এবার সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের ৫ দিন পর বিক্ষোভ মিছিল ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেছে বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ। এ সময় মিছিল শেষে সমাবেশে নবগঠিত অন্তর্বর্তী সরকারকে অভিনন্দন জানান জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির।
গতকাল শনিবার (১০ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে মিছিল বের করা হয়। পরে বরগুনা শহরের প্রধান কয়েকটি সড়ক প্রদক্ষীণ শেষে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে সামনে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
এদিকে আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ মিছিল শেষে সমাবেশের বক্তব্যে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির বলেন, যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব নিয়েছে তাদেরকে আমরা অভিনন্দন জানাই। তারা ঠিক ও সুন্দরভাবে দেশকে পরিচালনা করবে সে আশা এই দেশের মানুষ ব্যক্ত করেছে। কার হাত ধরে এই দেশ স্বাধীন হয়েছে, সে কথাগুলো আমি নতুন করে বলতে চাই না। একটা কথাই বলতে চাই আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে থাকতে চাই। এই কদিনে যে লুটপাট, অত্যাচার, জুলুম, আগুন দেওয়া, খুন, হত্যা হয়েছে তার সঠিকভাবে আমরা তদন্ত চাই।
এখন পর্যন্ত পুলিশ বাহিনী আমাদের সহযোগিতা করছে না। তারা এখনো কাজে যোগ দেয়নি। আমি অনুরোধ করব পুলিশ বাহিনীর সাথে এই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দূরত্বটা দূর করে অতি দ্রুত পুলিশকে তাদের দায়িত্ব নেওয়া উচিত। কারণ পুলিশ এদেশের মানুষের বন্ধু। আজকে বরগুনায় যে লুটপাট আগুন দেওয়া হয়েছে, এখন পর্যন্ত যে চাঁদাবাজি হয়েছে তা পুলিশ বাহিনী থাকলে হতো না। সে জন্য আজকে সবাইকে ঐকবদ্ধভাবে থাকতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের প্রিয় নেত্রী অবশ্যই সময় মত দেশে ফিরে আসবেন। কোনো দুচিন্তা নেই। কারণ এই দেশের মাটির বন্ধু হলেন বঙ্গবন্ধু, তার সন্তান হলেন শেখ হাসিনা। সে এই দেশ ছাড়া কোথাও থাকতে পারেন না। সে বলেছে বঙ্গবন্ধুর মতো, আমাকে যদি কোথাও মারা হয় তাহলে যেন এদেশে দাফন করা হয়। তবুও আজকে আমরা চাই শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ সংগ্রামের মাধ্যমে জনগণের মনের আশার প্রতিফলন ঘটুক, এদেশের উন্নয়ন হোক।
আমরা আগামী দিনে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এদেশের জাতি এদেশের মানুষ কী চায় সেই প্রতিফলন আমরা ঘটাব ইনশাআল্লাহ। এই আওয়ামী লীগ কোনোদিন ঘরে বসে থাকবে না। আওয়ামী লীগ আপনাদের সবাইকে নিয়ে চলবে। আওয়ামী লীগ হচ্ছে জনগণের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের শক্তি এদেশের জনগণ। আমি বরগুনার ব্যবসায়ীদের অনুরোধ করব আপনারা নিজ নিজ স্থান থেকে এই হামলা ও ধ্বংসযজ্ঞ প্রতিহত করবেন। জনগণ যা চায় আওয়ামী লীগ সেভাবে কাজ করবে।
এ সময় উপস্থিত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা আরও বলেন, বরগুনায় পাঁচ তারিখের পর থেকে ব্যাপক হামলা লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়িঘরসহ বিভিন্ন অফিসে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। যা বিভিন্ন সিসি ক্যামেরায় রেকর্ড রয়েছে। যারা এ ঘটানায় জড়িত তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক। এছাড়া সংখ্যাললঘুদের নিরাপত্তা ও নিজেদের জানমাল রক্ষায় সকলকে সচেতন থাকতে হবে বলেও জানান তারা।
গতকাল শনিবার (১০ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে মিছিল বের করা হয়। পরে বরগুনা শহরের প্রধান কয়েকটি সড়ক প্রদক্ষীণ শেষে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে সামনে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
এদিকে আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ মিছিল শেষে সমাবেশের বক্তব্যে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির বলেন, যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব নিয়েছে তাদেরকে আমরা অভিনন্দন জানাই। তারা ঠিক ও সুন্দরভাবে দেশকে পরিচালনা করবে সে আশা এই দেশের মানুষ ব্যক্ত করেছে। কার হাত ধরে এই দেশ স্বাধীন হয়েছে, সে কথাগুলো আমি নতুন করে বলতে চাই না। একটা কথাই বলতে চাই আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে থাকতে চাই। এই কদিনে যে লুটপাট, অত্যাচার, জুলুম, আগুন দেওয়া, খুন, হত্যা হয়েছে তার সঠিকভাবে আমরা তদন্ত চাই।
এখন পর্যন্ত পুলিশ বাহিনী আমাদের সহযোগিতা করছে না। তারা এখনো কাজে যোগ দেয়নি। আমি অনুরোধ করব পুলিশ বাহিনীর সাথে এই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দূরত্বটা দূর করে অতি দ্রুত পুলিশকে তাদের দায়িত্ব নেওয়া উচিত। কারণ পুলিশ এদেশের মানুষের বন্ধু। আজকে বরগুনায় যে লুটপাট আগুন দেওয়া হয়েছে, এখন পর্যন্ত যে চাঁদাবাজি হয়েছে তা পুলিশ বাহিনী থাকলে হতো না। সে জন্য আজকে সবাইকে ঐকবদ্ধভাবে থাকতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের প্রিয় নেত্রী অবশ্যই সময় মত দেশে ফিরে আসবেন। কোনো দুচিন্তা নেই। কারণ এই দেশের মাটির বন্ধু হলেন বঙ্গবন্ধু, তার সন্তান হলেন শেখ হাসিনা। সে এই দেশ ছাড়া কোথাও থাকতে পারেন না। সে বলেছে বঙ্গবন্ধুর মতো, আমাকে যদি কোথাও মারা হয় তাহলে যেন এদেশে দাফন করা হয়। তবুও আজকে আমরা চাই শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ সংগ্রামের মাধ্যমে জনগণের মনের আশার প্রতিফলন ঘটুক, এদেশের উন্নয়ন হোক।
আমরা আগামী দিনে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এদেশের জাতি এদেশের মানুষ কী চায় সেই প্রতিফলন আমরা ঘটাব ইনশাআল্লাহ। এই আওয়ামী লীগ কোনোদিন ঘরে বসে থাকবে না। আওয়ামী লীগ আপনাদের সবাইকে নিয়ে চলবে। আওয়ামী লীগ হচ্ছে জনগণের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের শক্তি এদেশের জনগণ। আমি বরগুনার ব্যবসায়ীদের অনুরোধ করব আপনারা নিজ নিজ স্থান থেকে এই হামলা ও ধ্বংসযজ্ঞ প্রতিহত করবেন। জনগণ যা চায় আওয়ামী লীগ সেভাবে কাজ করবে।
এ সময় উপস্থিত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা আরও বলেন, বরগুনায় পাঁচ তারিখের পর থেকে ব্যাপক হামলা লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়িঘরসহ বিভিন্ন অফিসে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। যা বিভিন্ন সিসি ক্যামেরায় রেকর্ড রয়েছে। যারা এ ঘটানায় জড়িত তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক। এছাড়া সংখ্যাললঘুদের নিরাপত্তা ও নিজেদের জানমাল রক্ষায় সকলকে সচেতন থাকতে হবে বলেও জানান তারা।