এবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে রোববার প্রথমবারের মতো সচিবালয়ে অফিস করেন। বাংলাদেশের মাটিতে মেয়েদের বিশ্বকাপ আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়লেও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিবি) পথ দেখান তিনি। জানান, আইসিসির গাইডলাইন ও নিয়ম অনুসারেই চলবে বিসিবি। পরামর্শ আদান-প্রদানের রাস্তা খোলা থাকবে।
এদিকে ‘নারী টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপের বিষয় নিয়ে আমরা বিসিবির সঙ্গে কথা বলেছি। যে ইস্যুগুলো হচ্ছে তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। এ ব্যাপারে স্টেট লেভেল থেকে কিছু কাজ করার ব্যাপার আছে। আমি আজকেই যমুনাতে গিয়ে এসব বিষয়ে ইউনূস স্যারের সঙ্গে বিস্তারিত কথা বলব। তিনি অবশ্যই সহযোগিতা করবেন। তিনি ক্রীড়াপ্রেমী মানুষ। ইউএনএ’র সঙ্গেও কথা বলব দেখি তারা কী সাজেস্ট করে। কিছু দেশের ট্রাভেলস রেস্ট্রিকশন আছে। সেটিও যাতে সমাধান করা যায়। অবকাঠামোগত কিছু ব্যাপার আছে। আমাদের মাননীয় সচিব নিশ্চিত করেছেন যে সময় আছে এর মধ্যেই হয়ে যাবে।’
বিসিবি যেহেতু স্বায়ত্তশাসিত ফেডারেশন। সিদ্ধান্ত তো আমরা দিতে পারব না। আমরা বিসিবি থেকে সাজেশন নিতে পারব, তাদেরকে সাজেশন দিতে পারব। বিসিবির সভাপতি অনুপস্থিত আছেন। অবশ্যই একটা ফেডারেশনকে চলতে হলে সবগুলো অর্গান ঠিকভাবে, ভালোভাবে কাজ করতে হয়। সভাপতির মতো এত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে যিনি আছেন তিনি অনুপস্থিত আছেন।
বিসিবি যেহেতু অটোনোমাস ফেডারেশন আইসিসির অধীনে। আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারব না, আমরা সাজেস্ট করেছি যারা বিসিবি পরিচালক আছে তারা এ বিষয়ে লিগ্যালি কীভাবে আইসিসির লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে থেকে কীভাবে বিষয়টি সমাধান করা যায় এবং অন্তর্বর্তীকালীন সময়ের জন্য কাউকে নিয়োগ করা যায় কিনা সে বিষয়ে তারা পরবর্তীতে রিপোর্ট করবেন এবং এ বিষয়ে প্রসিডিওর চালু রাখবো।’
এদিকে বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে কাজ শুরু করার পাশাপাশি আরও কিছু সিদ্ধান্ত নেন দেশের ক্রীড়া প্রধান। বলেন, ‘প্রথমদিনে আমরা তিনটি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যার প্রথমটি হল—যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীনে শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউট আছে, এটার নাম পরিবর্তন করতে চাই। যেহেতু বাংলাদেশে সহিংসতার সঙ্গে শেখ হাসিনার নাম জড়িত আছে। অনেক শিক্ষার্থী ও জনতা মারা গিয়েছে। আমরা মনে করি, তিনি এর পেছনে জড়িত। সেই জায়গা থেকে শুধু আমাদের নয় প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে এটা করা হবে। তাই শেখ হাসিনা জাতীয় যুব ইনস্টিটিউটের নাম পরিবর্তন করে আমরা এটি বাংলাদেশ জাতীয় যুব ইনস্টিটিউট করছি। দ্রুতই এটা সম্পন্ন করা হবে।’
অক্টোবরে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা মেয়েদের টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ। সূচি-ভেন্যু সব আগে থেকেই চূড়ান্ত হয়ে আছে। সে মোতাবেক প্রস্তুতিও চলছিল জোরেশোরেই। গত দুই সপ্তাহে দেশে যে পরিস্থিতি চলছিল তাতে উদ্বেগ দেখা দেয়। বিকল্প ভেন্যুর চিন্তা শুরু করে আইসিসি। সরকার পতনের পর বিভিন্ন স্থাপনায় হামলার ঘটনায় বাংলাদেশ থেকে বিশ্বকাপ সরে যাওয়ার শঙ্কা বাড়ে। গত মে মাসে টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপের সূচি প্রকাশ করেছে আইসিসি। ৩ অক্টোবর শুরু হয়ে ২০ অক্টোবর শেষ হওয়ার কথা ১০ দলের আসরটি। খেলা হবে ঢাকার শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম ও সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে।
এদিকে ‘নারী টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপের বিষয় নিয়ে আমরা বিসিবির সঙ্গে কথা বলেছি। যে ইস্যুগুলো হচ্ছে তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। এ ব্যাপারে স্টেট লেভেল থেকে কিছু কাজ করার ব্যাপার আছে। আমি আজকেই যমুনাতে গিয়ে এসব বিষয়ে ইউনূস স্যারের সঙ্গে বিস্তারিত কথা বলব। তিনি অবশ্যই সহযোগিতা করবেন। তিনি ক্রীড়াপ্রেমী মানুষ। ইউএনএ’র সঙ্গেও কথা বলব দেখি তারা কী সাজেস্ট করে। কিছু দেশের ট্রাভেলস রেস্ট্রিকশন আছে। সেটিও যাতে সমাধান করা যায়। অবকাঠামোগত কিছু ব্যাপার আছে। আমাদের মাননীয় সচিব নিশ্চিত করেছেন যে সময় আছে এর মধ্যেই হয়ে যাবে।’
বিসিবি যেহেতু স্বায়ত্তশাসিত ফেডারেশন। সিদ্ধান্ত তো আমরা দিতে পারব না। আমরা বিসিবি থেকে সাজেশন নিতে পারব, তাদেরকে সাজেশন দিতে পারব। বিসিবির সভাপতি অনুপস্থিত আছেন। অবশ্যই একটা ফেডারেশনকে চলতে হলে সবগুলো অর্গান ঠিকভাবে, ভালোভাবে কাজ করতে হয়। সভাপতির মতো এত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে যিনি আছেন তিনি অনুপস্থিত আছেন।
বিসিবি যেহেতু অটোনোমাস ফেডারেশন আইসিসির অধীনে। আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারব না, আমরা সাজেস্ট করেছি যারা বিসিবি পরিচালক আছে তারা এ বিষয়ে লিগ্যালি কীভাবে আইসিসির লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে থেকে কীভাবে বিষয়টি সমাধান করা যায় এবং অন্তর্বর্তীকালীন সময়ের জন্য কাউকে নিয়োগ করা যায় কিনা সে বিষয়ে তারা পরবর্তীতে রিপোর্ট করবেন এবং এ বিষয়ে প্রসিডিওর চালু রাখবো।’
এদিকে বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে কাজ শুরু করার পাশাপাশি আরও কিছু সিদ্ধান্ত নেন দেশের ক্রীড়া প্রধান। বলেন, ‘প্রথমদিনে আমরা তিনটি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যার প্রথমটি হল—যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীনে শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউট আছে, এটার নাম পরিবর্তন করতে চাই। যেহেতু বাংলাদেশে সহিংসতার সঙ্গে শেখ হাসিনার নাম জড়িত আছে। অনেক শিক্ষার্থী ও জনতা মারা গিয়েছে। আমরা মনে করি, তিনি এর পেছনে জড়িত। সেই জায়গা থেকে শুধু আমাদের নয় প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে এটা করা হবে। তাই শেখ হাসিনা জাতীয় যুব ইনস্টিটিউটের নাম পরিবর্তন করে আমরা এটি বাংলাদেশ জাতীয় যুব ইনস্টিটিউট করছি। দ্রুতই এটা সম্পন্ন করা হবে।’
অক্টোবরে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা মেয়েদের টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ। সূচি-ভেন্যু সব আগে থেকেই চূড়ান্ত হয়ে আছে। সে মোতাবেক প্রস্তুতিও চলছিল জোরেশোরেই। গত দুই সপ্তাহে দেশে যে পরিস্থিতি চলছিল তাতে উদ্বেগ দেখা দেয়। বিকল্প ভেন্যুর চিন্তা শুরু করে আইসিসি। সরকার পতনের পর বিভিন্ন স্থাপনায় হামলার ঘটনায় বাংলাদেশ থেকে বিশ্বকাপ সরে যাওয়ার শঙ্কা বাড়ে। গত মে মাসে টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপের সূচি প্রকাশ করেছে আইসিসি। ৩ অক্টোবর শুরু হয়ে ২০ অক্টোবর শেষ হওয়ার কথা ১০ দলের আসরটি। খেলা হবে ঢাকার শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম ও সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে।