এবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা সরকার পতনের এক দফা কর্মসূচির সমর্থনে রাজধানীর উত্তরায় অবস্থান নিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় একপাশে আওয়ামী লীগ কর্মীরা অবস্থান নিতে চাইলে তাদের ধাওয়া দেন শিক্ষার্থীরা, পরে তারা দ্রুত স্থান ত্যাগ করেন। আজ রোববার (৪ আগস্ট) বেলা ১১টা ২০ মিনিটে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনের সড়কে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা সড়কে অবস্থান নেন। আন্দোলনে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শত শত শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছেন।
এদিকে উত্তরা আজমপুরের দিকে বেশ কিছু পুলিশ সদস্যকে অবস্থান নিতে দেখা গেছে। যদিও এখনো কোনও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি। সরেজমিনে দেখা গেছে, শিক্ষার্থীরা সড়কে জড়ো হয়ে গাড়ি চলাচল বন্ধ করে দিয়েছেন। এছাড়া এক দফা দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন। এসময় শিক্ষার্থীদের এক দুই তিন চার, শেখ হাসিনা গদি ছাড়, আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না-সহ বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে শোনা গেছে। অবরোধের ফলে এই সড়কে সবধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
একদফা দাবিতে রোববার সারাদেশে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। শনিবার দিবাগত মধ্যরাতে ফেসবুকে এক পোস্টে এ তথ্য জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। তিনি জানান, এদিন বেলা ১১টায় রাজধানীসহ সারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে বিক্ষোভ ও গণসমাবেশ পালিত হবে।
এর আগে গত শুক্রবার রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে শনিবারের বিক্ষোভ এবং রোববার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়।
এদিকে উত্তরা আজমপুরের দিকে বেশ কিছু পুলিশ সদস্যকে অবস্থান নিতে দেখা গেছে। যদিও এখনো কোনও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি। সরেজমিনে দেখা গেছে, শিক্ষার্থীরা সড়কে জড়ো হয়ে গাড়ি চলাচল বন্ধ করে দিয়েছেন। এছাড়া এক দফা দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন। এসময় শিক্ষার্থীদের এক দুই তিন চার, শেখ হাসিনা গদি ছাড়, আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না-সহ বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে শোনা গেছে। অবরোধের ফলে এই সড়কে সবধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
একদফা দাবিতে রোববার সারাদেশে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। শনিবার দিবাগত মধ্যরাতে ফেসবুকে এক পোস্টে এ তথ্য জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। তিনি জানান, এদিন বেলা ১১টায় রাজধানীসহ সারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে বিক্ষোভ ও গণসমাবেশ পালিত হবে।
এর আগে গত শুক্রবার রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে শনিবারের বিক্ষোভ এবং রোববার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়।