বর্তমান সংকট নিরসনে দেশের সব নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনায় বসেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। আজ সোমবার (৫ আগস্ট) দুপুরে এই বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা অংশ নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
দেশের সব নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনায় বসেছেন সেনাপ্রধান
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এই তথ্য জানিয়েছে। বৈঠকের পর দেশে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে জাতির উদ্দেশে বক্তব্য দেবেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
দুপুর ২টার পরিবর্তে বিকেল ৩টায় বক্তব্য দেবেন তিনি। সে সময় পর্যন্ত জনসাধারণকে সহিংসতা পরিহার করে ধৈর্য ধারণ করার অনুরোধ করা হয় আইএসপিআর থেকে।
এর আগে শনিবার (৩ আগস্ট) সেনাসদরের হেলমেট অডিটোরিয়ামে নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান বলেন, ‘যেকোনো পরিস্থিতিতে জনগণের জানমাল ও রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের জনগণের আস্থার প্রতীক। জনগণের স্বার্থে এবং রাষ্ট্রের যেকোনো প্রয়োজনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সবসময় জনগণের পাশে আছে এবং থাকবে।’
আইএসপিআর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এমনটা জানানো হয়।
দেশের সব নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনায় বসেছেন সেনাপ্রধান
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এই তথ্য জানিয়েছে। বৈঠকের পর দেশে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে জাতির উদ্দেশে বক্তব্য দেবেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
দুপুর ২টার পরিবর্তে বিকেল ৩টায় বক্তব্য দেবেন তিনি। সে সময় পর্যন্ত জনসাধারণকে সহিংসতা পরিহার করে ধৈর্য ধারণ করার অনুরোধ করা হয় আইএসপিআর থেকে।
এর আগে শনিবার (৩ আগস্ট) সেনাসদরের হেলমেট অডিটোরিয়ামে নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান বলেন, ‘যেকোনো পরিস্থিতিতে জনগণের জানমাল ও রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের জনগণের আস্থার প্রতীক। জনগণের স্বার্থে এবং রাষ্ট্রের যেকোনো প্রয়োজনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সবসময় জনগণের পাশে আছে এবং থাকবে।’
আইএসপিআর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এমনটা জানানো হয়।