গত ২০০৯ সালে পিলখানা হত্যাকাণ্ডের নিরপেক্ষ পুনর্তদন্ত ও এর ‘পরিকল্পনাকারী’ শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবি জানিয়েছে সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী সরকারি চাকরিজীবী পরিবার সমবায় সমিতি লিমিটেড। আজ বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে সমিতির বক্তারা এ দাবি জানান।
এদিকে বক্তব্যে সমিতির সভাপতি শফিকুর রহমান জামাল বলেন, দেশ শাসনে শেখ হাসিনা ভারতের আস্থা, বিশ্বাস অর্জন ও সহযোগিতার জন্য পরিকল্পিতভাবে দরবার অনুষ্ঠানে সেনা অফিসারদের একত্রিত করে হত্যার মহোৎসব চালিয়েছিল বলে আমরা বিশ্বাস করি। আমরা ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন হত্যার নিরপেক্ষ পুনর্তদন্তের দাবি জানাচ্ছি। সরকার এই হত্যাকাণ্ডকে বিডিআর বিদ্রোহ হিসেবে বললেও মূলত এটা ছিল সেনা অফিসারদের হত্যার ছক।
তিনি বলেন, সেদিনের মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের নাটের গুরু ছিলেন শেখ হাসিনাসহ তার প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা তারেক সিদ্দিকী। সরকার নিজেই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে নিরপরাধ অফিসার ও জোয়ানদের ফাঁসিয়ে শত শত বিডিআর সদস্যকে মৃত্যুদণ্ডসহ বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ও প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার জোয়ানকে চাকরিচ্যুত করেছিল। যার ফলে আমরা গত ১৬ বছর ধরে মানবেতর জীবনযাপন করছি।
শফিকুর রহমান জামাল বলেন, কোটা সংস্কারে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী-জনতা, নারী-শিশুদের পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক সেনাবাহিনী ও বিডিআর ভাইদের হত্যা ছাড়াও ক্ষমতায় আঁকড়ে থাকতে রাষ্ট্রের নাগরিক ও সমাজের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশবাহিনীকেও ব্যবহার করে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। আমরা খুনি হাসিনা ও তার দোসরদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে মিথ্যা সাক্ষী না দেওয়ায় ও চাকরিচ্যুত নিরপরাধ বিডিআর সদস্যদের চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানাচ্ছি।
এদিকে বক্তব্যে সমিতির সভাপতি শফিকুর রহমান জামাল বলেন, দেশ শাসনে শেখ হাসিনা ভারতের আস্থা, বিশ্বাস অর্জন ও সহযোগিতার জন্য পরিকল্পিতভাবে দরবার অনুষ্ঠানে সেনা অফিসারদের একত্রিত করে হত্যার মহোৎসব চালিয়েছিল বলে আমরা বিশ্বাস করি। আমরা ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন হত্যার নিরপেক্ষ পুনর্তদন্তের দাবি জানাচ্ছি। সরকার এই হত্যাকাণ্ডকে বিডিআর বিদ্রোহ হিসেবে বললেও মূলত এটা ছিল সেনা অফিসারদের হত্যার ছক।
তিনি বলেন, সেদিনের মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের নাটের গুরু ছিলেন শেখ হাসিনাসহ তার প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা তারেক সিদ্দিকী। সরকার নিজেই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে নিরপরাধ অফিসার ও জোয়ানদের ফাঁসিয়ে শত শত বিডিআর সদস্যকে মৃত্যুদণ্ডসহ বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ও প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার জোয়ানকে চাকরিচ্যুত করেছিল। যার ফলে আমরা গত ১৬ বছর ধরে মানবেতর জীবনযাপন করছি।
শফিকুর রহমান জামাল বলেন, কোটা সংস্কারে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী-জনতা, নারী-শিশুদের পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক সেনাবাহিনী ও বিডিআর ভাইদের হত্যা ছাড়াও ক্ষমতায় আঁকড়ে থাকতে রাষ্ট্রের নাগরিক ও সমাজের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশবাহিনীকেও ব্যবহার করে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। আমরা খুনি হাসিনা ও তার দোসরদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে মিথ্যা সাক্ষী না দেওয়ায় ও চাকরিচ্যুত নিরপরাধ বিডিআর সদস্যদের চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানাচ্ছি।