এবার আইসিসি নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসর আগামী ৩ অক্টোবর বাংলাদেশে হওয়ার কথা রয়েছে। তবে দেশের চলমান অস্থিরতার মধ্যে নিরাপত্তা ইস্যু চিন্তা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি)। এরই মধ্যে বিশ্বকাপ আয়োজনে সহায়তার জন্য সেনাবাহিনীকে চিঠি দিয়েছে বিসিবি। সংস্থাটির নীতিনির্ধারণী মহলের অধিকাংশ সদস্য না থাকায় নারী বিশ্বকাপ না হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এ বিষয়ে অন্তবর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ‘নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ’ নিয়ে শুনিয়েছেন আশার বাণী।
এদিকে গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকারে আসিফ মাহমুদ বলেন, নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনের বিষয়টি আমার চোখে পড়েছে। আমি এখন থেকেই তৎপরতা শুরু করেছি। আশা করি, এটা বাংলাদেশের বাইরে যাবে না। দেশ গঠনের সময়ে যদি এ রকম কিছু ঘটে, তাহলে সেটা আমাদের ভাবমূর্তির জন্য খুবই ক্ষতিকর হবে। আমাদের সৌভাগ্য, ইউনূস স্যার আছেন সঙ্গে। আমাদের যেসব বিনির্মাণ করা প্রয়োজন, সচিবের কাছে কিছু কিছু শুনেছি। সেসব সংস্কারের জন্য আমরা রোববারই বসব।
তিনি বলেন, আমি সচিবদের সঙ্গে বসব। মন্ত্রণালয়ে বসে সিদ্ধান্ত নেব। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যার আমাদের নেতৃত্বে আছেন, যিনি নিজেও ক্রীড়াপ্রেমী। তিনি কদিন আগে অলিম্পিকের সঙ্গেও সম্পৃক্ত ছিলেন। তার সঙ্গে কথা বলে আশা করি নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আমাদের দেশেই ঠিকঠাক আয়োজন করতে পারব। এটা আয়োজনে সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।
তিনি আরও বলেন, আমি মন্ত্রণালয়ে যাওয়ার সুযোগ পাইনি এখনও। গত বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) শপথ হয়েছে। শুক্রবার (৯ আগস্ট) মন্ত্রিপরিষদের আনুষ্ঠানিক অনেক সভা হয়েছে। আমাদের অনেক পদক্ষেপ নিতে হবে। এখন দেশ গঠনের সময়।
এদিকে সাক্ষাৎকারে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেন, এ বিষয়ে এখন কোনো মন্তব্য করতে চাইছি না। যেহেতু এখনও মন্ত্রণালয়ে যাওয়ার সুযোগ পাইনি। সার্বিক অবস্থা না বুঝে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ নেই।
এদিকে গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকারে আসিফ মাহমুদ বলেন, নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনের বিষয়টি আমার চোখে পড়েছে। আমি এখন থেকেই তৎপরতা শুরু করেছি। আশা করি, এটা বাংলাদেশের বাইরে যাবে না। দেশ গঠনের সময়ে যদি এ রকম কিছু ঘটে, তাহলে সেটা আমাদের ভাবমূর্তির জন্য খুবই ক্ষতিকর হবে। আমাদের সৌভাগ্য, ইউনূস স্যার আছেন সঙ্গে। আমাদের যেসব বিনির্মাণ করা প্রয়োজন, সচিবের কাছে কিছু কিছু শুনেছি। সেসব সংস্কারের জন্য আমরা রোববারই বসব।
তিনি বলেন, আমি সচিবদের সঙ্গে বসব। মন্ত্রণালয়ে বসে সিদ্ধান্ত নেব। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যার আমাদের নেতৃত্বে আছেন, যিনি নিজেও ক্রীড়াপ্রেমী। তিনি কদিন আগে অলিম্পিকের সঙ্গেও সম্পৃক্ত ছিলেন। তার সঙ্গে কথা বলে আশা করি নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আমাদের দেশেই ঠিকঠাক আয়োজন করতে পারব। এটা আয়োজনে সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।
তিনি আরও বলেন, আমি মন্ত্রণালয়ে যাওয়ার সুযোগ পাইনি এখনও। গত বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) শপথ হয়েছে। শুক্রবার (৯ আগস্ট) মন্ত্রিপরিষদের আনুষ্ঠানিক অনেক সভা হয়েছে। আমাদের অনেক পদক্ষেপ নিতে হবে। এখন দেশ গঠনের সময়।
এদিকে সাক্ষাৎকারে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেন, এ বিষয়ে এখন কোনো মন্তব্য করতে চাইছি না। যেহেতু এখনও মন্ত্রণালয়ে যাওয়ার সুযোগ পাইনি। সার্বিক অবস্থা না বুঝে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ নেই।