এবার ছেলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হওয়ায় বাবাকে কোপালেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। গত মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার কেন্দুয়া ইউনিয়নের ঘটকচর বাজারে এই ঘটনা ঘটে। পরে তাকে উদ্ধার করে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, ঘটকচর ইউনিয়নের সাবেক মেম্বার আমিনুল রহমান দুলালের ছেলে মো. আহাদ রহমান শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী। তিনি ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হিসেবে আন্দোলন করেন।
এরই জেরে ওই ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সভাপতি জয়নাল মাতুব্বরসহ তার লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। পরে মঙ্গলবার রাতে দুলাল মেম্বারকে একা পেয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
এ ব্যাপারে সমন্বয়ক মো. আহাদ রহমান বলেন, আমি শুরু থেকেই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছিলাম। এরই জেরে আমার বাবাকে আওয়ামী লীগের নেতা জয়নাল মাতুব্বর হুমকি-ধমকি দিয়েছে। আমি তাদের কথা শুনিনি, তাই আমার বাবাকে তারা এভাবে কুপিয়ে জখম করেছে। আমি এদের বিচার চাই।
এদিকে অভিযোগের বিষয়ে জানতে জয়নাল মাতুব্বরের বাড়িতে গেলে তাকে পাওয়া যায়নি। এছাড়া মাদারীপুর সদর থানা পুলিশকেও পাওয়া যায়নি। সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এএইচএম সালাউদ্দিনের ফোনও বন্ধ পাওয়া যায়।
এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, ঘটকচর ইউনিয়নের সাবেক মেম্বার আমিনুল রহমান দুলালের ছেলে মো. আহাদ রহমান শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী। তিনি ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হিসেবে আন্দোলন করেন।
এরই জেরে ওই ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সভাপতি জয়নাল মাতুব্বরসহ তার লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। পরে মঙ্গলবার রাতে দুলাল মেম্বারকে একা পেয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
এ ব্যাপারে সমন্বয়ক মো. আহাদ রহমান বলেন, আমি শুরু থেকেই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছিলাম। এরই জেরে আমার বাবাকে আওয়ামী লীগের নেতা জয়নাল মাতুব্বর হুমকি-ধমকি দিয়েছে। আমি তাদের কথা শুনিনি, তাই আমার বাবাকে তারা এভাবে কুপিয়ে জখম করেছে। আমি এদের বিচার চাই।
এদিকে অভিযোগের বিষয়ে জানতে জয়নাল মাতুব্বরের বাড়িতে গেলে তাকে পাওয়া যায়নি। এছাড়া মাদারীপুর সদর থানা পুলিশকেও পাওয়া যায়নি। সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এএইচএম সালাউদ্দিনের ফোনও বন্ধ পাওয়া যায়।