এবার কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সারা দেশে শিক্ষার্থীসহ নানা শ্রেণী পেশার মানুষকে আটক করেছিল আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী। তবে শুরু থেকেই নিরপরাধ বন্দিদের মুক্তির দাবি করে আসছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনেন সমন্বয়করা।
গতকাল সোমবার রাষ্ট্রপতির সঙ্গে এক সভায় আন্দোলকারী নিরপরাধ বন্দিদের ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নিরপরাধ বন্দিরা মুক্তি পেতে শুরু করেছেন বলে রাষ্ট্রপতির কার্যালয় থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে, গত ১ জুলাই ৫ আগস্ট পর্যন্ত বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন ও বিভিন্ন মামলায় আটককৃতদের মুক্তি দেওয়া শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে অনেকে মুক্তি পেয়েছেন। একই সঙ্গে মুক্তি দেওয়া হয়েছে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে।
এ ছাড়া রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সাথে তিন বাহিনী প্রধান, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের বৈঠকের সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করা হয়েছে।