গত কয়েকদিন দেশের ওপর দিয়ে বইছে মৃদু থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে। দেখা নেই বৃষ্টিরও। অসহ্য গরমে জনজীবনে হাঁসফাঁস। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, তাপপ্রবাহ আগামী পাঁচ থেকে ছয় দিন অব্যাহত থাকতে পারে। পাশাপাশি বাতাসে জলীয়বাষ্প বেশি থাকার জন্য গরমের অনুভূতিও বেশি হতে পারে।
এই অবস্থায় বৃষ্টির আশায় দিনাজপুর সদরে বিশেষ নামাজ (ইসতিসকার নামাজ) আদায় করেছেন স্থানীয় মুসল্লিরা। আজ সোমবার ৫ জুন সকাল ৮ টার দিকে সদর উপজেলার চেহেলগাজী মাজার সংলগ্ন ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করেন তারা। এতে ইমামতি করেন বড়ইল মাদরাসার অধ্যক্ষ (মুহতামিম) মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম।
এ সময় গাছপালা, ফলমূল, কৃষি ফসল রক্ষা, মানুষ পশুপাখির কষ্টের অবসান চেয়ে নিজেদের পাপাচারের ক্ষমার জন্য তওবা করে বৃষ্টি বর্ষণের জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা জানান কয়েক'শ মুসল্লি। নিয়ম অনুযায়ী দ্বিতীয় এবং তৃতীয় দফায় আবারও ইসতিসকার নামাজ আদায়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা।
এদিকে দিনাজপুরের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি ধরনের তাপদাহ। রাতের তাপমাত্রা ২৫ থেকে ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে উঠানামা করলেও গত কয়েকদিন ধরে দিনের তাপমাত্রা বিরাজ করছে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে।
দিনাজপুরের আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গতকাল রবিবার মৌসুমের সবোর্চ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিকে ৬৫ বছর আগে ১৯৫৮ সালে ৩ জুন দিনাজপুরে সবোর্চ্চ রেকর্ড করা হয়েছিল ৪১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা।
এই অবস্থায় বৃষ্টির আশায় দিনাজপুর সদরে বিশেষ নামাজ (ইসতিসকার নামাজ) আদায় করেছেন স্থানীয় মুসল্লিরা। আজ সোমবার ৫ জুন সকাল ৮ টার দিকে সদর উপজেলার চেহেলগাজী মাজার সংলগ্ন ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করেন তারা। এতে ইমামতি করেন বড়ইল মাদরাসার অধ্যক্ষ (মুহতামিম) মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম।
এ সময় গাছপালা, ফলমূল, কৃষি ফসল রক্ষা, মানুষ পশুপাখির কষ্টের অবসান চেয়ে নিজেদের পাপাচারের ক্ষমার জন্য তওবা করে বৃষ্টি বর্ষণের জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা জানান কয়েক'শ মুসল্লি। নিয়ম অনুযায়ী দ্বিতীয় এবং তৃতীয় দফায় আবারও ইসতিসকার নামাজ আদায়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা।
এদিকে দিনাজপুরের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি ধরনের তাপদাহ। রাতের তাপমাত্রা ২৫ থেকে ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে উঠানামা করলেও গত কয়েকদিন ধরে দিনের তাপমাত্রা বিরাজ করছে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে।
দিনাজপুরের আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গতকাল রবিবার মৌসুমের সবোর্চ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিকে ৬৫ বছর আগে ১৯৫৮ সালে ৩ জুন দিনাজপুরে সবোর্চ্চ রেকর্ড করা হয়েছিল ৪১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা।