এবার খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইন্সে ১১ দফা দাবিতে পুলিশ সদস্যদের কর্মবিরতি ও শোক র্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৯ আগস্ট) বিকেল সোয়া ৩টার দিকে পুলিশ লাইন্সে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় পুলিশ সদস্যরা বলেন, আমরা কারো শত্রু বা প্রতিপক্ষ না। আমরা আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে দায়িত্ব পালন করি। আমরা মাঠ পর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে লাঞ্ছিত হই।
তারা বলেন, আমরা জনতার পুলিশ হতে চাই। আমরা কোনো রাজনৈতিক নেতা বা কারও পেটোয়া বাহিনী হিসেবে কাজ করতে চাই না। আপনারা যারা পুলিশের বিভিন্ন স্থাপনায় বা পুলিশের ওপর আক্রমণ করতেছেন, তাদের কাছে আমাদের অনুরোধ, আমাদের এভাবে আর আক্রমণ করবেন না। আমরা আপনাদেরই সন্তান, আপনাদেরই ভাই। আমরা রাস্তায় বের হতে পারি না। আমাদের সহকর্মীদের বিভিন্নভাবে হত্যা করা হচ্ছে। হত্যা করে তাদের লাশ ঝুলিয়ে রাখা হচ্ছে, পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। আমরা আতঙ্কের মধ্যে দিন পার করছি।
এদিকে বর্তমান পরিস্থিতিতে ডিউটি করতে গিয়ে আমাদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। যার কারণে আমরা কর্মবিরতিতে যেতে বাধ্য হয়েছি। আমরা যারা অধস্তন কর্মচারী তারা ঊর্ধ্বতন কর্তাদের অর্ডার মানতে বাধ্য থাকি। তারা তাদের সুযোগ-সুবিধা আদায়ের জন্য বিভিন্ন সময় আমাদের বিভিন্নভাবে ব্যবহার করেন। আমাদের দিয়ে বিভিন্ন ধরনের অনৈতিক কাজ করতে বাধ্য করা হয়। না হলে আমাদের চাকরিচ্যুত করা হয়।
পুলিশের সদস্যরা আরও বলেন, আমরা ছাত্র-জনতার বিপক্ষে নই। আমরা আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার অর্ডার পালন করতে গিয়ে হয়তো তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হয়েছে। কিন্তু আমরা কখনোই জনগণের বিপক্ষে নই। আমাদের বাধ্য করা হয় জনগণের বিপক্ষের দাঁড়াতে। আমাদেরকে যারা জনগণের শত্রু বানিয়েছে তাদের বিচার হোক, এটা আমাদের দাবি।
এদিকে কেএমপি বয়রাস্থ লাইন্সের কনস্টেবলরা বলেন, আপনাদের কাছে অনুরোধ, কেউ বিভ্রান্ত হবেন না। আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই। আমরা রাষ্ট্রের পক্ষে এবং যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের দাবি-দাওয়া আদায় না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা কর্মবিরতি পালন করব। রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে যারা সমন্বয়ক আছেন, আমরা তাদের সঙ্গে আছি। ওখান থেকে আমাদের সমন্বয়ক ভাইয়েরা যে সিদ্ধান্ত নেবেন আমরা সেই সিদ্ধান্তের সঙ্গে সহমত পোষণ করবো।
তারা বলেন, আমরা জনতার পুলিশ হতে চাই। আমরা কোনো রাজনৈতিক নেতা বা কারও পেটোয়া বাহিনী হিসেবে কাজ করতে চাই না। আপনারা যারা পুলিশের বিভিন্ন স্থাপনায় বা পুলিশের ওপর আক্রমণ করতেছেন, তাদের কাছে আমাদের অনুরোধ, আমাদের এভাবে আর আক্রমণ করবেন না। আমরা আপনাদেরই সন্তান, আপনাদেরই ভাই। আমরা রাস্তায় বের হতে পারি না। আমাদের সহকর্মীদের বিভিন্নভাবে হত্যা করা হচ্ছে। হত্যা করে তাদের লাশ ঝুলিয়ে রাখা হচ্ছে, পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। আমরা আতঙ্কের মধ্যে দিন পার করছি।
এদিকে বর্তমান পরিস্থিতিতে ডিউটি করতে গিয়ে আমাদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। যার কারণে আমরা কর্মবিরতিতে যেতে বাধ্য হয়েছি। আমরা যারা অধস্তন কর্মচারী তারা ঊর্ধ্বতন কর্তাদের অর্ডার মানতে বাধ্য থাকি। তারা তাদের সুযোগ-সুবিধা আদায়ের জন্য বিভিন্ন সময় আমাদের বিভিন্নভাবে ব্যবহার করেন। আমাদের দিয়ে বিভিন্ন ধরনের অনৈতিক কাজ করতে বাধ্য করা হয়। না হলে আমাদের চাকরিচ্যুত করা হয়।
পুলিশের সদস্যরা আরও বলেন, আমরা ছাত্র-জনতার বিপক্ষে নই। আমরা আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার অর্ডার পালন করতে গিয়ে হয়তো তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হয়েছে। কিন্তু আমরা কখনোই জনগণের বিপক্ষে নই। আমাদের বাধ্য করা হয় জনগণের বিপক্ষের দাঁড়াতে। আমাদেরকে যারা জনগণের শত্রু বানিয়েছে তাদের বিচার হোক, এটা আমাদের দাবি।
এদিকে কেএমপি বয়রাস্থ লাইন্সের কনস্টেবলরা বলেন, আপনাদের কাছে অনুরোধ, কেউ বিভ্রান্ত হবেন না। আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই। আমরা রাষ্ট্রের পক্ষে এবং যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের দাবি-দাওয়া আদায় না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা কর্মবিরতি পালন করব। রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে যারা সমন্বয়ক আছেন, আমরা তাদের সঙ্গে আছি। ওখান থেকে আমাদের সমন্বয়ক ভাইয়েরা যে সিদ্ধান্ত নেবেন আমরা সেই সিদ্ধান্তের সঙ্গে সহমত পোষণ করবো।