গত ৯ বছর ধরে ভারতে অবস্থানের পর দেশে ফিরছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) দেশে ফেরার জন্য তিনি ভ্রমণ অনুমোদন বা ট্রাভেল পাস পেয়েছেন।
এদিকে মেঘালয় থেকে মুঠোফোনে সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, ‘আজ গুয়াহাটিতে বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনারের অফিস থেকে ট্রাভেল পাসের বিষয়টি জানানো হয়েছে। ট্রাভেল পাসটি এখনও আমার হাতে এসে পৌঁছায়নি। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে দেশে ফেরার পরিকল্পনা রয়েছে।’
গত ২০১৫ সালের ১০ মার্চ ঢাকা থেকে নিখোঁজ হন সালাউদ্দিন আহমেদ। পরবর্তী সময়ে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের শিলংয়ে 'উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘোরাফেরা' করার সময় ওই বছরের ১১ মে তাকে আটক করে শিলং পুলিশ। তার নামে অবৈধ অনুপ্রবেশের মামলা করা হয়।
তিনি শিলং পুলিশকে জানান, গোয়েন্দা পরিচয়ে ২০১৫ সালের ১০ মার্চ তাকে তার উত্তরার বাসা থেকে তুলে নেয়া হয়। একটি প্রাইভেটকারে তাকে শিলং নেয়া হয়। কিন্তু গাড়িটি কোথা থেকে ছেড়েছিল বা গাড়িতে আর কে বা কারা ছিল তা তিনি বলতে পারেননি।
সালাহউদ্দিন আহমেদ যখন মেঘালয়ে আটক হন, তখন তিনি বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ছিলেন। ভারতের জেলে থাকাকালে বিএনপি তাকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য করে। ২০০১ সালে কক্সবাজার থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সালাহউদ্দিন। তিনি বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী ছিলেন।
এদিকে মেঘালয় থেকে মুঠোফোনে সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, ‘আজ গুয়াহাটিতে বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনারের অফিস থেকে ট্রাভেল পাসের বিষয়টি জানানো হয়েছে। ট্রাভেল পাসটি এখনও আমার হাতে এসে পৌঁছায়নি। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে দেশে ফেরার পরিকল্পনা রয়েছে।’
গত ২০১৫ সালের ১০ মার্চ ঢাকা থেকে নিখোঁজ হন সালাউদ্দিন আহমেদ। পরবর্তী সময়ে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের শিলংয়ে 'উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘোরাফেরা' করার সময় ওই বছরের ১১ মে তাকে আটক করে শিলং পুলিশ। তার নামে অবৈধ অনুপ্রবেশের মামলা করা হয়।
তিনি শিলং পুলিশকে জানান, গোয়েন্দা পরিচয়ে ২০১৫ সালের ১০ মার্চ তাকে তার উত্তরার বাসা থেকে তুলে নেয়া হয়। একটি প্রাইভেটকারে তাকে শিলং নেয়া হয়। কিন্তু গাড়িটি কোথা থেকে ছেড়েছিল বা গাড়িতে আর কে বা কারা ছিল তা তিনি বলতে পারেননি।
সালাহউদ্দিন আহমেদ যখন মেঘালয়ে আটক হন, তখন তিনি বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ছিলেন। ভারতের জেলে থাকাকালে বিএনপি তাকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য করে। ২০০১ সালে কক্সবাজার থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সালাহউদ্দিন। তিনি বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী ছিলেন।