এবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, বাংলাদেশের মানুষ তরুণ প্রজন্মকে নেতৃত্বে দেখতে চায়। দেশ গঠনে সামনের সারিতে প্রত্যাশা করে। এটাই ২০২৪ সালের অভ্যুত্থানে অন্যতম বড় অর্জন। দেশের মানুষ যদি চায়, নিশ্চয় ভবিষ্যতে কোনো একটি ক্ষেত্রে দেখা হবে ইনশাআল্লাহ।
বৃহস্পতিবার রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এসব কথা জানান। নাহিদ ও আসিফকে অভিনন্দন জানিয়ে এই সমন্বয়ক বলেন, নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে পুরো দেশের মানুষের প্রাণের দাবিগুলোর প্রতিনিধিত্ব করবে। জনগণের রায় বাস্তবায়ন করতে সরকারকে চাপ প্রয়োগ করবে।
আমাদের আস্থার প্রতিবিম্ব হয়ে উঠবে। এটা যেমন তাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ একটি অর্জন, তেমনি দেশের মানুষের স্বার্থে আত্মত্যাগও বটে। কারণ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে থাকার কারণে সামনের নির্বাচনে তাদেরকে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
সারজিস আলম বলেন, বাংলাদেশের মানুষ তরুণ প্রজন্মকে নেতৃত্বে দেখতে চায়। এই তরুণদের মধ্যে কেউ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে থাকবে, কেউ রাজপথে থাকবে। কেউ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর নেতৃত্বে এসে নতুন করে ক্যাম্পাসগুলোকে ঢেলে সাজাবে। আবার কেউ হয়তো সংসদে দেশের মানুষের প্রতিনিধিত্ব করবে।
বৃহস্পতিবার রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এসব কথা জানান। নাহিদ ও আসিফকে অভিনন্দন জানিয়ে এই সমন্বয়ক বলেন, নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে পুরো দেশের মানুষের প্রাণের দাবিগুলোর প্রতিনিধিত্ব করবে। জনগণের রায় বাস্তবায়ন করতে সরকারকে চাপ প্রয়োগ করবে।
আমাদের আস্থার প্রতিবিম্ব হয়ে উঠবে। এটা যেমন তাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ একটি অর্জন, তেমনি দেশের মানুষের স্বার্থে আত্মত্যাগও বটে। কারণ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে থাকার কারণে সামনের নির্বাচনে তাদেরকে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
সারজিস আলম বলেন, বাংলাদেশের মানুষ তরুণ প্রজন্মকে নেতৃত্বে দেখতে চায়। এই তরুণদের মধ্যে কেউ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে থাকবে, কেউ রাজপথে থাকবে। কেউ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর নেতৃত্বে এসে নতুন করে ক্যাম্পাসগুলোকে ঢেলে সাজাবে। আবার কেউ হয়তো সংসদে দেশের মানুষের প্রতিনিধিত্ব করবে।