস্যাগুলো শুনি। আমাদের দেশের অনেক সমস্যা আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি দুটি-চারটি কথা বলে যাই, এ দেশে রাজনীতি করতে হলে পলিটিক্যাল অ্যাক্ট অনুযায়ী করতে হবে। আমি যতদিন পর্যন্ত আছি আমি এটা করে ছাড়ব, এটা আপনাদের পছন্দ হলেও, না হলেও। আপনারা জানেন আমি ইলেকশন কমিশনে ছিলাম, সেখানে অনেক কিছু করে ছাড়ছি। আপনারা যদি পলিটিক্যাল অ্যাক্টের মধ্যে থাকেন তাহলে কার্যক্রম চালাতে পারবেন, আর না থাকলে পারবেন না। আপনারা ডিক্টেটরিয়াল জায়গায় চলে যাবেন সেটা হবে না।’
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘আমি সব রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে বলতে চাই- একটা পলিটিক্যাল পার্টির অবস্থা আজকে দেখুন। এত বড় একটি ঐতিহ্যবাহী দল, যার নামের সঙ্গে বাংলাদেশের স্বাধীনতা জড়িত, আজ সেই দলের সদস্যদের পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে। তাদের জায়গায় যদি আপনি মনে করেন বাজার দখল করবেন, এটা দখল করব, ওটা দখল করব, চাঁদাবাজি করব তাহলে কিছুদিন করেন। আমার কাছে খবর আসছে, কাওরান বাজারে চাঁদাবাজি, একটি ব্যাংকে ঢুকে গোলাগুলি করে দখলের চেষ্টা হচ্ছে। এভাবে চলবে না। আমি সেনাপ্রধানকে বলেছি- এমন করলে তাদের পা ভেঙে দিতে। আই ডোন্ট কেয়ার ইউ গো টু হেল৷ আমার কানে এসব আসলে ভালো হবে না। আমি পাবলিকও না, রাজনীতিবিদও না। আমার ব্যাকগ্রাউন্ড হচ্ছে ফৌজি মানুষ। যা বলব তাই করব।’
এদিকে পুলিশ সদস্যদের বৃহস্পতিবারের (১৫ আগস্ট) মধ্যে কাজে যোগ দেয়ার নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, বৃহস্পতিবারের মধ্যে যারা কাজে যোগ দেবেন না, আমরা ধরে নেবো তারা চাকরি করবেন না। বৃহস্পতিবারের মধ্যে আপনারা কাজে যোগদান করুন। এই সময়ের মধ্যে যারা যোগদান করবেন না, তাদের চাকরিচ্যুত করা হবে। যা কিছু ঘটেছে, তার বিচার বিভাগীয় তদন্ত হবে। তদন্ত অনুযায়ী বিচারবিভাগ বিচার করবে। এতে কারোর ভয় পাওয়ার কিছু নাই। নির্দোষ কেউ কোথাও কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না।