এবার পুলিশ সংস্কারের ১১ দফা দাবি জানিয়ে শরীয়তপুরে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জেলার কর্মরত পুলিশ সদস্যরা। গতকাল বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে জেলা পুলিশ লাইনসের সামনে এ বিক্ষোভ করেন পুলিশ সদস্যরা। এতে অংশ নেন জেলার অন্তত এক হাজার পুলিশ সদস্য।
তারা জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশ সদস্যদের ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন অংশ নিয়েছেন। তাই পুলিশ সদস্যরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে ছিলেন। তবে বাহিনীর কিছু ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তাদের স্বার্থ হাসিলের জন্য এই আন্দোলনে পুলিশ সদস্যদের ব্যবহার করে তাদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে এবং এতে অনেক পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন।
তাই সব পুলিশ সদস্যদের হত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের পাশাপাশি ১১ দফা বাস্তবায়নে কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন। পুলিশ সদস্য শাহীন বলেন, কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত পুলিশ কর্মকর্তার জন্য আমাদের ভাইয়েরা শহীদ হয়েছেন। আমরা আমাদের ভাই হত্যার বিচার চাই।
এদিকে বিক্ষোভে অংশ নেওয়া আরেক পুলিশ সদস্য বলেন, পুলিশ বাহিনীর সংস্কারে ১১ দফা দাবি জানিয়েছি। আমরা এখন থেকে কোনো দলের হয়ে কাজ করব না। কোনো এমপি-মন্ত্রীকে প্রটোকল দেব না। পুলিশ জনগণের বন্ধু হয়ে কাজ করতে চায়। এ ব্যাপারে জানতে জেলার পুলিশ সুপার মাহবুবুল আলমের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিয়েও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
তারা জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশ সদস্যদের ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন অংশ নিয়েছেন। তাই পুলিশ সদস্যরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে ছিলেন। তবে বাহিনীর কিছু ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তাদের স্বার্থ হাসিলের জন্য এই আন্দোলনে পুলিশ সদস্যদের ব্যবহার করে তাদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে এবং এতে অনেক পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন।
তাই সব পুলিশ সদস্যদের হত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের পাশাপাশি ১১ দফা বাস্তবায়নে কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন। পুলিশ সদস্য শাহীন বলেন, কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত পুলিশ কর্মকর্তার জন্য আমাদের ভাইয়েরা শহীদ হয়েছেন। আমরা আমাদের ভাই হত্যার বিচার চাই।
এদিকে বিক্ষোভে অংশ নেওয়া আরেক পুলিশ সদস্য বলেন, পুলিশ বাহিনীর সংস্কারে ১১ দফা দাবি জানিয়েছি। আমরা এখন থেকে কোনো দলের হয়ে কাজ করব না। কোনো এমপি-মন্ত্রীকে প্রটোকল দেব না। পুলিশ জনগণের বন্ধু হয়ে কাজ করতে চায়। এ ব্যাপারে জানতে জেলার পুলিশ সুপার মাহবুবুল আলমের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিয়েও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।