গতকাল (সোমবার) বিকেল থেকে চলতে থাকা লুটপাট-অরাজকতা বন্ধ করতে গণভবনের পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। মঙ্গলবার সকাল থেকে গণভবন এলাকায় অবস্থান নেয় সেনাবাহিনী। তবে তখনও উৎসুক জনতাকে থামানো কষ্টকর হয়ে যাচ্ছিল।
এদিকে গণভবন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ভবনের প্রধান ফটকটি বন্ধ রয়েছে, সেখানে নিরাপত্তায় দেখা গেছে কয়েকজন সেনা সদস্যকে। যারা ফটক দিয়ে প্রবেশ করতে চাইছেন, তাদের বুঝিয়ে-শুনিয়ে ফেরত পাঠানোর চেষ্টা করছেন তারা।
তবে প্রধান ফটকের বামপাশের দেয়াল ভেঙে ফেলা হয়েছে অনেক আগেই। সেদিক দিয়ে জনগণ প্রবেশ করতে গেলেই পড়ছে সেনাবাহিনীর বাধায়। তবে তা মানছে না কেউই, জড়িয়ে পড়ছেন তর্কে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষায় গণভবন ফাঁকা করে তা দখলে নিয়েছে সেনাবাহিনী। দুপুর ১২টা নাগাদ জনতাকে সরিয়ে পুরো গণভবন ফাঁকা করে সেনাবাহিনী। এরপর সেখানে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়।
তবে এতে ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশ করছেন সাধারণ জনতা। অনেকেই পরিবারসহ ঘুরতে এসেছেন এখানে। তারা ভেতরে প্রবেশ করতে না পেরে দুঃখ প্রকাশ করছেন। তারপরও প্রধান ফটকের সামনে দাঁড়িয়ে ভেতরে দেখার চেষ্টা ও ছবি-ভিডিওতে করছেন অনেকেই।
এদিকে গণভবন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ভবনের প্রধান ফটকটি বন্ধ রয়েছে, সেখানে নিরাপত্তায় দেখা গেছে কয়েকজন সেনা সদস্যকে। যারা ফটক দিয়ে প্রবেশ করতে চাইছেন, তাদের বুঝিয়ে-শুনিয়ে ফেরত পাঠানোর চেষ্টা করছেন তারা।
তবে প্রধান ফটকের বামপাশের দেয়াল ভেঙে ফেলা হয়েছে অনেক আগেই। সেদিক দিয়ে জনগণ প্রবেশ করতে গেলেই পড়ছে সেনাবাহিনীর বাধায়। তবে তা মানছে না কেউই, জড়িয়ে পড়ছেন তর্কে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষায় গণভবন ফাঁকা করে তা দখলে নিয়েছে সেনাবাহিনী। দুপুর ১২টা নাগাদ জনতাকে সরিয়ে পুরো গণভবন ফাঁকা করে সেনাবাহিনী। এরপর সেখানে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়।
তবে এতে ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশ করছেন সাধারণ জনতা। অনেকেই পরিবারসহ ঘুরতে এসেছেন এখানে। তারা ভেতরে প্রবেশ করতে না পেরে দুঃখ প্রকাশ করছেন। তারপরও প্রধান ফটকের সামনে দাঁড়িয়ে ভেতরে দেখার চেষ্টা ও ছবি-ভিডিওতে করছেন অনেকেই।