আজ দুপুরে দেশে ফিরেছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রাতেই তিনি শপথ নেবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপচেষ্টা হিসেবে। তাই আজ বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন প্রশাসনের উচ্চ পদস্থ কর্তব্যক্তিরা।
এদিকে ক্যামেরা অপেক্ষা করছিল, তার দেশে ফেরার প্রথম ক্ষণটি সবাইকে সরাসরি দেখানোর জন্য। ড. ইউনূস যখন ক্যামেরার ফ্রেমে এলেন, তখনই চোখ আটকে গেল। স্বাগত জানানোর প্রথম ব্যক্তিটি একদম সাদামাটা একজন। গায়ে গেঞ্জি, পোশাকে নেই কোনো জৌলুশ। কে তিনি?
ক্যামেরা একটু জুম করে দেখা গেল, সেটি অন্য কেউ নয়, কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম। শুরুতেই করমর্দন শেষে নাহিদকে বুকে জড়িয়ে ধরেন ড. ইউনূস। এরপর একে একে অন্য সমন্বয়কদের এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আসিফ নজরুলকেও তিনি কাছে টেনে দিয়ে আলিঙ্গণ করেন। এরপর তিন বাহিনীর প্রধানসহ অন্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন তিনি।
এদিকে দীর্ঘ ভ্রমণ ক্লান্তির পরও পুরোটা সময় ড. ইউনূসকে খুব প্রাণোচ্ছল দেখাচ্ছিল। মুখে লেগে ছিল হাসি। সাদামাটা সেই আয়োজনকেও তখন মনে হয় অসাধারণ।
এদিকে ক্যামেরা অপেক্ষা করছিল, তার দেশে ফেরার প্রথম ক্ষণটি সবাইকে সরাসরি দেখানোর জন্য। ড. ইউনূস যখন ক্যামেরার ফ্রেমে এলেন, তখনই চোখ আটকে গেল। স্বাগত জানানোর প্রথম ব্যক্তিটি একদম সাদামাটা একজন। গায়ে গেঞ্জি, পোশাকে নেই কোনো জৌলুশ। কে তিনি?
ক্যামেরা একটু জুম করে দেখা গেল, সেটি অন্য কেউ নয়, কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম। শুরুতেই করমর্দন শেষে নাহিদকে বুকে জড়িয়ে ধরেন ড. ইউনূস। এরপর একে একে অন্য সমন্বয়কদের এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আসিফ নজরুলকেও তিনি কাছে টেনে দিয়ে আলিঙ্গণ করেন। এরপর তিন বাহিনীর প্রধানসহ অন্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন তিনি।
এদিকে দীর্ঘ ভ্রমণ ক্লান্তির পরও পুরোটা সময় ড. ইউনূসকে খুব প্রাণোচ্ছল দেখাচ্ছিল। মুখে লেগে ছিল হাসি। সাদামাটা সেই আয়োজনকেও তখন মনে হয় অসাধারণ।