এবার সরকার পতনের এক দফা দাবিতে রাজধানী শাহবাগে নামা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে ছাত্রলীগ, যুবলীগ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার এক পর্যায়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ও হাসপাতালে ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শী ও হাসপাতাল সূত্র জানায়, রবিবার সকাল ১০টার আগে থেকে শাহবাগে জড়ো হতে থাকে আন্দোলনকারীরা। বেলা সাড়ে ১০টায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা একটি অংশ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিলে আন্দোলনকারীরা ধাওয়া করে।
এ সময় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বিএসএমএমইউর ভেতরে চলে যান। পরে আন্দোলনকারীরা বিএসএমএমইউর ফটক ভেঙে ভেতরে ঢুকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ছত্রভঙ্গ করে দেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার মজুমদার কালের কণ্ঠকে বলেন, বিএসএমএমইউ ভেতরে থাকা অন্তত ৫২টি গাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের একটি অংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন, ‘এ’ ‘বি’ ‘সি’ ও ‘ডি’ ব্লকে ভাঙচুর করে।
এ সময় চিকিৎসক, কর্মকর্তাসহ ৮ জন আহত হয়। এদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুত্বর হওয়ায় নিবিড় পরিচর্চা কেন্দ্র আইসিইউতে ভতি করা হয়। তিনি বলেন, হাসপাতালে হামলায় সময় আতঙ্কিত হয়ে অনেক রোগী ও রোগীর স্বজন ছোটাছুটি করে। এ সময় অনেকে আহত হয়। এ ঘটনায় চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করে।
হামলা প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (অ্যাকাডেমিক) অধ্যাপক ডা. আতিকুর রহমান বলেন, হাসপাতালে হলো সমাজ সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। এখানে আহত রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার সময় কে কোন দল করে এটা বিবেচনা করা হয় না। এমন একটি প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ নিন্দনীয়। তিনি বলেন, দেশের এমন পরিস্থিতির আহত রোগীর অনেক বেশি চাপ থাকে।
কিন্তু এ সময় অনেক চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীরা হাসপাতালে আসতে চায় না বা আসতে পারে না। এর মধ্যে এভাবে যদি হাসপাতালে ভাঙচুর- অগ্নিসংযোগ হয় তাহলে আমরা চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীর সংকটে পড়ব। আহত রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া অসম্ভব হয়ে পড়বে। এ বিষয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন বলেন, হাসপাতালে আক্রমণ কাম্য নয়। সবাইকে এই কাজ থেকে নিবৃত থাকা উচিত।
এ ঘটনায় শাহবাগ ও সংলগ্ন এলাকার নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি। জানা গেছে, প্রথমদিকে শাহবাগে সতর্ক অবস্থানে পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও পরে পুলিশ সদস্যকে সেখানে দেখা যায়নি।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শী ও হাসপাতাল সূত্র জানায়, রবিবার সকাল ১০টার আগে থেকে শাহবাগে জড়ো হতে থাকে আন্দোলনকারীরা। বেলা সাড়ে ১০টায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা একটি অংশ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিলে আন্দোলনকারীরা ধাওয়া করে।
এ সময় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বিএসএমএমইউর ভেতরে চলে যান। পরে আন্দোলনকারীরা বিএসএমএমইউর ফটক ভেঙে ভেতরে ঢুকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ছত্রভঙ্গ করে দেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার মজুমদার কালের কণ্ঠকে বলেন, বিএসএমএমইউ ভেতরে থাকা অন্তত ৫২টি গাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের একটি অংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন, ‘এ’ ‘বি’ ‘সি’ ও ‘ডি’ ব্লকে ভাঙচুর করে।
এ সময় চিকিৎসক, কর্মকর্তাসহ ৮ জন আহত হয়। এদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুত্বর হওয়ায় নিবিড় পরিচর্চা কেন্দ্র আইসিইউতে ভতি করা হয়। তিনি বলেন, হাসপাতালে হামলায় সময় আতঙ্কিত হয়ে অনেক রোগী ও রোগীর স্বজন ছোটাছুটি করে। এ সময় অনেকে আহত হয়। এ ঘটনায় চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করে।
হামলা প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (অ্যাকাডেমিক) অধ্যাপক ডা. আতিকুর রহমান বলেন, হাসপাতালে হলো সমাজ সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। এখানে আহত রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার সময় কে কোন দল করে এটা বিবেচনা করা হয় না। এমন একটি প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ নিন্দনীয়। তিনি বলেন, দেশের এমন পরিস্থিতির আহত রোগীর অনেক বেশি চাপ থাকে।
কিন্তু এ সময় অনেক চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীরা হাসপাতালে আসতে চায় না বা আসতে পারে না। এর মধ্যে এভাবে যদি হাসপাতালে ভাঙচুর- অগ্নিসংযোগ হয় তাহলে আমরা চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীর সংকটে পড়ব। আহত রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া অসম্ভব হয়ে পড়বে। এ বিষয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন বলেন, হাসপাতালে আক্রমণ কাম্য নয়। সবাইকে এই কাজ থেকে নিবৃত থাকা উচিত।
এ ঘটনায় শাহবাগ ও সংলগ্ন এলাকার নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি। জানা গেছে, প্রথমদিকে শাহবাগে সতর্ক অবস্থানে পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও পরে পুলিশ সদস্যকে সেখানে দেখা যায়নি।